
ক বিভাগ
সামাজিক সমস্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘Problem’ কোন শব্দ থেকে এসেছে?
উত্তর : সামাজিক সমস্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘Problem’ শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ ‘Problema’ থেকে।
এক কথায় সামাজিক সমস্যা বলতে কী বুঝ?
উত্তর : এক কথায় সামাজিক সমস্যা বলতে এমন অবস্থাকে বুঝায় যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর, অবাঞ্চিতকর,অনভিপ্রেত ও অস্বাভাবিক অবস্থা।
সমাজবিজ্ঞানী এল. কে. ফ্রাঙ্ক এর মতে সামাজিক সমস্যা কী?
উত্তর : সামাজিক সমস্যা বলতে এমন একটি সামাজিক অসুবিধা কিংবা অসংখ্যক লোকের অসদাচরণকে বুঝায়,যাকে শোধরানো কিংবা দূর করা দরকার।
সামাজিক সমস্যা চিহ্নিতকরণে কী কী দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে?
উত্তর : ৩ ধরনের উপলব্ধি লক্ষ করা যায়। যথা- i. সমাজের মানুষের উপলব্ধি, ii নীতিনির্ধারকের বিচার ও iii. সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি।
Samuel Kuening লিখিত বইটির নাম কী?
উত্তর : Sociology : An Introduction to the Science of Sociology.
সামাজিক সমস্যাকে সি.এম. কেস কয় শ্রেণিতে ভাগ করেছেন?
উত্তর : সামাজিক সমস্যাকে সি.এম. কেস ৪ শ্রেণিতে ভাগ করেছেন।
Contemporary Social Problems’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর : Harold A. Philps.
সামাজিক সমস্যার সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন দু’জন লেখকের নাম কী?
উত্তর : সামাজিক সমস্যার সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন দু’জন লেখক হলেন— ক. সমাজবিজ্ঞানী পি.বি. হর্টন ও জে.আর. লেসলী।
একজন লেখকের প্রদত্ত সামাজিক সমস্যার সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : সমাজবিজ্ঞানী এল. কে. ফ্রাঙ্ক এর মতে, “সামাজিক সমস্যা বলতে এমন একটি সামাজিক অসুবিধা কিংবা অসংখ্য লোকের অসদাচরণকে বুঝায়, যাকে শোধরানো কিংবা দূর করা দরকার।”
সামাজিক সমস্যার সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন একটি অভিধানের নাম লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যার সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন একটি অভিধান হলো- “The Social Work Dictionary”.
যৌথভাবে সামাজিক সমস্যার একটি সংজ্ঞা দিয়েছেন কে কে?
উত্তর : যৌথভাবে সামাজিক সমস্যার একটি সংজ্ঞা দিয়েছেন সমাজবিজ্ঞানী পি.বি. হটন ও জে. আর. লেসলী।
সামাজিক সমস্যার বৈশিষ্ট্য নিয়ে কথা বলেছেন এমন একজন লেখকের নাম লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যার বৈশিষ্ট্য নিয়ে কথা বলেছেন এমন একজন লেখক হলো সমাজবিজ্ঞানী চার্লস জাষ্ট্র।
সামাজিক সমস্যার তিনটি বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যার তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো- ১. সমাজের জন্য অনভিপ্রেত ও অস্বাভাবিক ২. সমাজ থেকে সৃষ্ট এবং ৩. অধিকাংশ লোকের জন্য ক্ষতিকর।
সামাজিক সমস্যার শ্রেণিবিভাগ করেছেন এমন একজন লেখকের নাম লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যার শ্রেণিবিভাগ করেছেন এমন একজন লেখক হলেন— সমাজবিজ্ঞানী এইচ. এ. ফেলপস।
আর. কে. মারটন সামাজিক সমস্যাকে কয় ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?
উত্তর : আর. কে. মারটন সামাজিক সমস্যাকে দু’ভাগে ভাগ করেছেন। যথা— ১. সামাজিক বিশৃঙ্খলাজনিত সমস্যা এবং ২. বিচ্যুত আচরণজনিত সমস্যা।
সামাজিক সমস্যাকে চার শ্রেণিতে ভাগ করেছেন কে?
উত্তর : সামাজিক সমস্যাকে চার শ্রেণিতে ভাগ করেছেন— সি. এম. কেস।
সমাজবিজ্ঞানী এইচ.এ. ফেলপস সামাজিক সমস্যাকে কয় ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?
উত্তর : সমাজবিজ্ঞানী এইচ.এ. ফেলপস সামাজিক সমস্যাকে চার ভাগে ভাগ করেছেন। এগুলো হলো- ১. অর্থনৈতিক কারণে সৃষ্ট সমস্যা, ২. দৈহিক কারণে সৃষ্ট সমস্যা ৩. মনস্তাত্ত্বিক কারণে সৃষ্ট সমস্যা এবং ৪. সাংস্কৃতিক কারণে সৃষ্ট সমস্যা।
অতিরিক্ত জনসংখ্যাকে সামাজিক সমস্যার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন কে?
উত্তর : অতিরিক্ত জনসংখ্যাকে সামাজিক সমস্যার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন সমাজবিজ্ঞানী Wolf.
মনীষী ইলিয়ট এবং মেরিল সামাজিক সমস্যার কারণ হিসেবে কী চিহ্নিত করেছেন?
উত্তর : মনীষী ইলিয়ট এবং মেরিল সামাজিক সমস্যার কারণ হিসেবে মানুষের পাপাচারকে চিহ্নিত করেছেন।
সামাজিক সমস্যার পিছনে তিনটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন কে?
উত্তর : সামাজিক সমস্যার পিছনে তিনটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন সমাজবিজ্ঞানী অগবার্ন ও নিমকফ।
সমাজবিজ্ঞানী সি.এম. কেস সামাজিক সমস্যার পিছনে কয়টি উৎসের কথা বলেছেন?
উত্তর : সামাজবিজ্ঞানী সি.এম. কেস সামাজিক সমস্যার পিছনে চারটি উৎসকে চিহ্নিত করেছেন।
সামাজিক সমস্যার তিনটি কারণ লিখ?
উত্তর : সামাজিক সমস্যার তিনটি কারণ— ১. মৌল মানবিক চাহিদার অপূরণ ২. প্রাকৃতিক বিপর্যয় ৩. অতিরিক্ত জনসংখ্যা।
শিল্পায়ন ও শহরায়ন কী সামাজিক সমস্যার উৎস?
উত্তর : শিল্পায়ন ও শহরায়ন সামাজিক সমস্যার উৎস হিসেবে বিবেচিত।
সামাজিক সমস্যার প্রধান কারণ বা উৎস কী?
উত্তর : সামাজিক সমস্যার প্রধান কারণ বা উৎস হলো— আর্থসামাজিক, মনোদৈহিক, সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও প্রাকৃতিক।
সামাজিক সমস্যার প্রভাবে সমাজে কী কী সমস্যা দেখা দেয়?
উত্তর : সামাজিক সমস্যার প্রভাবে সমাজে যেসব সমস্যা দেখা দেয় সেগুলো হলো— নৈতিক অবক্ষয়, স্বাস্থ্যহীনতা, পুষ্টিহীনতা, নিরাপত্তাহীনতা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, অপরাধ, কিশোর অপরাধ প্রভৃতি।
সমাজের অধিকাংশ লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয় কখন?
উত্তর : যখন সমাজে সামাজিক সমস্যা তীব্রতর হয়, তখন সমাজের অধিকাংশ লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সামাজিক সমস্যা সমাধানের ৩টি উপায় লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যা সমাধানের ৩টি উপায় হলো- ১. মৌল মানবিক চাহিদা পূরণ ২. সম্পদ ও সুযোগের সদ্ব্যবহার ৩. অপসংস্কৃতি রোধ করা।
সামাজিক সমস্যা সমাধানে কে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন?
উত্তর : সামাজিক সমস্যা সমাধানে পেশাদার সমাজকর্মী অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
সামাজিক সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ৩টি ভূমিকা লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ৩টি ভূমিকা হলো- ১. জনগণকে সচেতন করা ২. নেতৃত্বের বিকাশ ৩. সমাজকর্ম পদ্ধতির প্রয়োগ।
সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান ও ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করে সমাজ থেকে কী দূর করা যায়?
উত্তর : সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান ও ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করে সমাজ থেকে সামাজিক সমস্যা দূর করা সম্ভব।
বাংলাদেশের বর্তমান লোকসংখ্যা কত?
উত্তর : বাংলাদেশের বর্তমান লোকসংখ্যা প্রায় ১৫.৫৮ কোটি।
আমাদের দেশের মানুষের মাথাপিছু জাতীয় আয় কত?
উত্তর : আমাদের দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১১৯০ মার্কিন ডলার (সমীক্ষা ২০১৪)।
বাংলাদেশের ৫টি সামাজিক সমস্যা লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশের ৫টি সামাজিক সমস্যা হলো- জনসংখ্যা স্ফীতি, দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা, অপরাধ ও কিশোর অপরাধ এবং ভিক্ষাবৃত্তি৷
সামাজিক সমস্যা সমাধানে ২টি বাস্তবমুখী সুপারিশ লিখ।
উত্তর : সামাজিক সমস্যা সমাধানে ২টি বাস্তবমুখী সুপারিশ– ১. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ২. মৌল মানবিক চাহিদা পূরণ।
বাংলাদেশ বিশ্বের কোন স্তরের দেশ?
উত্তর : বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের দেশ।
সামাজিক ব্যাধি কী?
উত্তর : সামাজিক ব্যাধি বলতে সমাজের নেতিবাচক ও রুণ অবস্থাকে বুঝায়। এর প্রভাবে সমাজের মানুষ দুর্ভাগ্যের শিকার হয়।
কয়েকটি সামাজিক ব্যাধির নাম লিখ।
উত্তর : কতিপয় সামাজিক ব্যাধি হলো— দুর্নীতি, যৌতুক, ভিক্ষাবৃত্তি, নৈতিক অবক্ষয় প্রভৃতি।
সমাজবিজ্ঞানীগণ সামাজিক ব্যাধি সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর : সমাজবিজ্ঞানীগণ সামাজিক ব্যাধি সম্পর্কে বলেছেন, সামাজিক ব্যাধি প্রতিকূল সামাজিক পরিবেশে মানুষের ব্যক্তিত্বের মধ্যে অসুস্থ প্রবণতার সৃষ্টি করে সমাজের ক্রমোন্নতির পথে বাধা সৃষ্টি করে।
সামাজিক ব্যাধির ফলে সমাজে কী কী সমস্যা বৃদ্ধি পায়?
