দ্বিতীয় অধ্যায়, বাংলাদেশ দর্শনে সুফিবাদের প্রভাবশ

ক-বিভাগ

মরমিবাদ কী?
উত্তর : মরমিবাদ আধ্যাত্মিক বা আত্মোপলব্ধির দর্শন।
পরমসত্তাকে জানার বা পরমসত্তার সঙ্গে একাত্মবোধ মানুষের যে সহজাত বাসনা কিংবা আজীবন পরমসত্তার সান্নিধ্য প্রচেষ্টা তাই মরমিবাদ নামে পরিচিত।
মরমিবাদ অনুসারে জ্ঞানের উৎস কী?
উত্তর : ক্ষমতানুসারে মরমি অভিজ্ঞতা বা স্বজ্ঞা (intuition) জ্ঞানের উৎস ও পদ্ধতি ।
মরমি অভিজ্ঞতার স্বরূপ কী?
উত্তর : মরমি অভিজ্ঞতা আত্ম-অভিব্যক্তিমূলক, সম্পূর্ণ অনবদ্য ও অনির্বাচনীয়। প্রচলিত সাধারণ ভাষায় এর
অভিব্যক্তি ব্যাখ্যা অসম্ভব।
মরমি অভিজ্ঞতা বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : প্রচলিত অভিজ্ঞতা খণ্ডবুদ্ধি প্রভৃতি জ্ঞানের প্রচলিত বাহনসমূহের ধরাছোঁয়ার বাইরে ও অন্তরালে এমন এক
ধরনের নিগূঢ় তত্ত্ব বিদ্যমান যা অভিব্যক্ত হয় অভিজ্ঞতার এক বিশেষ চূড়ান্ত মুহূর্তে। অব্যাহত শ্রম ও অনুশীলনের ফলে অর্জিত অভিজ্ঞতার এই চূড়ান্ত পর্যায়েই জ্ঞাতা লাভ করে এক সুগভীর অন্তর্দৃষ্টি, সরাসরি প্রবেশ করে জ্ঞেয়বস্তুর মর্মপ্রদেশে এবং একাত্মবোধ করে তার সঙ্গে। এই অন্তর্দৃষ্টিসমৃদ্ধ অভিজ্ঞতার নামই মরমি অভিজ্ঞতা।
মরমিবাদের মতে কারা এ অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে?
উত্তর : মরমিসাধক বা জ্ঞানের সাধক কোন কোন বিরল মুহূর্তে বুদ্ধির পর্যায় অতিক্রম করে সরাসরি পরমসত্তা বা ঈশ্বরের সান্নিধ্য এবং উপলব্ধি করেন সেই মিলনের অনবদ্য অনুভূতি।
মরমিবাদে মানুষের চরম ও পরম আনন্দ নিহিত কোথায়?
উত্তর : অতীন্দ্রিয় সত্তার সন্ধান ও অনুধাবনে নিহিত রয়েছে মানুষের চরম ও পরম আনন্দ।
প্রজ্ঞামূলক জ্ঞান সম্পর্কে মরমিবাদের অভিমত কী?
উত্তর : প্রজ্ঞামূলক জ্ঞান আংশিক আপেক্ষিক ও অসম্পূর্ণ।
মরমিবাদ মানুষকে কিসের সন্ধান দেয়?
উত্তর : মরমিবাদ মানুষের আধ্যাত্মিক পিপাসা মিটাতে প্রয়াস পায় এবং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে অভাবিত অবিচ্ছেদ্য নিগূঢ় সম্পর্কের সন্ধান দেয়।
মরমিবাদে মানুষ মরমি অভিজ্ঞতা লাভ করে কিসের মাধ্যমে?
উত্তর : স্বজ্ঞার মাধ্যমে (বিভিন্ন মরমিবাদী দর্শন স্বজ্ঞাকে বিভিন্ন নামে অভিহিত করেছে)।
মরমিবাদ দর্শনে স্বজ্ঞার প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে এমন কয়েকটি শব্দের নাম লিখ।
উত্তর : তাৎক্ষণিক অনুভূতি, সাক্ষ্য প্রমাণ, সংবেদন, অন্তদর্শন, প্রেমানুভূতি, আত্মোপলব্ধি, সহজাত প্রভৃতি ইত্যাদি ।
বিশ্বের মরমি সাহিত্য কিসের চেতনায় সমৃদ্ধ?
