ক-বিভাগ
বাউল কারা?
উত্তর : বাংলার একশ্রেণির অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, একতারা আশ্রয়ী
ভাববিদ্রোহী গায়ক ও সমন্বয়মূলক মরমি সাধকের নাম বাউল ।
কোন দর্শন ও ধর্মমতকে বাঙালির একান্ত নিজস্ব দর্শন বলা হয়?
উত্তর : বাউল ধর্ম ও দর্শনকে।
বাংলায় বাউল মতের উন্মেষ ঘটে কখন?
উত্তর : বাংলায় বাউল মতের উদ্ভবকাল নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতবিরোধ থাকলেও মোটামুটিভাবে সতেরো শতকের দ্বিতীয় পাদকেই বাউল মতের উদ্ভবকাল বলা হয়।
বাংলায় বাউল মতধারার প্রবর্তক কে?
উত্তর : মুসলমান মাধববিবি ও আউল চাঁদই বাংলায় বাউল মতের প্রবর্তক।
বাউল দর্শনের বীজ কোথায় নিহিত ছিল মনে করা হয়?
উত্তর : প্রাচীন লোকায়ত, আজীবিক, বৌদ্ধ সহজিয়া, গুপ্ত ও সেন যুগের বৈষ্ণব সহজিয়া, সুফিবাদ, গৌড়ীয় বৈষ্ণব ও বৈষ্ণব সহজিয়া ইত্যাদি মতের মধ্যে বাউল দর্শনের বীজ নিহিত ছিল বলে মনে করা হয়।
বাংলায় বাউল মত জনপ্রিয় করে তোলেন কে?
উত্তর : মাধববিবিরি শিষ্য নিত্যানন্দ পুত্র বীরচন্দ্র বা বীরভদ্রই বাউল মত জনপ্রিয় করে তোলেন। তবে উনিশ শতকে লালন ফকিরের সাধনা ও সৃষ্টির মধ্য দিয়েই এর পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটে।
বাংলার বাউলরা কোন ধর্ম থেকে আগত?
উত্তর : বাংলার বাউলদের অধিকাংশই নিম্নবর্ণের হিন্দু বা ধর্মান্তরিত মুসলমান।
বাউলদের জীবন দর্শনের প্রকাশ ঘটে কীভাবে?
উত্তর : বাউল সম্প্রদায়ের জীবনদর্শনের প্রকাশ পায় তাদের গানের মাধ্যমে নানা প্রকার রূপক ও অল্প ইঙ্গিত ও ব্যঞ্জনার দ্বারা।
বাউল দর্শন কাকে বলে?
উত্তর : বাংলার একশ্রেণির অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, একতারা আশ্রয়ী, ভাববিদ্রোহী গায়ক, স্বাধীন সমন্বয়মূলক মরমি সাধকদের আত্মোপলব্ধিমূলক চিন্তাধারার নাম বাউল দর্শন।
বাউল দর্শন কোন ধরনের দর্শন?
উত্তর : মরমিবাদী দর্শন।
বাউলদের জীবন দর্শনে কয় ধরনের জীবনযাপন পদ্ধতি লক্ষ করা যায়?
উত্তর : দু’ধরনের । যথা : গৃহী ও বিরাগী।
বিরাগী বাউলের জীবনাচার কেমন?
উত্তর : বিরাগী বাউল গান করে বেড়ায় ও ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন বাঁচায়।
গৃহী বাউলের জীবনাচারের স্বরূপ কী?
উত্তর : গৃহী বাউল ঘরসংসার করে, তবে বিষয়ের (ধন-সম্পদ ইত্যাদি) প্রতি অনাসক্তি তাদের জীবনযাপনের একটি মূল বৈশিষ্ট্য।
বাউল ধর্ম ও দর্শনের লোকদের অসাম্প্রদায়িক বলা হয় কেন?
উত্তর : মানুষে মানুষে ভেদাভেদ জ্ঞান করা বাউল ধর্ম মানে না। হিন্দু ও মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের লোককেই বাউল সাধক হিসেবে দেখতে পাওয়া যায়। বাউল গানের নিম্নোক্ত পংক্তিদ্বয়ে তাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনার স্বরূপ সুস্পষ্টভাবে লক্ষ করা যায়। “নানা বরণ গাভীরে ভাই একই বরণ দুধ জগৎ ভরমিয়া দেখিলাম একই মায়ের পুত।”
বাউলরা কিসের পাগল?
