অপরাধ, অপরাধী নির্ণয়ে তৃণমূল পর্যায়ে গবেষণা পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধা বর্ণনা কর।

অথবা, অপরাধ ও অপরাধী শনাক্তকরণে তৃণমূল পর্যায়ে গবেষণা পদ্ধতির ভালো-মন্দ দিকগুলো উল্লেখ কর।
উত্তর ভূমিকা :
অপরাধবিজ্ঞানে যেসব পদ্ধতির মাধ্যমে অপরাধ শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া চালানো হয় তার মধ্যে তৃণমূল পর্যায়ে গবেষণা একটি মাধ্যম। এ পদ্ধতির ব্যাখ্যামূলক আলোচনাপূর্বক এর সুবিধা ও অসুবিধাগুলো তুলে ধরব।
তৃণমূল পর্যায়ে গবেষণা পদ্ধতি : বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী Broneslow Malinoski সর্বপ্রথম ১৯২৩ সালে Field research এর কথা তুলে ধরেন। তিনি সমাজবিজ্ঞানীদেরকে গ্রামে গিয়ে মানুষের প্রকৃত জীবনধারা নিয়ে গবেষণা করতে বলেন। তাদের Native life নিয়ে গবেষণা করলে প্রকৃত তথ্য পাওয়া সম্ভব বলে তিনি মনে করেন।
সুবিধা : এ পদ্ধতির উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলো নিম্নরূপ :
১.এ পদ্ধতির মাধ্যমে অপরাধের কারণ ও অপরাধী কারা তা জানা যায়।
২.গবেষকরা Offential agencies এর মাধ্যমে অপরাধীদেরকে সাহায্য করতে পারেন।
৩.Neo Polsley এর গুরুত্ব সম্পর্কে বলেছেন, “Sociologist to return to the study of human behaviour in its natural settings.

  1. এ পদ্ধতিতে অপরাধীকে খুব কাছ থেকে গবেষণা করা যায়।
    অসুবিধা : Field Research পদ্ধতির তিনটি সমস্যাকে অপরাধবিজ্ঞানী Reid চিহ্নিত করেছেন। যথা :
    ১.Field research or criminal is that investigators may become over involved in the research specially when the join the group. Fiening and interest in the group in order to conduct the study.
  2. A major problem occurs when policy and other law enforcement agencies perssure to the investigator to give information on the subject of studied. The researcher has no legal privilege such as doctor and patients
    ৩. Finance problem of time and lost seriously limited this types of research.
    উপসংহার: পরিশেষে বলা যায়, তৃণমূল গবেষণা পদ্ধতির কিছু অসুবিধা থাকা সত্ত্বেও অপরাধবিজ্ঞানে এ পদ্ধতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এটি মানুষের তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে গবেষণা করে থাকে ।