চাকমা, একটি পুরাতাত্ত্বিক ও সংস্কৃতির গুহায় বাস করতেন, যা বাংলাদেশ, মায়ানমার এবং থাইল্যান্ডের সীমান্তে অবস্থিত একটি জনসংখ্যা। চাকমা সমৃদ্ধি ও সংস্কৃতির অনুষ্ঠানে জীবন যাপন করতে পর্যাপ্তভাবে প্রস্তুত। তাদের
চাকমাদের বৈশিষ্ট্য:
ধর্ম:
- বৌদ্ধধর্ম (থেরবাদ)
- কিছু লোক হিন্দু ধর্মাবলম্বী
ভাষা:
- চাকমা ভাষা (আচিক)
- বাংলা ভাষা
পোশাক:
- পুরুষ: লুঙ্গি, পাঞ্জাবি, চাদর
- মহিলা: থান, রাঙি, ওড়না
খাদ্য:
- প্রধান খাদ্য: ভাত, ভুট্টা, শাক-সবজি, সরিষা
- ঐতিহ্যবাহী খাদ্য: বাচ্ছুরি (বাঁশের অঙ্কুর), সিদোল (শ্রিম্প পেস্ট)
- মাংস: শুকরের মাংস
বাসস্থান:
- পার্বত্য চট্টগ্রাম (রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি)
- অন্যান্য: বান্দরবান, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম
পেশা:
- কৃষি (জুম চাষ ও ধান চাষ)
- ব্যবসা
- চাকরি
সংস্কৃতি:
- উৎসব: বৈসাবি, সাংগ্রাই, রাজপুণ্যাহ, বিজু
- নৃত্য: মুখোশ নৃত্য, তোশা, লাই
- সংগীত: ঝিঁঝিঁ, কাঞ্জি, মুরশি
অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নলিখিত:
- ভাষা ও সাহিত্য: চাকমা ভাষা চাকমা, যা একটি টিবেট-বুর্মিজ ভাষা। তাদের সাহিত্য, গান, এবং কার্যকলাপ চাকমা সংস্কৃতির অংশ।
- ধর্ম: চাকমা ধর্মভাষা বুদ্ধিষ্ঠম। তারা বৌদ্ধ ধর্মের অনুযায়ী জীবনযাপন করে এবং পূজার একটি গুহা বা ভাগ্যবধূতে বাস করতে পারে।
- পরিবার সাংঘাতিকতা: চাকমা সমাজে পরিবার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং এটি সাংঘাতিকতা এবং সম্মেলনে ভরপূর উপাদান রেখেছে।
- শখের শৈলী: চাকমা সমৃদ্ধি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে উপভোগ করতে পছন্দ করে। তারা গাঁওয়া ও উদ্যানসহ প্রাকৃতিক আবহাওয়ার মাধ্যমে শখ নেয়।
- চাকমা পৌরাণিক বা লোককথার অনুষ্ঠান: চাকমা জনগণ তাদের ইতিহাস, পৌরাণিক গল্প, এবং লোককথার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি পাচ্ছে। এই অনুষ্ঠানগুলি তাদের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক উপাধির একটি অমূল্য অংশ।
- আর্থিক উন্নতি: চাকমা জনগণ প্রাথমিকভাবে কৃষি, চাষ এবং উদ্যোগের মাধ্যমে জীবন যাপন করতেন।
- পর্যায়ক্রম এবং বাসস্থান: চাকমা সমাজে পর্যায়ক্রম এবং বাসস্থান গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাদের জীবনযাপনের একটি অংশ হিসেবে এই বৈশিষ্ট্যগুলি মৌলিক ভূমিকা পালন করে।
চাকমা জনগণের এই বৈশিষ্ট্যগুলি একত্রে একটি বিশেষ সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পর্দা নির্মাণ করে।