উত্তর : সামাজিক ব্যাধির ফলে সমাজে অত্যাচার, অবিচার, দ্বন্দ্ব, হিংসা, বিদ্বেষ, ভেদাভেদ, ঝগড়া প্রভৃতি বৃদ্ধি পায়।
সমাজবিজ্ঞানী অগবার্ন ও নিমকফ সামাজিক সমস্যার পিছনে কয়টি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন?
উত্তর : ৩টি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন।
সামাজিক সমস্যার প্রভাবে সমাজে কী কী সমস্যা দেখা দেয়?
উত্তর : নৈতিক অবক্ষয়, স্বাস্থ্যহীনতা, পুষ্টিহীনতা, নিরাপত্তাহীনতা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, অপরাধ, কিশোর অপরাধ ইত্যাদি।
বাংলাদেশের এক নম্বর সামাজিক সমস্যা কী?
উত্তর : বাংলাদেশের এক নম্বর সামাজিক সমস্যা জনসংখ্যা স্ফীতি।
বাংলাদেশের কোন কোন দিকে সমস্যা রয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশের আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, মনস্তাত্ত্বিক প্রভৃতি দিকে সমস্যা রয়েছে।
বাংলাদেশের প্রধান প্রধান সামাজিক সমস্যা কী?
উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান প্রধান সামাজিক সমস্যা হলো : জনসংখ্যা স্ফীতি, দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা, বেকারত্ব, মাদকাসক্তি, অপরাধ ও কিশোর অপরাধ প্রভৃতি।
বাংলাদেশের আয়তন কত?
উত্তর : বাংলাদেশের আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার।
পারমাণবিক যুদ্ধ ছাড়া বিশ্ববাসীর কাছে গুরুতর সমস্যা কী?
উত্তর : পারমাণবিক যুদ্ধ ছাড়া বিশ্ববাসীর কাছে গুরুতর সমস্যা হলো জনসংখ্যা স্ফীতি।
তিনটি অধিক জনসংখ্যা এবং তিনটি কম জনসংখ্যা দেশের নাম লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশ, ভারত, চীন অধিক জনসংখ্যার দেশ এবং জার্মানি, সৌদি আরব, লিবিয়া তিনটি কম জনসংখ্যার দেশ।
জনসংখ্যা স্ফীতি কী?
উত্তর : কোন দেশের জনসংখ্যা একটি নির্দিষ্ট সময়ে কাম্য স্তর অতিক্রম করলে তাকে জনসংখ্যা স্ফীতি বলে।
জনসংখ্যা স্ফীতির সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন একজন লেখকের নাম লিখ এবং তার তত্ত্বকে কী বলা হয়?
উত্তর : জনসংখ্যা স্ফীতির সংজ্ঞা দিয়েছেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ টমাস ম্যালথাস। তাঁর তত্ত্বকে বলা হয় ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্ব।
ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্বের মূল বক্তব্য কী?
উত্তর : ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্বের মূল বক্তব্য হলো- জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায় জ্যামিতিক হারে এবং খাদ্য উৎপাদন বাড়ে গাণিতিক হারে।
পৃথিবীর কত শতাংশ লোক মধ্য দক্ষিণ এশিয়ায় বাস করে?
উত্তর : পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ লোক মধ্য- দক্ষিণ এশিয়ায় বাস করে।
জনসংখ্যা সম্পর্কিত ধারণাগুলো কী কী?
উত্তর : জনসংখ্যা সম্পর্কিত ধারণাগুলো হলো- জনসংখ্যা স্ফীতি, জনসংখ্যা বিস্ফোরণ, কাম্য জনসংখ্যা, স্বল্প জনসংখ্যা প্রভৃতি।
জনসংখ্যা বিস্ফোরণ সম্পর্কে জেমস কেল্টএর প্রদত্ত সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : The central issue of our time may well turnout to be how the world address the problem of over expanding human member.
জনসংখ্যা বিস্ফোরণ কী?
উত্তর : কোন দেশের জনসংখ্যা যখন অতিদ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং দেশ সীমাহীন দুর্ভোগের সম্মুখীন হয়, তখন তাকে জনসংখ্যা বিস্ফোরণ বলে।
স্বল্প জনসংখ্যা বলতে কী বুঝ?
উত্তর : দেশের জনসংখ্যা প্রাপ্ত সম্পদের তুলনায় কম হলে তাকে স্বল্প জনসংখ্যা বলে।
কে জনসংখ্যা বিস্ফোরণকে পারমাণবিক যুদ্ধের মতোই ভয়াবহ বলে উল্লেখ করেন।
উত্তর : বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রেসিডেন্ট রবার্ট ম্যাকনামারা জনসংখ্যা বিস্ফোরণকে পারমাণবিক যুদ্ধের মতোই ভয়াবহ বলে উল্লেখ করেন।
কাম্য জনসংখ্যা কাকে বলে?
উত্তর : কাম্য জনসংখ্যা বলতে কোন দেশের সম্পদের সাথে জনসংখ্যার সামঞ্জস্যতাকে বুঝায়।
জনসংখ্যা নিয়ে কাজ করছে এমন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার নাম লিখ।
উত্তর : জনসংখ্যা নিয়ে কাজ করছে এমন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা হলো- জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (UNFPA)।
পৃথিবীতে প্রথম জনসংখ্যা একশ কোটিতে পৌঁছতে সময় লেগেছে কত?
উত্তর : পৃথিবীতে প্রথম জনসংখ্যা একশ কোটিতে পৌঁছতে সময় লেগেছে আঠারশত বছর।
বর্তমানে আমাদের দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এবং লোকসংখ্যা কত?
উত্তর : বর্তমানে আমাদের দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭ এবং লোকসংখ্যা প্রায় ১৫.৫৮ কোটি।
পৃথিবীতে প্রথম জনসংখ্যা দু’শ কোটি এবং তিনশ কোটিতে পৌঁছতে সময় লেগেছে কত?
উত্তর : পৃথিবীতে প্রথম জনসংখ্যা দু’শ কোটি এবং তিনশ কোটিতে পৌঁছতে সময় লেগেছে যথাক্রমে ১২৩ বছর এবং তিন দশক।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা ঘনত্ব কত?
উত্তর : বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব (১০১৫ প্রতি বর্গ কি.মি.)।
বর্তমানে প্রত্যাশিত গড় আয়ুকাল কত?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রত্যাশিত গড় আয়ুকাল (পুরুষ-মহিলা) ৬৭.২।
এদেশে শিশু মৃত্যুহার (প্রতিহাজারে জীবিত জন্মে) কত?
উত্তর : এদেশে শিশু মৃত্যুহার (প্রতি হাজারে জীবিত জন্মে) ৩৯ জন।
বাংলাদেশে জনসংখ্যার প্রকৃতি কেমন?
উত্তর : বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রকৃতি দ্রুততর গতি, ঘনত্ব বেশি, বেশি জন্মদানের ক্ষমতা, জন্মহার বেশি, মৃত্যুহার কম, জনসংখ্যা হুমকি স্বরূপ প্রভৃতি।
জনসংখ্যা হ্রাস বা বৃদ্ধির পদ্ধতিকে কী বলে?
উত্তর : জনসংখ্যা হ্রাস বা বৃদ্ধির পদ্ধতিকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বলে।
বাংলাদেশে স্থূল জন্মহার ও স্থূল মৃত্যুহার কত?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রতি ১,০০০ জনে স্থূল জন্মহার ১৯.৪ এবং স্থূল মৃত্যুহার ৫.৮।
বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতির মূল কারণ কী?
উত্তর : বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতির মূল কারণ হলো— দরিদ্রতা, অসচেতনতা, নিরক্ষরতা ও অজ্ঞতা, জীবনযাত্রার নিম্নমান, খাদ্যাভ্যাস, বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ, আবহাওয়ার প্রভাব প্রভৃতি।
বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতির প্রভাবে কী হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতির প্রভাবে দরিদ্রতা, খাদ্য সমস্যা, বেকারত্ব, বাসস্থান সমস্যা, স্বাস্থ্যহীনতা,পুষ্টিহীনতা, পরিবেশ দূষণ, সামাজিক অস্থিরতা, অপরাধ প্রবণতা প্রভৃতি সমস্যা দেখা দেয়।
বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর মূল ভূমিকা কী?
উত্তর : বাংলাদেশের জনসংখ্যা সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর মূল ভূমিকা হলো— জনগণকে সচেতন করা, শিক্ষার প্রসার, সামাজিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা, পুরস্কারের ব্যবস্থা প্রভৃতি।
কাম্য জনসংখ্যা সম্পর্কে এ টি এম সালাউদ্দিনের সংজ্ঞাটি লিখ।
উত্তর : “যে জনসংখ্যায় অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি সম্ভব তাকেই কাম্য জনসংখ্যা বলে। কাম্য জনসংখ্যা হইল কম অথবা বেশি জনসংখ্যার ত্রুটিমুক্ত মাঝারি একটি অবস্থা”।
Oxford Learners Dictionary অনুযায়ী জনসংখ্যা বিস্ফোরণ কী?
উত্তর : “Population explosion means a sudden large increase in the number of people in a area.”
‘The Population Bomb’ গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর : পল এলরিখ।
জনসংখ্যাবিদ ও চিন্তাবিদরা কেন জনসংখ্যা বিস্ফোরণ শব্দটি ব্যবহার করেন?
উত্তর : জনসংখ্যা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য জনসংখ্যাবিদরা জনসংখ্যা বিস্ফোরণ শব্দটি ব্যবহার করেন।
আমাদের দেশের জনসংখ্যা সমস্যাকে জাতীয় সমস্যা হিসেবে সরকার ঘোষণা দেয় কত সালে?
উত্তর : আমাদের দেশে জনসংখ্যা সমস্যাকে জাতীয় সমস্যা হিসেবে সরকার ঘোষণা দেয় ১৯৭৬ সালে।
বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতি মোকাবিলায় সরকারি কর্মসূচি কী?
