[ad_1]
✍️ বিমসটেক ( BIMSTEC ) কী ?
উত্তর : বাংলাদেশ , ভারত , শ্রীলঙ্কা , মায়ানমার , থাইল্যান্ড , নেপাল এবং ভূটান এর সমন্বয়ে দি বে অব বেঙ্গল ইনিসিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টরাল টেকনিক্যাল এন্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন ( বিমসটেক ) শীর্ষক আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোট গঠিত হয় । পণ্য বাণিজ্য , সেবাখাতের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতাকে এ ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তির আওতায় আনা হয়েছে । পণ্য বাণিজ্য চুক্তির প্রায় চূড়ান্ত , সেবাখাতের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের উপর আলোচনা চলছে ।
এ চুক্তিতে ১৩ টি সেক্টর , সাব – সেক্টরকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । সেক্টরগুলো হচ্ছে : ১. ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট , ২. প্রযুক্তি , ৩. পরিবহন ও যোগাযোগ , ৪. এনার্জি , ৫. পর্যটন , ৬. মৎস্য , ৭. কৃষি , ৮. সাংস্কৃতিক কার্যক্রম , ৯. পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা , ১০. পাবলিক হেলথ , ১১. পিপল টু পিপল কনট্রাক্ট , ১২. দ্রারিদ্র্য নিরসন এবং ১০. কাউন্টার টেররিজম এবং ট্রাসন্যাশন্যাল ক্রাইম । নেগ্রোসিয়েশনের জন্য সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত ট্রেডমেগোসিমেটিং কমিটি ( টিএনসি ) এ পর্যন্ত সতেরোটি সভায় মিলিত হয়েছে । বিমসটেক এর আওতায় শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া কার্যকর করার ক্ষেত্রে ফার্স্ট ট্র্যাক ও নরমাল ট্র্যাক অ্যাপ্রোচ গ্রহণ করা হয় । ফার্স্ট ট্র্যাক এর আওতায় নির্বাচিত পণ্যসমূহের ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশসমূহ ( ভারত , শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড ) , স্বল্পোন্নত ( বাংলাদেশ , মায়ানমার , ভুটান ও নেপাল ) দেশসমূহের জন্য এক বছরের মধ্যে এবং উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে ।
অন্যদিকে , ফার্স্ট ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত পণ্যসমূহের উপর স্বল্পোন্নত দেশসমূহের উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য পাঁচ বছরের মধ্যে এবং স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে । অন্যদিকে , ফার্স্ট ট্র্যাকে অন্তর্ভুক্ত পণ্যসমূহের উপর স্বল্পোন্নত দেশসমূহ উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য পাঁচ বছরের মধ্যে এবং স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে । নরমাল ট্র্যাক এর আওতায় নির্বাচিত পণ্যসমূহের ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশসমূহ স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে এবং উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য পাঁচ বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে ।
এ অ্যাপ্রোচের আওতায় স্বল্পোন্নত দেশসমূহ উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য দশ বছরের মধ্যে এবং স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য ছয় বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে । বিমসটেক ফ্রি ট্রেড , এগ্রিমেন্ট অন ট্রেড ইন গুডস ২ জুলাই ২০০৩ থেকে কার্যকর করার জন্য সময় নির্ধারিত থাকলেও সেনসিটিড লিস্ট ও রুলস অব অরিজিন চূড়ান্ত না হওয়ায় অদ্যাবধি চুক্তিটি কার্যকর হয় নি । ১৫ – ১৭ অক্টোবর ২০০৮ কলম্বো , শ্রীলঙ্কাতে অনুষ্ঠিত ৩১৭ তম টিএনসি সভায় বিষয় দুটি চূড়ান্ত করা হয় ।
✍️ আপটা ( APTA ) কী ?