উত্তর : আত্মোপলব্ধির চেতনায়।
বাংলাদেশের দর্শনের ইতিহাসের কয়েকটি মরমিবাদী দর্শন ধারার নাম লিখ।
উত্তর : বৈষ্ণবদর্শন, সুফিদর্শন, বাউলদর্শন প্রভৃতি।
সুফিবাদ বা সুফিতত্ত্ব কী?
উত্তর : আল-গাজ্জালীর মতে, আল্লাহ ব্যতীত আর সবকিছু থেকে হৃদয়কে পবিত্র করে সব সময় আল্লাহর আরাধনায় নিমগ্ন হওয়ার নাম সুফিতত্ত্ব বা সুফিবাদ।
ইসলামি পরিভাষায় ‘সুফিবাদের’ প্রতিশব্দ কী?
উত্তর : তাসাউফ।
সুফিবাদের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : আত্মাকে কালিমামুক্ত করে খোদার দর্শন ও চিরশান্তি লাভই সুফিবাদের উদ্দেশ্য।
সুফিদর্শন বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : সুফি দর্শনকে বলা যায় আত্মোপলব্ধির দর্শন, নিজকে জানার দর্শন এবং নিজে জানার ভেতর দিয়ে আল্লাহকে চেনার দর্শন।
সুফি শব্দের উৎপত্তি হয়েছে কোথা থেকে?
উত্তর : ‘সুফি’ শব্দের উৎপত্তি সম্পর্কে মোট পাঁচটি মত প্রচলিত রয়েছে। যথা :
১. সুফি শব্দটি ‘সফ’ শব্দ থেকে উৎপত্তি হয়েছে, যার অর্থ কাতার বা সারি।
২. সুফি শব্দটি ‘সফ’ শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যার অর্থ পবিত্র।
৩. সুফি শব্দটি “আহলে সুফ্ফা” বা “আসহাবে সুফ্ফা” থেকে উদ্ভব হয়েছে যার অর্থ মহানবীর (স) ঘনিষ্ঠ সাহাবী যারা ‘মসজিদে নববী’তে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকতেন।
৪. সুফি শব্দটি ‘সুফি’ শব্দ থেকে উদ্ভব হয়েছে যার অর্থ পশম।
৫. সুফি শব্দটি গ্রিক শব্দ “সফোস” থেকে উদ্ভব হয়েছে যার অর্থ জ্ঞানের প্রতি অনুরাগ।
সুফি কারা?
উত্তর : যিনি পাক্-পবিত্র এবং জগৎ ও জীবনের সকল মোহ ত্যাগ করে শুধু পরম স্রষ্টাকে পাবার আশায় আত্মোৎসর্গ করেছেন তিনিই সুফি।
ভারতীয় উপমহাদেশের প্রখ্যাত সুফি সাধক ও দার্শনিক আল্লামা ইকবাল সুফি সাধককে কী নামে অভিহিত করেছেন?
উত্তর : ‘মর্দে মুমিন’।
“আরাম আয়েশ ত্যাগ করা এবং আল্লাহকে পাওয়ার উদ্দেশ্যে দুঃখ-কষ্টকে বরণ করাই প্রকৃত সুফিবাদ”-উক্তিটি কার?
উত্তর : হযরত বায়েজিদ বুস্তামী (র)।
ইসলামের কয়টি দিক আছে এবং কী কী?
উত্তর : ইসলামের দুটি দিক আছে। যথাঃ বাহ্যিক দিক ও অভ্যন্তরীণ দিক। বাহ্যিক দিকটি শরিয়তের বিধান সম্বলিত আর অভ্যন্তরীণ দিকটি তরীকতের বিধান সম্বলিত।
সুফিবাদ ইসলামের কোন দিকের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত?
উত্তর : সুফিবাদ ইসলামের অভ্যন্তরীণ বা বাতেনি দিকের উপর প্রতিষ্ঠিত।
সুফিবাদের উৎস কী?