উত্তর : বাংলাদেশে জনসংখ্যাস্ফীতি মোকাবিলায় সরকারি কর্মসূচিসমূহ- প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি, শিক্ষা, প্রচারণা, উদ্বুদ্ধকরণ প্রভৃতি।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত সরকারের মন্ত্রণালয়ের নাম কী?
উত্তর : জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত সরকারের মন্ত্রণালয়ের নাম স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
এদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে এমন কয়েকটি বেসরকারি সংস্থার নাম লিখ।
উত্তর : সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানি (SMC), বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, বাংলাদেশ সেচ্ছা বন্ধ্যাকরণ সমিতি, স্বনির্ভর বাংলাদেশ, জনসংখ্যা কার্যক্রম তহবিল প্রভৃতি।
বর্তমানে আমাদের দেশে নারী ও পুরুষের অনুপাত কত?
উত্তর : বর্তমানে আমাদের দেশে নারী ও পুরুষের অনুপাত হলো ১০৩ : ১০০ সূত্র (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪)
UNFPA পূর্ণরূপ কী?
উত্তর : United Nations Fund for Population Activities.
UNFPA কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান?
উত্তর : UNFPA জনসংখ্যা বিষয়ক প্রতিষ্ঠান।
সর্বশেষ কত সালে আদমশুমারি হয়?
উত্তর : ২০১১ সালে।
ক্ষুধার্ত মানুষের প্রজনন ক্ষমতা বেশি-উক্তিটি কার।
উত্তর : Mr. D. Castro.
এমন একটি সামাজিক সমস্যার নাম লিখ, যা নিজেই শুধু সমস্যা নয়, অন্যান্য সমস্যারও উৎস।
উত্তর : দারিদ্র্য শুধু নিজেই সমস্যা নয়, অন্যান্য সমস্যারও উৎস।
দারিদ্র্য কী?
উত্তর : মানুষের অর্থনৈতিক দুর্বলতা, অসচ্ছলতা ও অক্ষমতা হলো দারিদ্র্য।
দারিদ্র্য কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : দারিদ্র্য ৩ প্রকার। যথা— ১. সাধারণ দারিদ্র্য অবস্থা, ২. নিরঙ্কুশ দারিদ্র্য অবস্থা, ৩. চরম দারিদ্র্য অবস্থা।
“যাদের জীবনযাপনের মান সমাজে বিরাজমান জীবনযাত্রার মানের নিচে তারাই দারিদ্র্য” এটি কার উক্তি?
উত্তর : “যাদের জীবনযাপনের মান সমাজে বিরাজমান জীবনযাত্রার মানের নিচে তারাই দারিদ্র্য”-এটি সমাজবিজ্ঞানী গিলিন এর উক্তি।
বাংলাদেশের কোন পরিকল্পনায় দারিদ্র্যের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় দারিদ্র্যের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে।
একজন লেখক কর্তৃক দারিদ্র্যের সংজ্ঞা দাও?
উত্তর : ড. আলী আকবর এর মতে, “দারিদ্র্য এমন এক পীড়াদায়ক আর্থসামাজিক অবস্থা যাতে মানুষ জীবনধারণের উপায় মিটাতে পারে না, অন্যের উপর নির্ভর করে ও সমাজে নিম্ন মর্যাদা ধারণ করে।”
এদেশে দারিদ্র্য বিমোচনের কর্মসূচি কী?
উত্তর : এদেশে দারিদ্র বিমোচনের কর্মসূচি হলো— “কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, ভিজিডি কর্মসূচি, গ্রামীণমসড়ক, অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রভৃতি।
বাংলাদেশের দারিদ্র্যের মূল কারণ কী?
উত্তর : বাংলাদেশের দারিদ্র্যের মূল কারণ হলো- সম্পদের অসমবন্টন, জনসংখ্যার ঊর্ধ্বগতি, কর্মসংস্থানের স্বল্পতা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ঋণের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থা প্রভৃতি।
অধ্যাপক আয়শা নোমান প্রদত্ত দারিদ্র্যের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : “সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিতে দারিদ্র্য বলতে মানবজীবনের সে স্তরকে বুঝায়, যেখানে মানুষ জীবনধারণের জন্য মৌল প্রয়োজনসমূহ পূরণে ব্যর্থ।”
“দারিদ্র্য একটি আপেক্ষিক বঞ্চনা, যা একজনের কাছে দারিদ্র্য অন্যের কাছে নাও হতে পারে” সংজ্ঞাটি কার।
উত্তর : সংজ্ঞাটি নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেনের।
A country is poor, because it is poor-উক্তিটি কার?
উত্তর : উক্তিটি অর্থনীতিবিদ রাগনার নার্কসের।
WHO’র মতে বর্তমান বিশ্বে মৃত্যুর অন্যতম কারণ কোনটি?
উত্তর : WHO’র মতে বর্তমান বিশ্বে মৃত্যুর অন্যতম কারণ হলো দারিদ্র্য।
দারিদ্র্য হলো বিশ্বের মারাত্বক ব্যাধি—উক্তিটি কার?
উত্তর : WHO এর সাবেক পরিচালক ড. হিরোসি নাকাজিমার।
বাংলাদেশের (সাবেক পূর্ব পাকিস্তান) অধিকাংশ জনগণের সমস্ত চিন্তাধারা একটি নিষ্ঠুর বাস্তব সত্য আচ্ছন্ন করে রেখেছে। আর তা হচ্ছে দারিদ্র্যের নিষ্পেষণ উক্তিটি কার।
উত্তর : প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী A. S Living Store.
বাংলাদেশের দারিদ্র্যের সঠিক অবস্থা জানার সূচক কী কী?
উত্তর : বাংলাদেশের দারিদ্র্যের সঠিক অবস্থা সম্পর্কে অবগত হওয়ার সূচকগুলো হলো— জনগণের গড় আয়ুষ্কাল, বয়স্ক শিক্ষার হার, শিক্ষার্থী ভর্তির হার, চিকিৎসা সেবা প্রভৃতি।
দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রের ব্যাখ্যা দানকারী কে?
উত্তর : দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রের ব্যাখ্যা দানকারী হলেন— অর্থনীতিবিদ রাগনার নার্কস।
দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র কী?
উত্তর : দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র হলো এমন কিছু শক্তির একত্রীকরণ যারা পরস্পরের উপর এমনভাবে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া করে, যার ফলে একটি দেশ দারিদ্র্যের মধ্যে নিমজ্জিত হয়।
কোন গ্রন্থে দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রের ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে?
উত্তর : “Problems of Capital Formation in Under Development Countries.”
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের কুফল বা প্রভাব কী?
উত্তর : বাংলাদেশে দারিদ্র্যের কুফল বা প্রভাব হলো— জনসংখ্যা স্ফীতি, অপরাধ প্রবণতা, স্বাস্থ্যহীনতা, পুষ্টিহীনতা, বেকারত্ব, সন্ত্রাস, দুর্নীতি প্রভৃতি।
কোন সমস্যার কারণে মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে?
উত্তর : দারিদ্র্যের কারণে মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে।
সাধারণ দারিদ্র্য কী?
উত্তর : এমন অর্থনৈতিক অবস্থা যাতে মৌল মানবিক প্রয়োজন পূরণে সক্ষম, তবে স্বাভাবিক জীবন মানের নীচে তাদেরকেই সাধারণ দারিদ্র্য বলে।
বিশ্ব ব্যাংকের মতে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্য কী?
উত্তর : বিশ্ব ব্যাংক (১৯৬৯) মতে মাথাপিছু $৫০ বা তার চেয়ে কম আয়সম্পন্ন ব্যক্তিদের নিরুঙ্কুশ দারিদ্র্য হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
চরম দারিদ্র্য কী?
উত্তর : চরম দারিদ্র্য হলো যারা জীবনধারণের জন্য ন্যূনতম মৌল চাহিদা পূরণে ব্যর্থ তারাই চরম দারিদ্র্য।
দারিদ্র্য সীমার নীচে বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : ২১২২ কিলোক্যালরির কম খাদ্যগ্রহণকারীদের দারিদ্র্য সীমার নীচে হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
Vicious circle of poverty এর বাংলা কী?
উত্তর : দারিদ্র্যের দুষ্ট চক্র।
PRSP পূর্ণ রূপ কী?
উত্তর : Poverty Reduction Strategy Paper.
বাংলাদেশে দারিদ্র্য দূরীকরণে সমাজকর্মীর প্রধান ভূমিকা কী?
উত্তর : বাংলাদেশে দারিদ্র্য দূরীকরণে সমাজকর্মীর প্রধান ভূমিকা নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি প্রদান, প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় সহায়তা,
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, মানব সম্পদ উন্নয়ন, সম্পদের সদ্ব্যবহার প্রভৃতি।
বাংলাদেশের দারিদ্র্য দূরীকরণে সরকারি কর্মসূচি কী কী?
উত্তর : বাংলাদেশে দারিদ্র্য দূরীকরণে সরকারি কর্মসূচি হলো- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি, কর্মসংস্থান ব্যাংক, বিভিন্ন ভাতা প্রদান, সমাজসেবামূলক, ঘরে-ফেরা, একটি ঘর একটি খামার, আবাসন প্রকল্প, সমবায় কার্যক্রম প্রভৃতি।
দারিদ্র্য দূরীকরণে এদেশে কোন কোন বেসরকারি সংস্থা কাজ করছে?
উত্তর : দারিদ্র্য দূরীকরণে এদেশে যেসব সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে, সেগুলো হলো— ব্র্যাক, আশা, প্রশিকা, স্বনির্ভর বাংলাদেশ, পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ ব্যাংক প্রভৃতি।
MDGs পূর্ণরূপ কী?
উত্তর : Millennium Development Goals.
MDGs কয়টি লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত আছে?
উত্তর : আটটি লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত আছে।
MDGs এর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য কোনটি।
উত্তর : MDGs এর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হলো দারিদ্র্য দূরীকরণ।
দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য বয়স্ক ভাতা কত সাল থেকে দেয়া হয়।
উত্তর : ১৯৯৭-৯৮ সাল থেকে দেয়া হয়।
২০১৩-১৪ অর্থ বছরে জিডিপি তে কৃষির অবদান কত?
