সমবায় বলকে কী বুঝ?

উত্তর ঃ ভূমিকা : সমবায়ের ধারণা বিশ্বে বহুকাল থেকেই চলমান রয়েছে। সমাজের আমূল দ্রুত পরিবর্তনে সমবায়্যন্ত জরুরি। এই সমবায় মূলত একট আদর্শ, দর্শন, পদ্ধতি, আন্দোলন বা বিশেষ সংগঠন হিসেবে
চিহ্নিত । যুগে যুগে, সমবায়ের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশের সর্বত্র উন্নয়নের ছোঁয়া ছড়িয়ে দিতেই সমবায়ের ঘটেছে অগ্রযাত্রা । তাই নিত্যদিন সমবায়ের কার্যকারিতা বেড়েই চলেছে। গড়ে তোলা ”
→ সমবায় ঃ কতিপয় ব্যক্তির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ও উৎপাদন বণ্টনে মধ্যস্থতা পরিহার করে পরিচালিত হওয়া সংগঠনকেই সমবায় হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। এ সংগঠনের অধীনে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিচালনা করা হয়ে থাকে। ব্যক্তি সমষ্টির সামগ্রিক প্রয়াস সমবায়, প্রত্যাশা ও পরোক্ষভাবে এর সদস্যদের সংঘবদ্ধ করার পাশাপাশি স্বনির্ভর জীবনযাপনে সাহায্য করে থাকে।
সাধারণ অর্থে : সাধারণ অর্থে সমবায় বলতে মূলত কতগুলো লোকের সম্মিলিত কর্ম প্রচেষ্টা ও সেই কর্মপ্রচেষ্টার উদ্দেশ্য সাধনের নিমিত্তে সুসংগঠিত সংঘকে বুঝায়। যেসব ব্যক্তি সমবায়ের অন্তর্ভুক্ত তারা সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও নিজেদের কল্যাণ নিশ্চিতে সমবায় গড়ে তোলে।
→ প্রামাণ্য সংজ্ঞা : কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা নিম্নরূপ :
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক সেলিগম্যানের মতে, “সমবায় অর্থ হচ্ছে উৎপাদন ও বণ্টন ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা পরিহার এবং সকল প্রকার মধ্যস্বত্বের বিলোপ সাধন।”
অন্যদিকে অর্থনীতিবিদ প্ল্যাংকেট-এর ভাষায়, “সমবায় হচ্ছে সংগঠনের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন।”
জি. আই. হোলিওয়েক এর ভাষ্য মতে, “স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং ন্যায়নীতির ভিত্তিতে পরিচালিত একাধিক লোকের কর্মপ্রচেষ্টাই হচ্ছে সমবায়।”
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, বিশ্বের সমস্ত রাষ্ট্রেই সমবায় উন্নয়নের নিশ্চয়তা বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। সকলের সম্মিলিত কর্মপ্রচেষ্টারই ফসল হিসেবে উদ্ভব ঘটে সমবায়ের। গ্রাম ও শহুরে জনমানুষের সামগ্রিক কল্যাণ সাধনের নিমিত্তে অবশ্যই সমবায় গঠন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারি সাহায্য ও সহযোগিতা বাড়ানো হলে সোনার
বাংলা গড়তে বেশি সময় লাগবে না।

সমবায় বলকে কী বুঝ?

উত্তর ঃ ভূমিকা : সমবায়ের ধারণা বিশ্বে বহুকাল থেকেই চলমান রয়েছে। সমাজের আমূল দ্রুত পরিবর্তনে সমবায়্যন্ত জরুরি। এই সমবায় মূলত একট আদর্শ, দর্শন, পদ্ধতি, আন্দোলন বা বিশেষ সংগঠন হিসেবে
চিহ্নিত । যুগে যুগে, সমবায়ের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশের সর্বত্র উন্নয়নের ছোঁয়া ছড়িয়ে দিতেই সমবায়ের ঘটেছে অগ্রযাত্রা । তাই নিত্যদিন সমবায়ের কার্যকারিতা বেড়েই চলেছে। গড়ে তোলা ”
→ সমবায় ঃ কতিপয় ব্যক্তির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ও উৎপাদন বণ্টনে মধ্যস্থতা পরিহার করে পরিচালিত হওয়া সংগঠনকেই সমবায় হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। এ সংগঠনের অধীনে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিচালনা করা হয়ে থাকে। ব্যক্তি সমষ্টির সামগ্রিক প্রয়াস সমবায়, প্রত্যাশা ও পরোক্ষভাবে এর সদস্যদের সংঘবদ্ধ করার পাশাপাশি স্বনির্ভর জীবনযাপনে সাহায্য করে থাকে।
সাধারণ অর্থে : সাধারণ অর্থে সমবায় বলতে মূলত কতগুলো লোকের সম্মিলিত কর্ম প্রচেষ্টা ও সেই কর্মপ্রচেষ্টার উদ্দেশ্য সাধনের নিমিত্তে সুসংগঠিত সংঘকে বুঝায়। যেসব ব্যক্তি সমবায়ের অন্তর্ভুক্ত তারা সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও নিজেদের কল্যাণ নিশ্চিতে সমবায় গড়ে তোলে।
→ প্রামাণ্য সংজ্ঞা : কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা নিম্নরূপ :
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক সেলিগম্যানের মতে, “সমবায় অর্থ হচ্ছে উৎপাদন ও বণ্টন ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা পরিহার এবং সকল প্রকার মধ্যস্বত্বের বিলোপ সাধন।”
অন্যদিকে অর্থনীতিবিদ প্ল্যাংকেট-এর ভাষায়, “সমবায় হচ্ছে সংগঠনের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন।”
জি. আই. হোলিওয়েক এর ভাষ্য মতে, “স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং ন্যায়নীতির ভিত্তিতে পরিচালিত একাধিক লোকের কর্মপ্রচেষ্টাই হচ্ছে সমবায়।”
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, বিশ্বের সমস্ত রাষ্ট্রেই সমবায় উন্নয়নের নিশ্চয়তা বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। সকলের সম্মিলিত কর্মপ্রচেষ্টারই ফসল হিসেবে উদ্ভব ঘটে সমবায়ের। গ্রাম ও শহুরে জনমানুষের সামগ্রিক কল্যাণ সাধনের নিমিত্তে অবশ্যই সমবায় গঠন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারি সাহায্য ও সহযোগিতা বাড়ানো হলে সোনার
বাংলা গড়তে বেশি সময় লাগবে না।