উত্তর : বাউলরা ভবের নয় বরং ভাবের বা প্রেমের পাগল।
বাউলদের সাধনার বিষয় কী?
উত্তর : বাউলদের সাধনার বিষয় হলো প্রকৃতি ও পুরুষের মৈথুনতত্ত্ব।
বাউলদের এই সাধনা কী উপলব্ধির সাধনা?
উত্তর : বাউলদের এ সাধনা হলো প্রকৃতি ও পুরুষের মিলনের মধ্য দিয়ে নিজের আনন্দস্বরূপের উপলব্ধির সাধনা।
বাউলদের সাধন পদ্ধতিতে কোন শক্তি মুখ্য?
উত্তর : নারীশক্তিই মুখ্য।
বাউল সাধনা কীরূপ?
উত্তর : বাউল সাধনা প্রধানত দেহভিত্তিক। তাঁদের মতে, “এই দেহতে কৈলাস, এই দেহতেই হিমালয়, এই দেহতেই বৃন্দাবন, এই দেহতেই গোবর্ধন, এই দেহাভ্যন্তরেই হরগৌরী বা কৃষ্ণরাধিকা নানা নীলা-নাট্য প্রকাশ করেছেন। তাই তারা দেহের সাধনাই করেন।
বাউলরা তাঁদের স্বীয় দেহকে ইচ্ছাধীন করতে সমর্থ হন কিসের মাধ্যমে?
উত্তর : যোগ সাধনার মাধ্যমে বাউলরা তাদের দেহকে ইচ্ছাধীন করতে সমর্থ হন।
বাউল মতে চিররমণাবস্থা বা সচ্চিদানন্দাবস্থা কী?
উত্তর : বাউল মতে, ইচ্ছাধীন অবস্থায় সঞ্চিত শুক্র শরীরে জোয়ারের মতন ইচ্ছানুরূপ প্রবাহমান রেখে রমণসুখ উপভোগ করা যায়, এই অবস্থাই হলো চিররমণানন্দাবস্থা বা সচ্চিদানন্দাবস্থা ।
কোন অবস্থায় যথার্থ বাউল হওয়া সম্ভব?
উত্তর : চিররমণানন্দাবস্থা বা সচ্চিদানন্দাবস্থায় উন্নীত হতে পারলেই যথার্থ বাউল হওয়া সম্ভব হয়।
বাউল ধর্মে বা বাউল সাধনায় সর্বোচ্চে স্থান দেয়া হয় কাকে?
উত্তর : বাউল ধর্মে তত্ত্বদর্শন বা জ্ঞান অপেক্ষা কর্মের বা সাধনার গুরুত্ব অত্যধিক বলে এই ধর্মে গুরুকেই সর্বোচ্চে স্থান দেয়া হয়।
গুরু বলতে বাউলরা কাকে বুঝেন?
উত্তর : বাউলরা গুরু বলতে মানব গুরুকেই বুঝেন। যাঁরা সাধনার মাধ্যমে নিজেদের অভিজ্ঞতার দ্বারা আধ্যাত্মিক
সত্য লাভ করেন তাঁরাই গুরু।
বাউলরা গুরুকে কয়টি রূপে কল্পনা করেন?
উত্তর : বাউলরা গুরুকে দুই রূপে কল্পনা করেন। যথা : (১) মানুষরূপে এবং (২) মানুষরূপী ঈশ্বররূপে।
বাউল গুরু শিষ্যকে কী শিক্ষা দেন?
উত্তর : বাউল গুরু শিষ্যকে ‘রাগের আচার’ শিক্ষা দেন এবং প্রকৃতি-পুরুষঘটিত যোগসাধনার সময় স্বয়ং উপস্থিত
থেকে এই সাধন পদ্ধতির অতি গৃহ্য বিষয়ের উপদেশ দেন।
বাউল দর্শনে পরমাত্মার সন্ধান পাওয়ার উপায় কী?
উত্তর : বাউল মতে, মানবদেহ অতি পবিত্র এবং দেহই পরমাত্মার মন্দির ও মসজিদ। এই দেহের সাধনার মাধ্যমেই পরমাত্মার সন্ধান পাওয়া যায়।
বাউল দর্শনে ঈশ্বরের স্বরূপ কী?