উত্তর : ১২.৬৪ শতাংশ (প্রাক্কলন)
মোট শ্রম-শক্তির কত শতাংশ কৃষি খাতে কাজ করে?
উত্তর : মোট শ্রম শক্তির ৪৭.৫ শতাংশ কৃষিতে কাজ করে থাকে।
নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন বাংলাদেশের কোন প্রতিষ্ঠান?
উত্তর : নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক।
শিক্ষার বিপরীত কী?
উত্তর : শিক্ষার বিপরীত হচ্ছে অশিক্ষা বা অজ্ঞ।
কোন সমস্যাটি জাতির জন্য অভিশাপ?
উত্তর : নিরক্ষরতা জাতির জন্য অভিশাপ।
নিরক্ষরকে কার সাথে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর : নিরক্ষরকে অন্ধের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
সাক্ষর ও নিরক্ষর বলতে কাদের বুঝায়?
উত্তর : সাক্ষর বলতে অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তিকে এবং নিরক্ষর বলতে অক্ষরজ্ঞানহীন ব্যক্তিকে বুঝায়।
নিরক্ষরতা কাকে বলে?
উত্তর : অক্ষরজ্ঞানের অভাবে যে ব্যক্তি দৈনন্দিন জীবনের কার্যক্রম পড়তে ও লিখতে অক্ষম তাকে নিরক্ষর বলা হয় এবং তার অবস্থাকে নিরক্ষরতা বলে।
সমাজকর্ম অভিধানের ব্যাখ্যানুযায়ী নিরক্ষরতা কী?
উত্তর : সমাজকর্ম অভিধানের ব্যাখ্যানুযায়ী “পড়া ও লেখার জ্ঞানের অনুপস্থিতিই হলো নিরক্ষরতা”।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুযায়ী সাক্ষরতার হার কত?
উত্তর : ৫৭.৯%।
বর্তমানে পুরুষের সাক্ষরতার হার কত?
উত্তর : ৬১.১% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪)।
বর্তমানে মহিলাদের সাক্ষরতার হার কত?
উত্তর : ৫৪.৮ (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪)।
UNESCO প্রদত্ত নিরক্ষরতার সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : “দৈনন্দিন জীবনে ক্ষুদ্র ও সাধারণ বক্তব্যকে উপলদ্ধি সহকারে লিখতে ও পড়তে অক্ষম ব্যক্তিই নিরক্ষর।
দেশে মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা কত (মাদ্রাসাসহ)?
উত্তর : ৮২৯৮১ টি (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১১)।
দেশে মোট পিটিআই এর সংখ্যা কত?
উত্তর : ৫৪টি।
সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় কতটি?
উত্তর : ১৫টি।
১৯১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী নিরক্ষর কারা?
উত্তর : ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, যে কোন ভাষায় লিখতে সক্ষম ব্যক্তি স্বাক্ষর এবং যে কোন ভাষায় চিঠি লিখতে অক্ষম ব্যক্তি নিরক্ষর।
বাংলাদেশে নিরক্ষরতার প্রভাবে কী কী সমস্যা দেখা দেয়?
উত্তর : বাংলাদেশে নিরক্ষরতার প্রভাবে-বেকারত্ব, দারিদ্র্য, কুসংস্কার ও অজ্ঞতা, জনসংখ্যা স্ফীতি, পরনির্ভরশীলতা প্রভৃতি সমস্যা দেখা দেয়।
এদেশে নিরক্ষরতার একটি সামাজিক সমস্যা কেন?
উত্তর : নিরক্ষরতা সমাজের জন্য অনভিপ্রেত, অস্বাভাবিক, ক্ষতিকর এবং সামাজিক অগ্রগতির পথে অন্তরায় বিধায় এটি একটি সামাজিক সমস্যা।
বাংলাদেশে নিরক্ষরতার মূল কারণ কী?
উত্তর : বাংলাদেশে নিরক্ষরতার মূল কারণ হলো- অসচেতনতা, দারিদ্রতা, কর্মবিমুখ শিক্ষাব্যবস্থা, জনসংখ্যাবৃদ্ধি, কৃষিনির্ভর সমাজব্যবস্থা, শিক্ষাদানের অস্থিরতা, শিক্ষার ব্যয়ভার বৃদ্ধি প্রভৃতি।
শিক্ষা কী নাগরিকদের জন্য সুযোগ না অধিকার?
উত্তর : শিক্ষা নাগরিকদের জন্য সুযোগ নয়, এটি একটি অধিকার।
বাংলাদেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণে তোমার দুইটি সুপারিশ লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণে শিক্ষা খাতে বাজেটে অধিক বরাদ্দ রাখতে হবে এবং শিক্ষা উপকরণের দাম কমাতে হবে।
বাংলাদেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণে সমাজকর্মীর ভূমিকা কী?
উত্তর : বাংলাদেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণে সমাজকর্মীর প্রধান ভূমিকা হলো- শিক্ষার ব্যাপারে জনগণকে সচেতন করা, বিদ্যালয় শিক্ষাকর্ম প্রয়োগ করা, পুরস্কারের ব্যবস্থা করা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে কাজে লাগানো প্রভৃতি।
নিরক্ষরতা দূরীকরণে এদেশে সরকারি কর্মসূচিগুলো কী কী?
উত্তর : নিরক্ষরতা দূরীকরণে এদেশে সরকারি কর্মসূচিগুলো হলো- বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, উপবৃত্তি প্রকল্প, স্যাটেলাইট স্কুল, গণশিক্ষা কার্যক্রম, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রভৃতি।
নিরক্ষরতা দূরীকরণে কোন কোন বেসরকারি সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে?
কিডায় উত্তর : নিরক্ষরতা দূরীকরণে যেসব বেসরকারি সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে সেগুলো হলো— ইউসেফ, ব্র্যাক, স্বনির্ভর বাংলাদেশ, বাংলাদেশ স্বাক্ষরতা সমিতি, ঢাকা আহসানিয়া মিশন, মসজিদ সমাজ বাংলাদেশ প্রভৃতি।
বেকার কারা?
উত্তর : যাদের করার সামর্থ্য ও ইচ্ছা আছে কিন্তু কাজ পায় না, তারা বেকার।
বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ধরন লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ধরন প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, শিক্ষণ প্রশিক্ষণ মহাবিদ্যালয়, হোমিওপ্যাথিক কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক কলেজ প্রভৃতি।
কাদেরকে বেকার বলা যাবে না?
উত্তর : পঙ্গু, বৃদ্ধ, অসুস্থ, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তিরা দৈহিক ও মানসিকভাবে কাজ করতে অক্ষম, তাই তাদের বেকার বলা যাবে না।
বেকারত্ব কী?
উত্তর : নির্দিষ্ট বয়সসীমার মধ্যে কোন ব্যক্তির যোগ্যতা ও ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সে যদি কর্মসংস্থানের কোন সুযোগ না পায়, তখন তার অবস্থাকে বেকারত্ব বলে।
“যখন কর্মক্ষম লোকেরা যোগ্যতা অনুসারে প্রচলিত মজুরির ভিত্তিতে কাজ করতে চায় অথচ কাজ পায় না, তখন সেই অবস্থাকে বেকারত্ব বলা হয়” এটি কার উক্তি?
উত্তর : অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক এ.সি. পিগু এর উক্তি।
বেকারত্ব সম্পর্কে সমাজকর্ম অভিধানের ব্যাখ্যা লিখ।
উত্তর : সমাজকর্ম অভিধানের ব্যাখ্যানুযায়ী, “বেকারত্ব হলো এমন একটি কর্মহীন অবস্থা, যে অবস্থায় কর্মক্ষম ব্যক্তি নিজের প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক চাহিদা স্বাধীনভাবে পূরণে অক্ষম।”
অর্থনীতিবিদ Pigu প্রদত্ত বেকারত্বের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : “যখন কর্মক্ষম লোকেরা যোগ্যতা অনুসারে প্রচলিত মজুরির ভিত্তিতে কাজ করতে চায় অথচ কাজ পায় না।
তখন সেই অবস্থাকেই বেকারত্ব বলা হয়।”
Everyman’s Dictionary of Economics প্রদত্ত বেকারত্বের সংজ্ঞা দাও?
উত্তর : “Unemployment is the involuntary idleness of a person willing to work at the rate of pay but unable to find it.”
যারা মোট কর্মে নিয়োজিত জনসংখ্যার শতকরা হারে সপ্তাহে ৩৫ ঘণ্টার কম কাজ করে তারা বেকার।
প্রবক্তা কে?
উত্তর : অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারাকাত।
যুবকদের বেকারত্ব দূরীকরণের জন্য কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে।
উত্তর : যুবকদের বেকারত্ব দূরীকরণের জন্য যুব অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে।
বেকার সমস্যা দূরীকরণের জন্য কোন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়।
উত্তর : কর্মসংস্থান ব্যাংক (১৯৯৮)।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপকের মতে বেকার, অর্ধ-বেকার ও ছদ্ম-বেকার কারা?
উত্তর : বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপকের মতে, “১৮–৬৫ বছর বয়সের নারী-পুরুষ নির্বিশেষে কর্মক্ষম মানুষ ছুটিবাদে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টার কম কাজ করলে তাকে বেকার, অর্ধ-বেকার ও ছদ্ম-বেকার বলা হয়।’
বেকারত্বের মূল বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর : বেকারত্বের মূল বৈশিষ্ট্য হলো— কাজ করার যোগ্যতা ও ইচ্ছা আছে এবং দৈহিক ও মানসিক দিক থেকেও সক্ষম কিন্তু কাজ পায় না।
বেকারত্বের বিপরীত কী?
উত্তর : বেকারত্বের বিপরীত হলো কর্মসংস্থান।
বেকারত্বের কয়েকটি শ্রেণিবিভাগ দেখাও?
উত্তর : বেকারত্বের শ্রেণিবিভাগ— মৌসুমী বেকারত্ব, ছদ্মবেশী বেকারত্ব, প্রযুক্তিজনিত বেকারত্ব, অর্থনৈতিক মন্দাজনিত বেকারত্ব, আংশিক বেকারত্ব, বাণিজ্য চক্রজনিত বেকারত্ব, পূর্ণ বেকারত্ব প্রভৃতি।
বাংলাদেশে বেকারত্বের প্রধান প্রধান কারণ কী?
