স্বদেশী আন্দোলন

“স্বদেশী আন্দোলন” বাংলাদেশের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি মৌলিক অংশ ছিল। এটি 1971 সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির জন্য প্রারম্ভ হয়েছিল।

স্বদেশী আন্দোলনের সাথে একসাথে পাকিস্তান শাসিত পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশ) বাঙালি জনগণের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তানি সরকারের প্রতি বিরোধ জাগ্রত হয়। সার্বভৌম জনগণের বিচারে, পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জনগণ পাকিস্তানি শাসনে মেটে পড়েছিল এবং তাদের স্বাধীনতা এবং সাংবিদানিক অধিকার অবহেলা করা হয়েছিল।

স্বদেশী আন্দোলনের প্রারম্ভিক চরণে, শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির জন্য পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের নীতিমালা অসম্পূর্ণ এবং বাঙালি ভাষা, সাংস্কৃতিক উন্নতি এবং অর্থনীতির বিষয়ে অবহেলা করা হয়েছিল। এরপর, 1970 সালে বাঙালি জনগণের প্রতি উপেক্ষা এবং নির্বাচনের ফলে স্বাধীনতা চায়ের মোড়ে জনগণের মানসিকতা পরিবর্তন হয়।

1971 সালের 25 মার্চ রাতে পাকিস্তানের সামর্থ্য দখল এবং পাকিস্তানি সৈন্যদলের বাঙালি জনগণের উপর হামলা দেখা দেয়, যা মূলত একটি আক্রমণ ছিল। এর ফলে বাংলাদেশের স্বদেশী আন্দোলন আরও শক্ত এবং স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যায়।

স্বদেশী আন্দোলনের পরিষ্কার সংকেত হল 26 মার্চ, 1971 সালে বাঙালি নেতৃবৃন্দ শেখ মুজিবুর রহমানের উকিল প্রণব মুখোপাধ্যায় একটি ঐতিহাসিক বক্তৃতা দেয়, যাতে তিনি আমলা মিলিটারি বেস থেকে অভিযান শুরু করা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার ফলে মানসিকতা বেদনা সৃষ্টি হয় এবং ২৬ মার্চ থেকে একটি মহামারি বাঙালি জনগণের কাছে শক্ত সমর্থন প্রাপ্ত হয

়।

স্বদেশী আন্দোলনের পরে, ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অধিকার করে। এই দিনটি বাংলাদেশে বিজয় দিবস হিসেবে পরিচিত।

“স্বদেশী আন্দোলন” বাংলায় বাংলাদেশের 1971 সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হলো, যা বাংলাদেশ নামক দেশের স্বাধীনতা পেতে বাংলাদেশী জনগণের দ্বিধা অভ্যন্তরীণ একটি আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুরস্কৃত হয় এবং পাকিস্তানের চাকরানির মধ্যে একটি স্বতন্ত্র দেশ হয়।

1971 সালে, পাকিস্তানের প্রান্তিক অবস্থানে অবস্থিত বাংলাদেশ নামক অঞ্চলে পাকিস্তানি শাসনে বিভাগবিভাগ নেতৃত্বে বাংলাদেশী জনগণের মধ্যে মুক্তিচেতা ও স্বাধীনতা চেতা উত্ত্তোলন হতে থাকত। পাকিস্তানি সরকার এই চেতা ও উত্তোলনকে নিয়ে উচ্চদর্শিত হতে নাই, বরং স্থানীয় অধিকারীদের উপর দাবি বৃদ্ধি করে এবং মুক্তিচেতা সম্প্রেষণ ও প্রতিরোধে বাধ্য করে।

এই সংকটমূলক পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা পেতে উদ্যমিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে, বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং মাননীয় শেখ হাসিনা এর সহিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্বক সংগ্রহ করা স্বাধীনতা যুদ্ধের অগ্রগতি হয়।

স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা সেনাবাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ প্রারম্ভ করে। এই যুদ্ধের মধ্যে বিশেষভাবে মুক্তিযোদ্ধা সেনাবাহিনী বিশেষ ভূমিকা পালন করে, এবং তাদের সঙ্গে বেলা মুখিন্দু, জসিম উদ্দিন, আতাউর রহমান ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ রয়েছে।

সাম্রাজ্য স্থাপন নিষেধে বাংলাদেশের স্বদেশী আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সেনাবাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে এবং ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। এই ঘটনাটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হিসেবে পরিচিত।