উত্তর : সুফিবাদের উৎস সম্পর্কে চারটি মত প্রচলিত আছে। যথাঃ
১. কুরআন ও হাদিসেই সুফিবাদের মূল বীজ নিহিত।
২. প্লেটোবাদ ও খ্রিস্টীয় মরমিবাদের প্রভাবেই ইসলামে সুফিবাদের উদ্ভব।
৩. সুফিবাদ ইরানী সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যজাত।
৪. সুফিবাদ বেদান্ত ও বৌদ্ধদর্শন প্রভাবজাত। তবে সুফিবাদের মূল বীজ কুরআন-হাদিস ও মহানবী সাহাবা- তাবেয়ীদের জীবনাচারের মধ্যে নিহিত আছে এই মতটিই গ্রহণযোগ্য বলে স্বীকৃত।
ইসলাম ধর্মীয় চিন্তা ও দর্শনে সুফিবাদের কয়টি পর্ব লক্ষ্য করা যায় ও কী কী?
উত্তর : দুটি। যথাঃ আদিপর্ব- এই পর্বের সুফিরা সম্পূর্ণরূপে ভক্তিবাদী, ঐশী প্রেমে নিবেদিত। নিঃস্বর্গ অনাড়ম্বর জীবন ছিল তাঁদের কাম্য। দ্বিতীয় পর্ব- এই পর্বের সুফিরা আদি বৈরাগ্যবাদী ভাবধারার পরিবর্তে সর্বেশ্বরবাদী মরমিবাদী সাধনায় আত্মনিবেদন করেন।
মধ্যযুগের বাংলার সুফিসাধকরা মূলত কোন ধারার?
উত্তর : সুফিবাদের দ্বিতীয় পর্বের ধারার ।
কয়েকজন প্রখ্যাত মুসলিম সুফির নাম লিখ।
উত্তর : হাসান আল-বাসরী, তাপসী রাবেয়া, আল-জুনায়েদ, আল-মিশরী (প্রথম পর্বের) মনসুর আল-হাল্লাজ, মহিউদ্দিন আল-আরাবী, জালাল উদ্দিন রুমী, আল-গাজ্জালী (দ্বিতীয় পর্বের) প্রমুখ ।
সুফিবাদ মুসলমানদের ধর্ম ও জীবনদর্শনের ব্যাপক বিস্তৃতি ও প্রভাব বিস্তার করে কার মাধ্যমে?
উত্তর : আল-গাজ্জালীর মাধ্যমে।
সুফিতত্ত্বে আল-গাজ্জালীর অবদান ইবনে খালদুন কী মন্তব্য করেছেন?
উত্তর : ইবনে খালদুন মন্তব্য করেন যে, “ইমাম আল-গাজ্জালী সুফিতত্ত্বকে জ্ঞানের একটি শাখা হিসেবে স্থাপন করেছেন এবং শিক্ষণ-প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একটি বিশেষ তাত্ত্বিক ধারাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন।”
বাংলাদেশে ইসলাম ধর্ম প্রধানত কাদের দ্বারা প্রচারিত হয়?
উত্তর : সুফি দরবেশদের দ্বারা।
বাংলায় সুফিবাদী চিন্তাধারার অনুপ্রবেশ ঘটে কখন?
উত্তর : তেরো শতকে বাংলায় মুসলিম শাসন সূত্রপাত হবার সাথে সাথে এদেশে সুফি চিন্তাধারার অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে মনে করা হলেও প্রকৃতপক্ষে এগারো শতক থেকেই বাংলায় সুফিবাদী চিন্তাধারা প্রবেশের সন্ধান পাওয়া যায়।
ড. এনামুল হক বাংলার সুফিবাদী চিন্তাধারাকে কী নামে অভিহিত করেছেন?
উত্তর : বাংলার নব্য সুফিবাদ।
নব্য সুফিবাদের সৃষ্টি হয়েছে কীভাবে?
উত্তর : সুফিবাদের সঙ্গে বাংলার দেশজ-লোকজ ধ্যানধারণা, বিশ্বাস, প্রথা, তন্ত্র, যোগ, দেহ সাধনার সংমিশ্রণে
সৃষ্টি হয়েছে নব্য সুফিবাদ ।
ড. এনামুল হকের মতানুসারে ‘বাংলার নব্যসুফিবাদ’ বলতে কী বুঝ?