উত্তর : বাংলাদেশে বেকারত্বের প্রধান প্রধান কারণগুলো হলো- জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পে অনগ্রসরতা, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অনুন্নত কৃষি পদ্ধতি, শিক্ষার অভাব, ধর্মীয় গোঁড়ামি প্রভৃতি।
বাংলাদেশের কোন কোন ক্ষেত্রে বেকারত্বের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, মনস্তাত্বিক, রাজনৈতিক প্রভৃতি ক্ষেত্রে বেকারত্বের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়।
বাংলাদেশে বেকারত্বের প্রভাবে কী কী সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে?
উত্তর : বাংলাদেশে বেকারত্বের প্রভাবে যে সকল সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলো হলো— দারিদ্র্য, সামাজিক বিশৃঙ্খলতা,অপরাধ প্রবণতা, ভিক্ষাবৃত্তি, মানসিক অস্থিরতা, নৈতিক অধঃপতন প্রভৃতি ।
বেকার সমস্যা সমাধানে তোমার একটি সুপারিশ লিখ।
উত্তর : বেকার সমস্যা সমাধানে এদেশে কর্মমুখী ও ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থা এবং কর্মসংস্থানের পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে।
বেকার সমস্যা নিরসনে সরকারের কোন কোন প্রতিষ্ঠান নিয়োজিত?
উত্তর : বেকার সমস্যা সমাধানে সরকারের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, জনশক্তি রপ্তানি উন্নয়ন্ব্যু রো, কর্মসংস্থান ব্যাংক, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর নিয়োজিত।
বেকারত্ব দূরীকরণে বেসরকারিভাবে কোন কোন সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে?
উত্তর : বেকারত্ব দূরীকরণে নিয়োজিত বেসরকারি সংস্থাগুলো হলো- গ্রামীণ ব্যাংক, প্রশিকা, আশা, পল্লি কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন, স্বনির্ভর বাংলাদেশ, ইউসেপ, সিসিডিপি প্রভৃতি।
পুষ্টিহীনতা কী?
উত্তর : দেহে খাদ্য উপাদানের ঘাটতিজনিত অবস্থাকে পুষ্টিহীনতা বলে।
পুষ্টির অভাবে কী কী রোগ হয়?
উত্তর : পুষ্টির অভাবে রক্ত শূন্যতা, চক্ষুরোগ, রাতকানা, রিকেট, স্কার্ভি, গলগণ্ড, চর্মরোগ, লেথারিজন প্রভৃতি রোগ হয়।
সমাজকর্ম অভিধানের ব্যাখ্যা অনুযায়ী পুষ্টিহীনতা কী?
উত্তর : সমাজকর্ম অভিধানের ব্যাখ্যা অনুযায়ী “পুষ্টিহীনতা এমন একটি শারীরিক অবস্থা, যা সাধারণভাবে, তবে অত্যাবশ্যকীয়ভাবে নয়, শরীরিক দুর্বলতার মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
পুষ্টিহীনতার সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন দুজন লেখকের নাম কী?
উত্তর : পুষ্টিহীনতার সংজ্ঞা দিয়েছেন এমন দুজন লেখক হলেন– স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী J. K. Park এবং K. Park.
প্রয়োজনের তুলনায় কম বা অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে দেহ অসুস্থ হলে তাকে কী বলা হয়?
উত্তর : প্রয়োজনের তুলনায় কম বা অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে দেহ অসুস্থ হলে তাকে পুষ্টিহীনতা বলে।
পুষ্টি উপাদানের অভাবে সৃষ্টি পুষ্টিহীনতাকে কয়ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?
উত্তর : পুষ্টি উপাদানের অভাবে সৃষ্টি পুষ্টিহীনতাকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথা— ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আমিষ ও তাপশক্তির অভাবজনিত পুষ্টিহীনতা।
সমাজকর্ম অভিধানে পুষ্টিহীনতাকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কী কী?
উত্তর : সমাজকর্ম অভিধানে পুষ্টিহীনতাকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা— ১. প্রাথমিক পুষ্টিহীনতা এবং ২. পরোক্ষ পুষ্টিহীনতা।
পুষ্টিহীনতার প্রভাবে আমাদের দেশে কী কী সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে?
উত্তর : পুষ্টিহীনতার প্রভাবে আমাদের দেশে যেসব সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলো হলো— স্বাস্থ্যহীনতা, শিশুমৃত্যু, বিকলাঙ্গতা, ভিক্ষাবৃত্তি, শ্রম শক্তি প্রভৃতি।
পুষ্টিমান নির্ণয়ের আন্তর্জাতিক মাপকাঠি কী?
উত্তর : পুষ্টিমান নির্ণয়ের আন্তর্জাতিক মাপকাঠি অনুযায়ী এক থেকে চার বছর বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার থেকে পুষ্টিমান সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়া যায়।
একজন সবল মানুষের প্রতিদিন কত কিলোক্যালরি শক্তির প্রয়োজন হয়?
উত্তর : একজন সবল মানুষের প্রতিদিন ২,৫০০ থেকে ২,৮০০ কিলোক্যালরি শক্তির প্রয়োজন।
গড়ে ভিটামিন গ্রহণের পরিমাণ কত মিলিগ্রাম হওয়া উচিত?
উত্তর : গড়ে ভিটামিন গ্রহণের পরিমাণ ১.৩ থেকে ২.২ মিলিগ্রাম হওয়া উচিত।
বাংলাদেশে অধিকাংশ গর্ভবতী মহিলারা কী সমস্যায় ভোগে?
উত্তর : বাংলাদেশে অধিকাংশ গর্ভবতী মহিলারা রক্ত স্বল্পতায় ভোগে।
নবজাতক শিশুর ওজন কত গ্রামের কম হলে শিশু অপুষ্টির শিকার হয়?
উত্তর : নবজাতক শিশুর ওজন ২,৫০০ গ্রামের কম হলে শিশু অপুষ্টির শিকার হয়।
অপুষ্টির প্রভাবে কী কী সমস্যা হয়?
উত্তর : অপুষ্টির প্রভাবে সাধারণত অস্বাভাবিকতা, অক্ষমতা, অকালে মৃত্যুবরণ, অপরাধ প্রবণতা, ভিক্ষাবৃত্তি, স্বাস্থ্যহীনতা, দৈহিক অঙ্গহানি প্রভৃতি সমস্যা দেখা দেয়।
বাংলাদেশের অপুষ্টির প্রধান প্রধান কারণগুলো কী কী?
উত্তর : বাংলাদেশে অপুষ্টির প্রধান প্রধান কারণগুলো হলো- দরিদ্রতা, চিকিৎসার অভাব, জনসংখ্যা স্ফীতি, খাদ্যে ভেজাল, নিরক্ষরতা ও অজ্ঞতা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, সচেতনতার অভাব প্রভৃতি।
পুষ্টিহীনতা দূরীকরণে সমাজকর্মীর ভূমিকা লিখ।
উত্তর : পুষ্টিহীনতা দূরীকরণে সমাজকর্মী নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়নে, দারিদ্র্য দূরীকরণে, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনে,অজ্ঞতা ও কুসংস্কার দূরীকরণে, খাদ্যের অপচয় রোধে, পুষ্টিবিষয়ক জ্ঞান দানে ভূমিকা পালন করতে পারে।
পুষ্টিহীনতা দূরীকরণে সরকারের জাতীয় কর্মসূচি কী?
উত্তর : পুষ্টিহীনতা দূরীকরণে সরকারের জাতীয় কর্মসূচি হলো— জাতীয় পুষ্টি কার্যক্রম (এনএনপি)
জাতীয় পুষ্টি কার্যক্রম (এন এন পি) এর কাজ কী?
উত্তর : এন এন পি এর মূল কাজ হলো- আচরণ পরিবর্তন, প্রশিক্ষণ, জন্ম নিবন্ধন, কম ওজনের শিশু ও মহিলাদের পরীক্ষা ও উন্নয়ন, শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদের সম্পূরক খাবার গ্রহণ প্রভৃতি।
রাষ্ট্রীয় আইনে নিষিদ্ধ কাজের নাম কী?
উত্তর : রাষ্ট্রীয় আইনে নিষিদ্ধ কাজের নাম অপরাধ।
অপরাধ কী?
উত্তর : যেসব কাজ সমাজের চোখে অন্যায়, সমাজের জন্য ক্ষতিকর এবং শান্তি-শৃঙ্খলাবিরোধী তাকে অপরাধ বলা হয়।
একজন অপরাধবিজ্ঞানীর নাম লিখ।
উত্তর : একজন অপরাধবিজ্ঞানীর নাম সাদারল্যান্ড।
“আইন লঙ্ঘনই অপরাধ” এটি কার উক্তি?
উত্তর : “আইন লঙ্ঘনই অপরাধ” এটি অপরাধবিজ্ঞানী সাদারল্যান্ড এর উক্তি।
সমাজকর্ম অভিধানের সংজ্ঞানুযায়ী অপরাধ কী?
উত্তর : সমাজকর্ম অভিধানের সংজ্ঞানুযায়ী অপরাধ হচ্ছে, “যে কোন ধরনের আচরণ যা আইন লঙ্ঘন করে।”
অপরাধ সমাজে কোন কোন কাজের বিনষ্ট করে?
উত্তর : অপরাধ সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা, সংহতি, নিরাপত্তা, মূল্যবোধ ও প্রগতিকে বিনষ্ট করে।
পুলিশের নিকট কোন ধরনের কাজ অপরাধ হিসেবে গণ্য?
উত্তর : পুলিশের নিকট ঐসব কাজ অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়, যা শান্তিভঙ্গের কারণ হয় এবং যে কাজ নিয়ে মানুষ আদালতের শরণাপন্ন হয়।
অপরাধের কয়েকটি ধরন বা প্রকারভেদ লিখ।
উত্তর : অপরাধের ধরনগুলো— গুরুতর অপরাধ, যৌন অপরাধ, রাজনৈতিক অপরাধ, জনস্বার্থ বিরোধী অপরাধ, ভদ্রবেশী অপরাধ, রাষ্ট্রীয় অপরাধ প্রভৃতি।
ভদ্রবেশী অপরাধ কী?