উত্তর : বাউল দর্শনে ঈশ্বর বেদের ঈশ্বর বা অতীন্দ্রিয় ঈশ্বর নন কিংবা মানুষ বহির্ভূত কোনো সত্তা নন। মানুষই সাধনার মাধ্যমে ঈশ্বরত্ব লাভ করে, গুরুরূপে অন্যদের শিষ্যত্ব প্রদান করে সিদ্ধির পথ দেখাতে পারে।
কী প্রকাশ্যভাবে বলা বা প্রকাশ করা বাউলের পক্ষে দূষণীয়?
উত্তর : রাগের আচার, অর্থাৎ বাউল-সম্প্রদায়গত ধর্মের যে ক্রিয়াকালাপ তা প্রকাশ্যভাবে বলা বাউলের পক্ষে দূষণীয়।
বাউলরা কাকে মনের মানুষ বলে অভিহিত করেন?
উত্তর : বাউলরা মানব-দেহস্থিত আত্মাকে মনের মানুষ বলে অভিহিত করেন।
বাউল মতে কীভাবে মনের মানুষের দেখা পাওয়া যায়?
উত্তর : বাউল মতে, দেহের সাধনার মাধ্যমেই মনের মানুষের দেখা পাওয়া যায়।
আলেক-নূর সাঁই বা পরমাত্মার বাস কোথায়?
উত্তর : দেহের মধ্যেই আলেক-নূর সাঁই বা পরমাত্মার বাস।
বাউল দর্শনে স্বীকৃত তত্ত্বসমূহ কী কী?
উত্তর : বাউল দর্শনে স্বীকৃত তত্ত্বসমূহ হলো দেহতত্ত্ব বা ভাব-ব্রহ্মাণ্ডবাদ, গুরুবাদ, মনের মানুষতত্ত্ব, রূপ-স্বরূপতত্ত্ব, প্রকৃতি সাধনাতত্ত্ব, পরমতত্ত্ব, চারচন্দ্রভেদ তত্ত্ব, প্রেমতত্ত্ব ও ধর্মতত্ত্ব।
বাউল দর্শনের দেহতত্ত্ব বা ভাব-ব্রহ্মাণ্ডতত্ত্বের মূল বক্তব্য কী?
উত্তর : এই তত্ত্বের মূল বক্তব্য হলো “যাহা নাই ভাঙে, তাহা নাই ব্রহ্মাণ্ডে; এই ভাণ্ডেই (দেহে) ঈশ্বরের বাস। তাই৷ দেহই বাউল সাধনার প্রাণ বা কেন্দ্রবিন্দু । দেহের বাইরে স্বর্গের কল্পনাকে বাউলরা কী বলে অভিহিত করেন?
উত্তর : দেহের বাইরে স্বর্গের বা বেহেস্তের কল্পনাকে বাউলরা ‘অনুমান’ বলে অভিহিত করেন যা বাউল দর্শনে স্বীকার করা হয় না।
মনের মানুষ তত্ত্বের মূল বক্তব্য কী?
উত্তর : মনের মানুষ তত্ত্বানুসারে নিজকে চিনলেই মনের মানুষকে চেনা যায়। কেননা নিজের মনের মধ্যে ‘মনের মানুষ’ বা আত্মার অবস্থান। অর্থাৎ মানুষের দেহস্থিত আত্মাই মনের মানুষ।
বাউল দর্শনের রূপ-স্বরূপ তত্ত্বমতে বাউল সাধানার মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : রূপের সাধনার মাধ্যমে স্বরূপে উত্তীর্ণ হওয়াই বাউল সাধনার মূল উদ্দেশ্য।
বাউল রূপ-স্বরূপতত্ত্বে রূপ ও স্বরূপ বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : বাউলদের মতে রূপ বাইরের একটি আকার। এই রূপের মধ্যে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়ে যে সত্তা বাস করে তাই স্বরূপ।
বাউল মতে কীভাবে স্বরূপপ্রাপ্ত হওয়া যায়?
উত্তর : কোনো আকারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে চিরন্তন আকারহীন সত্তার মধ্যে বিলীন হলেই স্বরূপপ্রাপ্ত হওয়া যায়।
স্বরূপ প্রাপ্ত অবস্থাকে বাউল দর্শনে কী বলা হয়?
উত্তর : এই স্বরূপপ্রাপ্ত অবস্থাকে বাউল দর্শনে ‘জ্যান্তে-মরা’ অবস্থা বলা হয়।
খ-বিভাগ
প্রশ্ন॥১॥বাউল শব্দের উৎপত্তি সম্পর্কে যা জান লিখ ।
প্রশ্ন৷২।বাউল মতের উদ্ভবকাল সম্পর্কে যা জান লিখ।
প্রশ্ন।৩।বাউল কারা?
