গ্রামীণ ব্যাংক কী?

উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আত্মনির্ভরশীল ক্ষুদ্র আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। গ্রামীণ
ব্যাংক এ দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচন থেকে শুরু করে পুনর্বাসনের ক্ষেত্রেও এটি অবদান রেখে চলেছে। গ্রামীণ ব্যাংক এ দেশের ভাগ্যাহতদের সুসংগঠিত করে বিভিন্ন কর্মতৎপরতায় সংযুক্ত করছে। ফলশ্রুতিতে জাতীয় উন্নয়ন হচ্ছে আরো গতিশীল।
→ গ্রামীণ ব্যাংক ঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
ড. মুহাম্মদ ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭৬ সালের ডিসেম্বর মাসে সর্বপ্রথম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী জোবরা নামক গ্রামের তিনি “গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প ১” নামে একটি গবেষণা প্রকল্প চালু করেন। তিন বছর পর ব্যাপক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ১৯৭৯ সালের নভেম্বর নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় টাঙ্গাইল জেলায় এ প্রকল্প আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। ক্রমাগত সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে ১৯৮৩ সালে সরকার কর্তৃক ‘গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ জারি করার মাধ্যমে এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশেষ অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, গ্রামীণ আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়নে গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্ব পরিমণ্ডলে এক সুপরিচিত রোল মডেল। গ্রামীণ ব্যাংক ও এর প্রতিষ্ঠাতা
ড. মুহাম্মদ ইউনুস কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৭ সালে বিশ্বের সর্বাধিক মর্যদাপূর্ণ ‘নোবেল পুরস্কার’ এ ভূষিত হন।

গ্রামীণ ব্যাংক কী?

উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আত্মনির্ভরশীল ক্ষুদ্র আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। গ্রামীণ
ব্যাংক এ দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচন থেকে শুরু করে পুনর্বাসনের ক্ষেত্রেও এটি অবদান রেখে চলেছে। গ্রামীণ ব্যাংক এ দেশের ভাগ্যাহতদের সুসংগঠিত করে বিভিন্ন কর্মতৎপরতায় সংযুক্ত করছে। ফলশ্রুতিতে জাতীয় উন্নয়ন হচ্ছে আরো গতিশীল।
→ গ্রামীণ ব্যাংক ঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
ড. মুহাম্মদ ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭৬ সালের ডিসেম্বর মাসে সর্বপ্রথম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী জোবরা নামক গ্রামের তিনি “গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প ১” নামে একটি গবেষণা প্রকল্প চালু করেন। তিন বছর পর ব্যাপক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ১৯৭৯ সালের নভেম্বর নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় টাঙ্গাইল জেলায় এ প্রকল্প আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। ক্রমাগত সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে ১৯৮৩ সালে সরকার কর্তৃক ‘গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ জারি করার মাধ্যমে এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশেষ অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, গ্রামীণ আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়নে গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্ব পরিমণ্ডলে এক সুপরিচিত রোল মডেল। গ্রামীণ ব্যাংক ও এর প্রতিষ্ঠাতা
ড. মুহাম্মদ ইউনুস কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৭ সালে বিশ্বের সর্বাধিক মর্যদাপূর্ণ ‘নোবেল পুরস্কার’ এ ভূষিত হন।