উত্তর : ড. এনামুল হকের মতানুসারে এগারো শতক হতে পনেরো শতক পর্যন্ত বাংলার সুফিবাদ উত্তর ভারতের সুফিবাদের অনুরূপ থাকলেও ষোল শতক হতে এ দেশীয় প্রভাবে পারস্পরিকভাবে প্রভাবিত হয়ে চিশতিয়া,
কলন্দরিয়া, মাদারিয়া, কাদেরিয়া প্রভৃতি সম্প্রদায়ের সুফি সাধক ও বাংলার বাঙালি সুফিদের দ্বারা যে নতুন ধর্ম ও দার্শনিক আধ্যাত্মিকতা প্রকাশ লাভ করতে থাকে তাই বাংলার নব্যসুফিবাদ ।
বাংলায় সুফিবাদের প্রচার ও প্রসার কালকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : তিন ভাগে। যথা : প্রথম পর্যায়-৮ম শতাব্দী থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত, দ্বিতীয় পর্যায়-১২০৪ থেকে ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ, তৃতীয় পর্যায়-১২৫৮ থেকে ১৮ শতক পর্যন্ত।
বাংলায় প্রথম পর্যায়ের সুফি প্রচারকদের আগমন ঘটে কোথা থেকে?
উত্তর : আরব, ইয়েমেন, ইরাক, ইরান, খোরাসান, মধ্য এশিয়া ও উত্তর ভারত থেকে এ সময়ে সুফি ও আলেমগণ বাংলায় আগমন করেন।
প্রথম পর্বে বাংলায় আগত কয়েকজন প্রখ্যাত সুফি সাধকের নাম লিখ।
উত্তর : সুলতান বায়েজিদ বোস্তামী, সৈয়দ শাহ্ সুরখুল খানতিয়া, জালাল উদ্দিন তাবরেজী, শাহ্ মুহম্মদ সুলতান রুমী প্রমুখ ।
বাংলায় সুফিবাদ প্রচারের দ্বিতীয় পর্যায়ের কয়েকজন সুফি সাধকের নাম লিখ
উত্তর : মখদুল শাহদৌলা শহীদ, শেখ জালাল উদ্দিন তারবেজী, মীর সৈয়দ রুকনুদ্দীন (রহঃ), দেওয়ান শাহাদাত হোসেন (রহঃ) শাহ কলন্দর মাওলানা তফীউদ্দিন আরাবী প্রমুখ ।

খ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥সুফিবাদ বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷২৷৷নব্য সুফিবাদ বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥৩॥সুফিবাদের বৈশিষ্ট্যসমূহ লেখ ।
প্রশ্ন॥৪॥নব্য সুফিবাদের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ কর।
প্ৰশ্ন॥৫॥সুফিবাদের স্তরসমূহ লেখ।
প্ৰশ্ন৷৬৷সুফিবাদের উৎসসমূহ লেখ।
প্ৰশ্ন॥৭॥বাঙালি দর্শনে সুফি প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন॥৮॥ সুফিবাদের মূলনীতিসমূহ লেখ।
প্রশ্ন॥৯॥ সুফিবাদের গুরুত্ব লেখ ।
প্রশ্ন॥১০৷৷ সুফিবাদের শরিয়ত বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন৷১১৷ সুফিবাদে তরিকত বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷১২৷ হকিকত বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥১৩৷ মারেফত বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন৷১৪৷৷সুফি তরিকাসমূহ লেখ ।
প্রশ্ন৷১৫৷ সুফিবাদ কী ধর্মের চেয়ে অতিরিক্ত কিছু?
প্রশ্ন॥১৬৷ সুফিবাদে ভারতীয় প্রভাব কতটুকু?
প্রশ্ন॥১৭৷৷ তরিকত ও হকিকত বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥১৮৷ শরিয়ত ও মারেফত বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷১৯৷৷ তওবা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন৷২০৷৷ নির্ভরশীলতা বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷২১৷৷ সবর ও আনুগত্য বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷২২৷৷ ফানাফিলাহ বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷২৩৷৷ ফানা ও বাকা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন২৪৷ সুফিবাদ ও রক্ষণশীল ইসলামের মধ্যে পার্থক্য লেখ ।
প্রশ্ন৷২৫৷ সুফিবাদ ও গোঁড়া মুসলমানদের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
প্রশ্ন৷২৬৷ সুফি দর্শনের মানবতাবাদী আদর্শ ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷৷২৭৷৷ সুফি শব্দের উৎপত্তি সম্পর্কে কী জান?