উত্তর : ভদ্রবেশী অপরাধ হচ্ছে এমন সব অপরাধ, যা সমাজের উচ্চপদস্থ ও মর্যাদাসম্পন্ন লোকজন করে এবং নিজেদের পোশাককে কাজে লাগিয়ে তারা এসব অপরাধ করে থাকে।
বাংলাদেশের বেশির ভাগ অপরাধের প্রকৃতি কেমন?
উত্তর : বাংলাদেশের বেশিরভাগ অপরাধের প্রকৃতি অর্থনৈতিক ও নারী নির্যাতনের সাথে সম্পর্কিত।
কয়েকটি অপরাধমূলক কাজের নাম লিখ।
উত্তর : কয়েকটি অপরাধমূলক কাজ হলো— দুর্নীতি, ঘুষ, চাঁদাবাজি, চোরাচালান, ভেজাল, প্রতারণা, খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই, সম্পত্তি দখল, কর ফাঁকি, অবৈধ আয় প্রভৃতি।
বাংলাদেশে অপরাধের প্রধান প্রধান কারণগুলো কী কী?
উত্তর : বাংলাদেশের অপরাধের প্রধান প্রধান কারণগুলো হলো— দৈহিক, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দরিদ্রতা, জনসংখ্যা স্ফীতি, রাজনৈতিক, অপসংস্কৃতি, বংশগত, নিরক্ষরতা, অজ্ঞতা প্রভৃতি।
অপরাধের প্রভাবে আমাদের সমাজে কী কী সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে?
উত্তর : অপরাধের ফলে সৃষ্ট সামাজিক সমস্যাসমূহ— দরিদ্রতা, জনসংখ্যা স্ফীতি, নিরক্ষরতা, অজ্ঞতা, নারী নির্যাতন, মাদকাসক্তি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তাহীনতা, অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ প্রভৃতি।
অপরাধের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি কী?
উত্তর : অপরাধের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি হলো— “অপরাধকে ঘৃণা করো, অপরাধী নয়”।
অপরাধের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি কী?
উত্তর : অপরাধের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি হলো— অপরাধকে ঘৃণা করো, অপরাধীকে নয়।
অপরাধীকে শাস্তি না দিয়ে কি পদক্ষেপ নেয়া যায়।
উত্তর : অপরাধীকে শাস্তি না দিয়ে সংশোধনমূলক পদক্ষেপ নেয়া যায়।
বাংলাদেশে অপরাধ মোকাবিলার উপায়গুলো কী কী?
উত্তর : বাংলাদেশে অপরাধ মোকাবিলার উপায়গুলো হলো— ১. প্রতিরোধ, ২. প্রতিকার, ৩. পুনর্বাসন।
বাংলাদেশে অপরাধ মোকাবিলার প্রতিরোধ ব্যবস্থাগুলো কী কী?
উত্তর : বাংলাদেশে অপরাধ মোকাবিলার প্রতিরোধ ব্যবস্থাগুলো হলো ধর্মীয় শিক্ষার প্রসার, মানবীয় চেতনা জাগ্রত করা, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রসার ইত্যাদি।
অপরাধ মোকাবিলায় প্রতিকারমূলক ব্যবস্থাগুলো কী কী?
উত্তর : অপরাধ মোকাবিলায় প্রতিকারমূলক ব্যবস্থাগুলো হলো— শান্তি, প্রবেশন, প্যারোল, বিচারকার্যকে ত্রুটিমুক্ত করা।
অপরাধ দমনে পুনর্বাসনমূলক ব্যবস্থাগুলো কী কী?
উত্তর : অপরাধ দমনে পুনর্বাসনমূলক ব্যবস্থা হলো- কয়েদিনের পুনর্বাসন, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রভৃতি।
কিশোর অপরাধ কী?
উত্তর : সাধারণত সমাজ ও আইন কর্তৃক অসমর্থিত অথচ কিশোর কর্তৃক সংগঠিত কাজই হলো কিশোর অপরাধ।
কিশোর বলতে কাদের বোঝায়?
উত্তর : কিশোর বলতে ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী যে কোন ছেলেমেয়েদের কে বোঝায়।
সমাজ কর্তৃক কাঙ্ক্ষিত আচরণ প্রদর্শনে কিশোরদের ব্যর্থতাই কিশোর অপরাধ, সংজ্ঞাটি কে দিয়েছেন?
উত্তর : সংজ্ঞাটি দিয়েছেন— অপরাধবিজ্ঞানী ক্যাভানগ ও ফার্ডিন্যান্ড।
সমাজবিজ্ঞানী সুলম্যান প্রদত্ত কিশোর অপরাধের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : বেড়ে উঠা নবীন বংশধরদের এক অংশের উপর পরিবার ও সমাজের নিয়ন্ত্রণ হীনতাকে কিশোর অপরাধ বলে।
কিশোর অপরাধ হলো এমন এক ধরনের কাজ বা আচরণ যার জন্য আদালতের শরণাপন্ন হতে হয়— উক্তিটি কার?
উত্তর : সমাজবিজ্ঞানী (Taffan) টাফান ।
কিশোর অপরাধের জাতিসংঘ প্রদত্ত সংজ্ঞাটি লিখ।
উত্তর : অপ্রাপ্তবয়স্কদের দ্বারা সংগঠিত সব ধরনের অপরাধ, আইন ভঙ্গমূলক তথ্য, অসংগতিপূর্ণ এমন আচরণ যা সমাজ স্বীকৃত নয় এসবই কিশোর অপরাধ।
সমাজকর্ম অভিধান অনুযায়ী কিশোর অপরাধের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : “বয়স্কদের দ্বারা সংগঠিত সমাজবিরোধী অপরাধমূলক আচরণ অপ্রাপ্তবয়স্কদের দ্বারা সংগঠিত হলে আইনগত দিক থেকে তাকে কিশোর অপরাধ বলা হয়।”
বাংলাদেশে কিশোর অপরাধের কারণ লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশে কিশোর অপরাধের কারণ হলো— নৈতিকতার অভাব, পারিবারিক কারণ, অশ্লীল ম্যাগাজিন, বই ও ছবি।
সমাজে কিশোর অপরাধের প্রভাব কী কী?
উত্তর : সমাজে কিশোর অপরাধের প্রভাব হলো- পারিবারিক ক্ষেত্রে অশান্তি, নৈতিক চরিত্রের অবক্ষয়।
বাংলাদেশে কিশোর অপরাধ দূরীকরণের দুইটি উপায় লিখ।
উত্তর : সুষ্ঠু সামাজীকিকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বিধান, কিশোর আইন সংশোধন ও প্রয়োগ।
কিশোর অপরাধ ও অপরাধের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর : অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশু কিশোরদের দ্বারা সংগঠিত আচারণকে কিশোর অপরাধ বলে।অপরদিকে বয়স্ক লোকজন আইন ও সমাজ বিরোধী যে কাজ করে তাই অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
কিশোর অপরাধ দূরীকরণে সমাজকর্মীর ভূমিকা লিখ।
উত্তর : কিশোর অপরাধ দূরীকরণে সমাজকর্মীর ভূমিকা হলো- আবেগীয় ক্ষমতার বিকাশে সহায়তা করা,
গঠনমূলক সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টি
ভিক্ষাবৃত্তি কী?
উত্তর : নিজের অসহায়ত্ব প্রদর্শন করে অন্যের দয়ার দান এবং করুণা লাভের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহের পন্থাকে
ভিক্ষাবৃত্তি বলে।
Dictionary of Social Science অনুযায়ী ভিক্ষাবৃত্তির সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : “যে ব্যক্তি তার ভরণপোষণের জন্য সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল নয় এমন লোকের নিকট টাকা অথবা অন্য জিনিস অভ্যাসগতভাবে প্রার্থনা করে এর বিনিময়ে সমমূল্যের কোন জিনিস প্রদান না করে সেই ভিক্ষুক।”
কত সালে ভবঘুরে আইন প্রণয়ন করা হয়।
উত্তর : ১৯৪৩ সালে।
১৯৪৩ সালে ভবঘুরে আইন অনুযায়ী ভিক্ষাবৃত্তি কী?
উত্তর : যে ব্যক্তি লোকালয়ে এমন অবস্থায় আচরণে ভিক্ষা প্রার্থনা করে যে, ভিক্ষার উপরই তার অস্তিত্ব নির্ভর করে
সেই ভিক্ষুক।
বাংলা বিশ্বকোষের ভাষায় ভিক্ষাবৃত্তি কী?
উত্তর : যে ব্যক্তি স্বীয় অভাব অন্যের নিকট প্রকাশ করে সেই ভিক্ষুক। ভিক্ষুকের জীবিকা নির্বাহের উপায়কে
ভিক্ষাবৃত্তি বলে।
ভিক্ষুকদের ধরনগুলোর মধ্যে প্রধান তিনটি ধরন লিখ।
উত্তর : ১. দৈহিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুক, ২. জন্মসূত্রে ভিক্ষুক ও ৩. পরিত্যক্ত বা অবাঞ্চিত শিশু কিশোর
ভিক্ষুক।
ভিক্ষাবৃত্তির তিনটি প্রধান কারণ লিখ।
উত্তর : ভিক্ষাবৃত্তির তিনটি প্রধান কারণ হলো— ক. দরিদ্রতা, খ. দৈহিক পঙ্গুত্ব, গ. জনসংখ্যাবৃদ্ধি।
মানব জীবনে ভিক্ষাবৃত্তির প্রধান তিনটি প্রভাব বর্ণনা কর।
উত্তর : ভিক্ষাবৃত্তির প্রভাবসমূহ ক. জাতীয় উন্নয়নের প্রতিবন্ধক খ. অর্থনৈতিক অনগ্রসরতা গ. স্বাভাবিক
জীবনযাত্রার অন্তরায়।
সমাজ থেকে ভিক্ষাবৃত্তি দূরীকরণের উপায়সমূহ লিখ।
উত্তর : সমাজ থেকে ভিক্ষাবৃত্তি দূরীকরণের উপায়সমূহ হলো— ক. পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ খ. নিষিদ্ধকরণ আইন প্রণয়ন।
বাংলাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি দূরীকরণে সমাজকর্মীর ভূমিকা কী?
উত্তর : বাংলাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি দূরীকরণে সমাজকর্মীর ভূমিকা হলো— সামাজিক জরিপ ও গবেষণা, ভিক্ষুকদের
স্বাবলম্বী করে তোলা।
ভবঘুরে গ্রহণ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : ভবঘুরে গ্রহণ কেন্দ্র মিরপুর ঢাকায় অবস্থিত।
যুব অসন্তোষ কী?