উত্তর : ১৯৭৫ সালের জুলাই মাসে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সাতটি দেশ ( বাংলাদেশ , ভারত , লাওস , পিপলস , ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কোরিয়া , শ্রীলঙ্কা , ফিলিপাইনস এবং থাইল্যান্ড ) থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক – এ মিলিত হয়ে পারস্পরিক ট্যারিফ সুবিধা বিনিময়ের ব্যাপারে ঐকমত্য প্রকাশ করে । এর ফলে এসকাপভুক্ত এ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ট্রেড নেগোসিয়েশন বিষয়ে প্রথম চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় , যা সংক্ষেপে ব্যাংকক এগ্রিমেন্ট নামে পরিচিত । পরবর্তীতে চুক্তি থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইনস ব্যতীত অন্যান্য পাঁচটি সদস্য দেশ কর্তৃক অনুসমর্থিত হয় নি । ২০০২ সালে চীনে এ চুক্তিতে যোগদান করার পরে চুক্তিটি সংশোধন করা হয় এবং চুক্তিটির নাম পরিবর্তন করে এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্ট ( আপটা ) করা হয় ।
এ চুক্তির আওতায় সদস্য দেশসমূহ ইতোমধ্যে তিন রাউন্ড নেগোসিয়েশন সমাপ্ত করেছে । নভেম্বর ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত আপটার প্রথম মিনিস্টারিরেল মিটিং এ বাণিজ্য মন্ত্রিগণ সংশোধিত চুক্তি স্বাক্ষর করেন । এ চুক্তির আওতায় ১ সেপ্টেম্বর ২০০৬ থেকে ট্যারিফ কনসেশন কার্যকর হয় । উল্লেখ্য স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ট্যারিফ কননেশনের ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে । দ্বিতীয় নিদিষ্ঠা রিয়াল মিটিং ২৬ অক্টোবর ২০০৭ এ ভারতের গোয়াতে অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভা চলাকালে চতুর্থ রাউন্ড ‘ নেগোসিয়েশন আরম্ভ হয়েছে । উক্ত নেগোসিয়েশন অক্টোবর ২০০৯ নাগাত শেষ হওয়া কথা । শুল্ক রেয়াত আওতা বিস্তৃততর ও গভীরতর করা , শুল্ক বাধা হ্রাসকরণ , বাণিজ্য সুবিধা বৃদ্ধি এবং সেবা খাত ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়াবলি চতুর্থ রাউন্ড নেগোসিয়েশনের এজেন্ডাভুক্ত ।
✍️ ডি -৮ কী ?
উত্তর : ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ওআইসিভুক্ত আটটি উন্নয়নশীল দেশ একত্রিত হয়ে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি জোট গঠনের জন্য একাত্মতা প্রকাশ করে । এ জোটটি বাংলাদেশ , মিশর , ইন্দোনেশিয়া , ইরান , মালায়েশিয়া , নাইজেরিয়া , পাকিস্তান এবং তুরস্কের সমন্বয়ে গঠিত । গত ১০ – ১৩ মে ২০০৬ ইন্দোনেশিয়ায় মিলিত হয়ে ডি -৮ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । শুল্ক হ্রাস কর্মসূচি নিম্নরূপ প্রক্রিয়ায় বাস্তবায়িত হবে ।
ক . চুক্তিভুক্ত প্রতিটি দেশ মোট ট্যারিফ লাইনের ৮ শতাংশ পণ্য শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়ার আওতায় আসবে যেখানে মোট ট্যারিফ লাইনের ট্যারিয় রেট ১০ শতাংশের উপরে থাকবে ।
খ . সদস্য দেশসমূহ নিম্নলিখিত প্রক্রিয়ায় শুল্ক কমাবে ; ১. যেসব পণ্যের শুল্ক হার ২৫ শতাংশের ঊর্ধ্বে সে সব পণ্যের শুল্ক হার ২৫ শতাংশ ।
২. যেসব পণ্যের শুল্ক হার ১৫ শতাংশের ঊর্ধ্ব থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত সে সব পণ্যের শুল্ক হার ১৫ শতাংশ এবং
৩. যেসব পণ্যের শুল্ক হার ১০ শতাংশ ঊর্ধ্ব থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত সে সব পণ্যের শুল্ক হার ১০ শতাংশ কমিয়ে আনতে হবে ।
গ . উন্নয়নশীল দেশসমূহে বার্ষিক আটটি কিস্তির মাধ্যমে এবং স্বল্পোন্নত দেশসমূহ বার্ষিক চারটি কিস্তির মাধ্যমে শুল্ক হার কমিয়ে আনবে ।
ঘ . ১. যেসব শুল্ক হ্রাস কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত সে সব পণ্যের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারি কর্মসূচির অনুমোদন ব্যতীত শুল্ক হার বৃদ্ধি করা যাবে না ।
২. প্যারা ট্যারিফ ও নন – ট্যারিফ বাধা কমানো / দূরীকরণের বিধান ও এ চুক্তিতে রয়েছে ।
✍️ WTO এর লক্ষ্য ও নীতিমালা কী ?