প্রশ্ন৷২৮৷৷ বাংলায় সুফিবাদের প্রচার ও প্রসার সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷২৯৷ বাংলায় সুফিবাদ বিকাশের সময়কার সামাজিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷৩০৷৷ সুফি দর্শনের একত্ববাদ বা আলাহ তত্ত্ব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৷৩১৷৷ সুফি দর্শনের আত্মাতত্ত্ব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৩২৷ সুফি নূরনবীতত্ত্ব আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৩৩৷৷ সুফিবাদের প্রেম তত্ত্ব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৩৪৷৷ সুফিদর্শনের সৃষ্টিতত্ত্ব আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷৩৫৷ সুফি যোগতত্ত্ব আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৩৬৷ বাংলার সুফি সাহিত্য সম্পর্কে যা জান লিখ।

গ-বিভাগ

প্রশ্ন॥১॥ সুফিবাদ কী? সুফিবাদের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।২।বাংলাদেশের সুফিসাধকদের প্রকৃতি আলোচনা কর।
প্রশ্ন।৩।সুফিবাদের উৎপত্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন মতবাদ পর্যালোচনা কর।
প্রশ্ন॥৪॥ সুফিবাদ কী? সুফিবাদের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।৫। সুফিবাদ কী? সুফিবাদের উৎসসমূহ আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন।৬।সুফিবাদ কী? সুফিবাদের মনস্তাত্ত্বিক ভিত্তি আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥৭॥ সুফিবাদের মূলনীতিগুলো আলোচনা ও মূল্যায়ন কর।
প্ৰশ্ন৷৮।সুফিবাদের চারটি স্তর আলোচনা কর।
প্রশ্ন। ৯৷ সুফি তরিকা কাকে বলে? প্রধান প্রধান সুফি তরিকাসমূহ আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।১০৷ বাংলাদেশে ইসলাম প্রচারে সুফিগণের অবদান আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।১১।সুফিবাদ কী? বাংলাদেশে সুফিবাদের বিকাশ সম্বন্ধে আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷১২।সুফিবাদ কী? বাংলাদেশে সুফিবাদের প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৩৷৷ সুফিবাদ কী? সুফিবাদ ও রক্ষণশীল ইসলামের মধ্যে পার্থক্য লেখ
প্রশ্ন॥১৪৷ সুফিবাদ ও গোঁড়া মুসলমানদের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
প্ৰশ্ন৷১৫।সুফিবাদ ও শরিয়ত সম্পর্কে Gardening আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৬।মরমিবাদ’ হিসেবে সুফিবাদের স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।

প্রশ্ন॥১৭৷ সুফিবাদ ও অন্যান্য মরমিবাদের মধ্যে বৈসাদৃশ্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৮৷ ফানা ও বাকা বলতে কী বুঝায়? সুফিবাদে এর তৎপর্য কী?
প্রশ্ন॥১৯৷ সুফিবাদ বলতে কী বুঝায়? নুফিবাদে ভারতীয় প্রভাব কতটুকু? এ প্রসঙ্গে সুফিবাদ ও মরমিবাদের মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷২০৷ বাংলায় সুফিবাদের সামাজিক প্রভাব আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷২১৷ সুফিবাদ ও বাউলবাদের পার্থক্য তুলে ধর।
প্রশ্ন ২২॥ নব্য সুফিবাদ বলতে কী বুঝ? নব্য সুফিবাদের বৈশিষ্ট্যসমূহ তুলে ধর।
প্রশ্ন॥২৩৷৷ নব্য সুফিবাদে আলোচিত সুফি তত্ত্বসমূহ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷২৪৷৷ নব্য সুফিবাদ বলতে কী বুঝ? বাঙালির জীবনদর্শনে সুফিবাদের প্রভাব নিরূপণ কর।
প্রশ্ন৷২৫।একজন সুফির সামাজিক জীবন কেমন হবে? সমাজে বাস করা ও সুফি হওয়ার মধ্যে কোন বিরোধ আছে কী?