উত্তর : আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার, কর্তব্য তথা আদর্শকে কেন্দ্র করে যুবসমাজের মাঝে
সৃষ্টি অসন্তোষ ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশজনিত অবাঞ্চিত আচরণ হলো যুব অসন্তোষ।
যুব অসন্তোষের দুইটি কারণ লিখ।
উত্তর : দারিদ্র্য, বেকারত্ব।
বাংলাদেশে যুব অসন্তোষ দূরীকরণের ২টি উপায় লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশে যুব অসন্তোষ দূরীকরণের দুইটি উপায় হলো— ক. কারিগরি শিক্ষা প্রদান আত্মকর্মসংস্থানমুখী কর্মসূচি গ্রহণ।
যুব অসন্তোষের তিনটি প্রভাব লিখ।
উত্তর : যুব অসন্তোষের প্রভাব হলো— ক. জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতি ব্যাহত, খ. জাতীয় শ্রম ও শক্তির অপচয়, গ.
অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি।
যুব অসন্তোষ দূরীকরণে পেশাদার সমাজকর্মীর ভূমিকা কী?
উত্তর : যুব অসন্তোষ দূরীকরণে পেশাদার সমাজকর্মীর ভূমিকা হলো— ক. সামাজিক ও কারিগরি শিক্ষাদান খ.
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যুবকদের ব্যবহৃত হতে না দেয়া।
বার্ধক্যের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : সাধারণভাবে বাংলাদেশের বয়সানুযায়ী যাদের বয়সসীমা ৬০ বছর বা তার ঊর্ধ্বে তারাই বার্ধক্য।
চার্লোটল টোফের প্রদত্ত বার্ধক্যের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : চার্লোটল টোফের মতে, মানুষের ব্যক্তি জীবনের স্বাভাবিক পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় সর্বশেষ স্তর হলো বার্ধক্য।
জাতিসংঘ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মানুষের কত বছরের ঊর্ধে বয়সকে বার্ধক্য বলেছেন?
উত্তর : জাতিসংঘ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মানুষের ৬০ বছরের ঊর্ধে বয়সকে বার্ধক্য বলেছেন।
আমাদের দেশে সরকারি বয়স অনুসারে কত বছরের ঊর্ধে বয়সকে বার্ধক্য বলা যায়—
উত্তর : আমাদের দেশে সরকারি চাকরি থেকে ৫৭ বছর বয়সে অবসর নিলে তাকে বার্ধক্য বলে আখ্যায়িত করা হয়।
বয়স্কদের সমস্যাবলি কী কী?
উত্তর : বয়স্কদের সমস্যাবলি হলো দারিদ্র্য ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা, শারীরিক সমস্যা ও রোগব্যাধি।
বয়স্ক ভাতা কত সাল থেকে চালু হয়।
উত্তর : ১৯৯৭-৯৮ সাল থেকে বয়স্ক ভাতা চালু হয়।
প্রতি মাসে কত টাকা হারে বয়স্ক ভাতা পান।
উত্তর : প্রতি মাসে ৩০০ টাকা হারে বয়স্ক ভাতা পান।
বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত দুঃস্থ মহিলা ভাতা কার্যক্রম কত সাল থেকে চালু হয়?
উত্তর : ১৯৯৯-২০০০ সালে চালু হয়।
মাসিক কত টাকা হারে বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত দুঃস্থ মহিলা ভাতা প্রদান করা হয়?
উত্তর : মাসিক ৩০০ টাকা হারে।
Provident Fund Act কত সালে প্রণয়ন করা হয়?
উত্তর : ব্রিটিশ আমলে ১৯২৫ সালে।
দরিদ্র প্রবীণদের বাসস্থান সমস্যার সমাধান করার জন্য মোট কতটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে?
উত্তর : দরিদ্র প্রবীণদের বাসস্থান সমস্যা সমাধানের জন্য ৬টি বিভাগীয় শহরে শান্তি নিবাস নামে বাসস্থান গড়ে তোলা হয়েছে।
প্রতিটি শান্তি নিবাসে কত জন পুরুষ ও মহিলা বসবাস করে-
উত্তর : প্রতিটি শান্তি নিবাসে ৪০ জন পুরুষ ও ৬০ জন মহিলা মোট ১০০ জন বসবাস করে।
প্রবীণদের সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারি কর্মসূচির মধ্যে দুইটি কর্মসূচির নাম লিখ।
উত্তর : সরকারি কর্মসূচি হলো— ক. অবসর গ্রহণকালীন ভাতা, খ. বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত অসহায় মহিলা ভাতা কর্মসূচি।
প্রবীণদের সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ভূমিকা কী?
উত্তর : প্রবীণদের সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ভূমিকা হলো- সুষ্ঠু নীতিমালা প্রণয়ন, সুস্থ চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা
করা, চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা।
মাদকাসক্তির ইংরেজি শব্দটি কী?
উত্তর : মাদকাসক্তির ইংরেজি শব্দটি হলো- Drug Addiction.
মাদকাসক্তি কী?
উত্তর : মাদকাসক্তি বলতে উত্তেজনা ও অবসাদ সৃষ্টিকারী এমন দ্রব্যকে বোঝায় যা একবার সেবন করলে তা
পুনরায় সেবন করার জন্য সেবনকারীর মধ্যে তীব্র আগ্রহের সৃষ্টি হয়। এর ফলে সেবনকারীর মনে বিরাট প্রতিক্রিয়া
দেখা দেয়।
WHO এর প্রদত্ত মাদকাসক্তির সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : নেশা বা মাদকাসক্তি এমন একটি মানসিক বা শারীরিক প্রতিক্রিয়া যা জীবিত প্রাণী ও মাদকের মিথস্ক্রিয়ার
মধ্য দিয়ে সৃষ্টি হয়।
Encyclopedia of Britannica গ্রন্থ অনুযায়ী মাদকাসক্তির সংজ্ঞা দাও?
উত্তর : মাদকাসক্তি বলতে— এমন দ্রব্যসামগ্রীকে বুঝায়, যা ব্যক্তির মানসিক বা ব্যবহারিক আচরণকে এমনভাবে
প্রভাবিত করে, যার ফলে মাদকসামগ্রীর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে বা মাদকের প্রতি আসক্ত বা নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশে কত সালে মাদক দ্রব্য আইন প্রণয়ন করা হয়।
উত্তর : ১৯৮৯ সালে মাদকদ্রব্য আইন প্রণয়ন করা হয়।
১৯৮৯ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী মাদকদ্রব্যের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : শারীরিক বা মানসিকভাবে মাদকদ্রব্যের উপর নির্ভরশীল ব্যক্তি বা অভ্যাসবশে মাদকদ্রব্য ব্যবহারকারীকে
বুঝানো হয়ে থাকে।
কয়েকটি মাদকদ্রব্যের নাম লিখ।
উত্তর : গাঁজা, আফিম, চরম, ভাং, এলএসডি, হাসিস, ফেন্সিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, কোকেন, মদ।
জাতিসংঘ কত সাল থেকে মাদক প্রতিরোধ দিবস পালন করে আসছে?
উত্তর : ১৯৮৯ সাল থেকে জাতিসংঘ মাদক প্রতিরোধ দিবস পালন করে
আসছে।
কত তারিখে আন্তর্জাতিক মাদক প্রতিরোধ দিবস পালন করা হয়?
উত্তর : ১৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদক প্রতিরোধ দিবস পালন করা হয়।
যুদ্ধ, মহামারী, দুর্ভিক্ষ এ তিনটির প্রভাবে যত ক্ষতি হয় তা একত্রে যোগ করলেও মাদকে অতিষ্ঠ হয় তা অপেক্ষা
ভয়ানক হবে না— উক্তিটি কার?
উত্তর : উক্তিটি সাবেক ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী গ্লাডস্টোন এর।
গোল্ডেন ভিলেজ কী?
উত্তর : কুষ্টিয়া জেলায় গাঁজা উৎপাদনের ২৫টি গ্রামকে গোল্ডেন ভিলেজ বলা হয়।
গোল্ডেন টায়াঙ্গাল কোন কোন দেশ নিয়ে গঠিত?
উত্তর : মায়ানমার, থাইল্যাণ্ড, লাওস এই তিনটি দেশ নিয়ে গোল্ডেন টায়াঙ্গাল গঠিত।
গোল্ডেন ক্রিসেন্ট কোন কোন দেশ নিয়ে গঠিত হয়েছে?
উত্তর : আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ইরান নিয়ে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট গঠিত হয়েছে।
মাদকাসক্তির তিনটি প্রধান কারণ লিখ।
উত্তর : মাদকাসক্তির তিনটি প্রধান কারণ হলো— ক. দারিদ্র্য, খ. মাদকদ্রব্যের সহজলভ্যতা, গ. বেকারত্ব।
মাদকাসক্তির তিনটি কুফল লিখ।
উত্তর : মাদকাসক্তির তিনটি কুফল হলো– অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি, যুবসমাজের ধ্বংস, শারীরিক ও মানসিক পঙ্গুত্ব।
মাদকাসক্তি দূরীকরণের ৩টি উপায় লিখ।
উত্তর : মাদকাসক্তি দূরীকরণের তিনটি উপায় হলো— ক. মাদকদ্রব্যের বিক্রয় ও বিজ্ঞাপণ নিষিদ্ধকরণ।
খ. মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে শক্তিশালী করা ও গ. সমন্বিত প্রচেষ্টা।
মাদকাসক্তি দূরীকরণে জন্য একজন পেশাদার সমাজকর্মীর ভূমিকা লিখ।
উত্তর : মাদকাসক্তি দূরীকরণের জন্য একজন পেশাদার সমাজকর্মীর ভূমিকা হলো- গবেষণা পরিচালনা মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র পরিচালনা, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা।
খ বিভাগ
সামাজিক সমস্যা কাকে বলে?
সামাজিক সমস্যার বৈশিষ্ট্য কী?
