উৎস : ব্যাখ্যেয় গদ্যাংশটুকু ত্রিশোত্তর বাংলা সাহিত্যের অন্যতম রূপকার বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিরচিত ‘পুঁইমাচা’ শীর্ষক ছোটগল্প থেকে চয়ন করা হয়েছে।প্রসঙ্গ : উক্তিটি অন্নপূর্ণার। স্বামীর বৃথা আস্ফালনকে […]
উৎস : ব্যাখ্যেয় গদ্যাংশটুকু ত্রিশোত্তর কথাশিল্পী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিরচিত ‘পুঁইমাচা’ শীর্ষক গল্প থেকে চয়নপ্রসঙ্গ : এখানে দরিদ্র ব্রাহ্মণ সহায়হরি চাটুয্যের স্বীয় স্ত্রী অন্নপূর্ণার প্রতি যে […]
উত্তর : সমাজের চাপে পড়ে এক বৈশাখ মাসের প্রথমদিকে সহায়হরির দূরসম্পর্কের এক আত্মীয়ের ঘটকালিতে ক্ষেন্তির বিবাহ হয়ে গেল। দ্বিতীয়পক্ষের বর হলেও পাত্রটির বয়স চল্লিশের খুব […]
উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুঁই মাচা’ গল্পে ক্ষেন্তি পুঁইশাক খেতে ভালোবাসত। একবার অরন্ধনের আগের দিন তার মা পুঁইশাক রান্না করলে ক্ষেন্তি সেই শাকের অর্ধেকটা একা […]
উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুঁই মাচা’ গল্পে জন্মই ছিল ক্ষেন্তির যেন আজন্ম পাপ। সে ছিল এক হতভাগিনী ব্রাহ্মণকন্যা। প্রথম যখন তার বিয়ে ঠিক হয়েছিল তখন […]
উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুই মাচা’ গল্পে ক্ষেন্তি দরিদ্র ব্রাহ্মণ সহায়হরি চাটুয্যের প্রথমা কন্যা। চার বোনের মধ্যে ক্ষেন্তি সকলের বড়। তার বয়স চৌদ্দ-পনেরো বছরের মতো। […]
উত্তর : গ্রামের এক দরিদ্র ব্রাহ্মণের নাম সহায়হরি চাটুয্যে। তাঁর স্ত্রীর নাম অন্নপূর্ণা। এই দম্পতির কোনো পুত্র সন্তান ছিল না। তাদের চার মেয়ের নাম যথাক্রমে […]