প্রশ্ন॥৪॥মরমি দর্শন বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥৫॥বাউল দর্শনে গুরুবাদ লিখ।
প্ৰশ্ন৷৬৷বাউলদের জীবনাচার ও জীবনদর্শন সম্পর্কে যা জান লিখ।
প্ৰশ্ন॥৭॥বাউল দর্শন একটি ভাববিদ্রোহী, সমাজদ্রোহী প্রতিবাদী দর্শন”- ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৮॥বাউলবাদ একটি সমন্বয়ী মতবাদ ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৯॥ বাউল দর্শনের মানবতাবাদী চিন্তাধারা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর
প্রশ্ন॥১০৷ বাউলবাদের অধিবিদ্যক দিক ব্যাখ্যা কর।
প্ৰশ্ন৷১১৷ বাউল মতবাদের জ্ঞানতাত্ত্বিক দিক ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১২৷৷ বাউল দর্শনের দেহতত্ত্ব বা ভাণ্ড-ব্রহ্মাণ্ডবাদ সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৩৷৷ বাউল ধর্মতত্ত্ব আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷১৪৷৷ বাউল দর্শনের প্রেমতত্ত্ব আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১৫৷ ঐশী প্রেম বা খোদায়ী পিরিত কী?
প্ৰশ্ন॥১৬৷৷ বাউল দর্শনের পরমতত্ত্ব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১৭৷৷ বাউল দর্শনের গুরুবাদ বা মুর্শিদ তত্ত্ব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১৮৷৷ বাউল দর্শনের রূপ-স্বরূপতত্ত্ব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৯৷ বাউল দর্শনের মনের মানুষ তত্ত্ব আলোচনা কর
প্ৰশ্ন৷৷২০৷৷ বাউলবাদের চারচন্দ্রভেদ তত্ত্ব সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷২১৷ বাউলদের প্রকৃতি সাধনতত্ত্ব আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷২২৷৷ লালন শাহ কে ছিলেন?
প্ৰশ্ন৷২৩৷ লালন শাহের দর্শনকে মরমী দর্শন বলা হয় কেন?
প্রশ্ন৷২৪৷ বাউল ও বৈষ্ণব মতাদর্শ বা দর্শনের মধ্যে পার্থক্য কর।
প্ৰশ্ন৷৷২৫৷৷ বাউল দর্শন ও সুফি দর্শনের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর।
গ-বিভাগ
প্রশ্ন॥১॥বাউল দর্শন কাকে বলে? বাংলাদেশে বাউল দর্শনের উদ্ভব ও ক্রমরিকাশ সম্পর্কে যা জান লিখ ।
প্রশ্ন৷২।বাংলার বাউল ও তাঁদের জীবনাচার সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন।৩।বাউল দর্শনের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৪॥যাহা নাই ভাণ্ডে, তাহা নাই ব্রহ্মাণ্ডে” বাউলবাদের এ উক্তিটি বিস্তারিত ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৫॥বাউল দর্শনে স্বীকৃত তত্ত্বসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷৬৷বাউল দর্শনে লোকায়ত দর্শনের প্রভাব নিরূপণ কর।
প্রশ্ন॥৭॥বাউল দর্শনে মানবতাবাদের উৎকৃষ্ট বিকাশ ঘটেছে”- এ ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৮॥বাউলগানের সাহিত্যিক মূল্য নিরূপণ কর।
প্রশ্ন॥৯॥লোকসাহিত্য হিসেবে বাউল সম্প্রদায়ের মধ্যে কয়েকজনের পরিচয় দাও।
প্রশ্ন॥১০৷বাউলগানের উদ্ভব ও ক্রমবিকাশের বর্ণনা দাও।
প্রশ্ন॥১১৷ বাউল কারা? তাঁদের দেহাত্মবাদ ও রূপ-স্বরূপতত্ত্ব আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১২৷৷বাঙালি দার্শনিক হিসেবে লালনশাহের দর্শন চিন্তা বিস্তারিত আলোচনা কর।
প্রশ্ন ১৩।লালন শাহের মরমি দর্শন আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৪৷ বাংলায় বিকশিত বিভিন্ন ধারার মরমিবাদ সম্পর্কে যা জান লিখ। লালন শাহের মরমি দর্শন সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৫৷ মরমিদর্শন কী? লালনশাহের মরমিদর্শন ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥১৬ বাউল দর্শন ও সুফি দর্শনের মধ্যকার সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।