সামাজিক সমস্যার কারণগুলো আলোচনা কর।
“সমাজব্যবস্থার মধ্যেই সামাজিক সমস্যা অন্তর্নিহিত”- উক্তিটি তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
বাংলাদেশের বিশেষ বিশেষ সামাজিক সমস্যা আলোচনা কর।
সামাজিক সমস্যা সমাধানের পন্থাগুলো বর্ণনা কর
সামাজিক সমস্যা সমাধানে আধুনিক সমাজকল্যাণের ভূমিকা আলোচনা কর।
সামাজিক সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ভূমিকা নিরূপণ কর।
বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতির কারণগুলো আলোচনা কর।
বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের তোমার সুপারিশসমূহ লিখ।
প্রশ্ন।।১১।। বাংলাদেশের জনসংখ্যা সম্পদ না হয়ে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় কেন?
প্রশ্ন।।১২।। বাংলাদেশের সমাজ জীবনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৩।। দারিদ্র্য কী?
প্রশ্ন।।১৪॥ দারিদ্র্য বিমোচনে গৃহীত পদক্ষেপসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৫।। দারিদ্র্য দূরীকরণে কি কি ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে? আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৬।। নিরক্ষরতা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন।।১৭।। বাংলাদেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণের উপায়সমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৮।।বেকারত্ব কাকে বলে?
প্রশ্ন।।১৯।। বেকারত্বের কারণগুলো কী কী আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২০।। বাংলাদেশে বেকারত্ব দূরীকরণের উপায়সমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷।২১।। বেকারত্ব ও অর্ধবেকারত্বের মধ্যে পার্থক্য কি?
প্রশ্ন৷।২২।। ভিক্ষাবৃত্তি কী?
প্রশ্ন।৷২৩।৷ বাংলাদেশে ভিক্ষাবৃত্তির কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷।২৪।৷ পুষ্টিহীনতা কি?
প্রশ্ন।।২৫।। অপরাধ বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন।।২৬।। অপরাধপ্রবণতার কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷।২৭।। বাংলাদেশের অপরাধের সাম্প্রতিক ধারা বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্ন৷।২৮।। কিশোর অপরাধ কী?
প্রশ্ন।।২৯।৷ কিশোর অপরাধের কারণসমূহ
আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷।৩০।। অপরাধ ও কিশোর অপরাধের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
প্রশ্ন॥৩১৷। যুব অসন্তোষ কী?
প্রশ্ন।।৩২।। যুব অসন্তোষের কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩৩॥ মাদকাসক্তি কি?
প্রশ্ন।।৩৪।। বাংলাদেশে মাদকাসক্তির কারণসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩৫।। মাদকাসক্তি কেন একটি মারাত্মক সামাজিক সমস্যা?
প্রশ্ন।।৩৬।। বাংলাদেশে মাদকাসক্তি প্রতিরোধের উপায়গুলো বর্ণনা কর।
প্রশ্ন।।৩৭।। মাদকাসক্ত সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ভূমিকা আলোচনা কর।
গ বিভাগ
প্রশ্ন।।১।।সামাজিক সমস্যা কাকে বলে? সামাজিক সমস্যার প্রকৃতি আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২।। সামাজিক সমস্যার সংজ্ঞা দাও। বাংলাদেশে সামাজিক সমস্যার কারণসমূহ বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্ন।।৩।। “সামাজিক কাঠামোর সাথে সামাজিক সমস্যা অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত”- আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৪।। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যা ও সমাধানের উপায়সমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৫।। সামাজিক সমস্যা সমাধানে আধুনিক সমাজকল্যাণের ভূমিকা আলোচনা কর।সামাজিক সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মী কিভাবে
সমাজকর্ম পদ্ধতি ব্যবহার করবে?
প্রশ্ন॥৬॥ বাংলাদেশে জনসংখ্যা স্ফীতির কারণগুলো আলোচনা কর জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করার উপায়সমূহের বিবরণ দাও।
প্রশ্ন।।৭।। বাংলাদেশের জনসংখ্যা সম্পদ না হয়ে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় কেন?
প্রশ্ন।।৮।। বাংলাদেশের সমাজজীবনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৯।। “জনসংখ্যা বৃদ্ধি বিশ্ব পরিবেশ অবনয়নের জন্য বহুলাংশে দায়ী”-উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
প্রশ্ন।।১০।। সমালোচনাসহ ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্বটি পর্যালোচনা কর।জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ম্যালথাস কি কি প্রতিরোধ ব্যবস্থার কথা বলেছেন?
প্রশ্ন৷।১১।। জনসংখ্যা সমস্যা কী? বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে জনসংখ্যা সমস্যা কি একটি সমস্যা? তোমার উত্তরের পক্ষে যথার্থ ও সাবলীল
যুক্তি উপস্থাপন কর।
প্রশ্ন।।১২।। জনসংখ্যাধিক্য বা জনসংখ্যা বিস্ফোরণ বলতে কি বুঝায়? “জনসংখ্যা বিস্ফোরণ অনুন্নয়নের কারণ নয় বরং ফলাফল”- তুমি কি এ বক্তব্যের সাথে একমত?
প্রশ্ন।।১৩।। বাংলাদেশের জনসংখ্যা সমস্যা সমাধানের জন্য ‘গৃহীত জাতীয় জনসংখ্যা নীতি— ২০০৩’ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৪॥ দারিদ্র্য ও দারিদ্র্য চক্র কি? দারিদ্র্যের কারণগুলো ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।।১৫।। দারিদ্র্য কি? দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ সরকার ও এনজিওগুলোর গৃহীত পদক্ষেপগুলো আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৬।। দারিদ্র্যের সংজ্ঞা দাও। দারিদ্র্যের দাও। দারিদ্র্যের সূচকসমূহের বিবরণ দাও।বাংলাদেশের আর্থসামাজিক জীবনে দারিদ্র্যের প্রভাব বা কুফল আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৭।। দারিদ্র্য বলতে কী বুঝ? দারিদ্র্য দূরীকরণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে? আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৮।। দারিদ্র্য বলতে কী বুঝ? বাংলাদেশে দারিদ্র্য দূরীকরণে সমাজকর্মী হিসেবে তুমি কী কী ভূমিকা রাখতে পার? আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।১৯।। নিরক্ষরতা বলতে কী বুঝ? বাংলাদেশে নিরক্ষরতা কী সামাজিক সমস্যা? এ সমস্যা সমাধানে তোমার গৃহীত ব্যবস্থাবলি আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২০।। “বাংলাদেশে নিরক্ষরতা একটি মারাত্মক সামাজিক সমস্যা”-সমাজকর্মী হিসেবে এ সমস্যা সমাধানের উপায় নির্দেশ কর।
প্রশ্ন।।২১।। নিরক্ষরতা বলতে কি বুঝ? বাংলাদেশে নিরক্ষরতার প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২২।। নিরক্ষরতা বলতে কী বুঝ? বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নিরক্ষরতার প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২৩।৷ নিরক্ষরতা বলতে কী বুঝ? নিরক্ষরতা ও অজ্ঞতার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। বাংলাদেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণের উপায় আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২৪।। বেকারত্ব কাকে বলে? বাংলাদেশে বেকারত্বের কারণ ও বেকারত্ব দূরীকরণের উপায় আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷।২৫।। বেকারত্ব কাকে বলে? বেকারত্ব ও অর্ধবেকারত্বের মধ্যে পার্থক্য কি?বাংলাদেশে বেকার সমস্যা সমাধানের উপায় আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২৬।। বেকারত্ব কাকে বলে? বাংলাদেশে বেকারত্বের কারণ বর্ণনা কর।
প্রশ্ন।।২৭।। বেকারত্ব বলতে কী বুঝ? বাংলাদেশের বিদ্যমান বিভিন্ন প্রকার বেকারত্ব সম্পর্কে ধারণা দাও।
প্রশ্ন।।২৮।। বেকারত্ব কী? বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বেকারত্বের প্রতিকারসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।২৯।। বেকারত্বের সংজ্ঞা দাও। সামাজিক সমস্যা হিসেবে বাংলাদেশে বেকারত্বের কুফল আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷।৩০।৷ ভিক্ষাবৃত্তি কী? বাংলাদেশে ভিক্ষাবৃত্তির কারণ এবং তা দূরীকরণের উপায়সমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩১।। ভিক্ষাবৃত্তি কী? বাংলাদেশের সমাজ জীবনে ভিক্ষাবৃত্তির প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩২।। পুষ্টিহীনতা কী? বাংলাদেশে পুষ্টিহীনতার কারণ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩৩।। অপরাধ বলতে কী বুঝ? কী কী কারণে অপরাধ সংঘটিত হয়?আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩৪।। অপরাধ কাকে বলে? সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের অপরাধ প্রবণতার কারণ ও প্রতিকার আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩৫।। অপরাধ ও দুর্নীতির মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কী? বাংলাদেশের নগর সমাজের অপরাধের কারণগুলো ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।।৩৬।। কিশোর অপরাধ কী? কিশোর অপরাধের কারণসমূহ ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।।৩৭।৷ কিশোর অপরাধ প্রতিরোধকল্পে বাংলাদেশে প্রচলিত সংশোধনমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৩৮।। কিশোর অপরাধ কী? অপরাধ ও কিশোর অপরাধের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
প্রশ্ন।।৩৯।। যুব অসন্তোষ কী? বাংলাদেশে যুব অসন্তোষের কারণ আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৪০॥ যুব অসন্তোষ কি? বাংলাদেশে যুব অসন্তোষ দূরীকরণের উপায় আলোচনা কর।
প্রশ্ন।।৪১।। মাদকাসক্তি কী? বাংলাদেশে এর কারণগুলো ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন।।৪২।। মাদকাসক্তি বলতে কী বুঝ? বাংলাদেশে মাদকাসক্তি প্রতিরোধের উপায়গুলো বর্ণনা কর।
প্রশ্ন।।৪৩।। মাদকাসক্তি কী? ‘বাংলাদেশের যুবকদের একটা বড় অংশ এ মাদকাসক্তিতে আসক্ত’ এ উক্তির যথার্থতা নিরূপণ কর। এটা
প্রতিরোধে কি কি ভূমিকা নেওয়া যায় বলে তুমি মনে কর?
প্রশ্ন।।৪৪।। মাদকাসক্তির কারণগুলো কী? এ সমস্যা সমাধানে সমাজকর্মীর ভূমিকা আলোচনা কর।