উত্তর : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার লক্ষ্য : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাগুলো বহুজাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থার বৈধ ও প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি । এ প্রতিষ্ঠান সদস্য দেশসমূহের সরকারের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য আইন ও বিধিবিধান প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় আইনগত বাধ্যবাধকতা ও চুক্তিসমূহের মূলে নীতিমালা নির্ধারণ করে দেয় । এটি এমন একটি প্লীচ ফরম , যেখানে যৌথভাবে যুক্তিতর্ক আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় । সদস্য দেশসমূহের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক স্বাভাবিকভাবে বিকাশিত করাই হলো বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতিমালা :
১. পক্ষপাতহীন বাণিজ্য ।
২. সীমিত আকারের সংরক্ষণ বা ট্যারিফ ব্যবস্থা চালু ।
৩. সদস্য দেশসমূহের সাথে পর্যালোচনাপূর্বক ট্যারিফের হার নির্ধারণ ।
৪. আমদানীকৃত পণ্য কর ও বিধি সংক্রান্ত সমান সুযোগ সুবিধা প্রদান ।
৫. সমতার নীতিতে বিরোধ মীমাংসা ।
✍️ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা কী ?
উত্তর ৷ ১৯৪৭ সালের ৩০ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত বাণিজ্য ও বিনিয়োগের উপর জাতিসংঘ সম্মেলনের প্রিপারেটরি কমিটির দ্বিতীয় সেশনের সমাপনী অধিবেশনের দি জেনারেল এগ্রিমেন্ট অন ট্যারিফ এন্ড ট্রেড ( গ্যাট ) চূড়ান্ত আইন হিসেবে গৃহীত হয় এবং ১৯৪৮ এর ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয় । পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী শুল্ক ও বাণিজ্যের প্রসারের লক্ষ্যে ১৯৯৪ সালে গ্যাট চুক্তিতে ব্যাপক সংশোধনী আনা হয় । একটি সর্বজনীন প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মধ্যে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক প্রসার ও উদারীকরণের লক্ষ্যে ১৯৯৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত উরুগুয়ে বাউন্ড চুক্তির আলোকে ধারাবাহিকভাবে ব্যাপক আলোচনার প্রেক্ষিতে ১৫ এপ্রিল ১৯৯৫ মরক্কোতে ১২৪ টি দেশের এবং ইউরোপিয়ান কমিউনিটির প্রতিনিধিবৃন্দের সম্মেলনে মারাকাস ঘোষণা গৃহীত হয় । এ ঘোষণায় ধারাবাহিকতার বহুজাতিক এবং অনেক চুক্তির মূর্ত প্রতীক হিসেবে ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ( WTO ) আত্মপ্রকাশ হয় । বর্তমানে এর সদর দপ্তর সুইজ্যারল্যান্ডের জেনেভায় এবং এর সদস্য সংখ্যা মোট ১৫৩ ।
✍️ বর্তমানে বিশ্ব বাণিজ্য পরিস্থিতির একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র তুলে ধর ।
উত্তর- আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের World Economic Outlook , April 2011 অনুযায়ী ২০০৮ সালে বিশ্ব বাণিজ্য ১৫.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২২.১৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১২.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়ায় । ২০১০ সালে বিশ্ব বাণিজ্য পুনরুদ্ধার শুরু হয় এবং এ বছর বিশ্ব বাণিজ্য ২১.৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে । Outlook এর পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০১১ ও ২০১২ সালে বিশ্ব বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়াবে যথাক্রমে ১৭.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ও ১৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার । বিকাশমান ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির ক্ষেত্রে আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্য হ্রাস পেয়েছিল । যথাক্রমে ৮.৩ শতাংশ ও ৭.৫ শতাংশ । ২০১০ সালে বিশ্ব বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ১২.৪ শতাংশ যার মধ্যে উন্নত অর্থনীতির আমদানি ও রপ্তানি বৃদ্ধি পায় যথাক্রমে ১১.২ শতাংশ ও ১২.০ শতাংশ । অন্যদিকে , বিকাশমান ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির ক্ষেত্রে আমদানি ও রপ্তানির প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে ১৩.৫ শতাংশ ও ১৪.৫ শতাংশ । আইএমএফ এর পূর্বাভাস অনুযায়ী , ২০১১ সালে বিশ্ব বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে ৭.৪ শতাংশ যা কিছুটা হ্রাস পেয়ে ২০১২ সালে দাঁড়াবে ৬.৯ শতাংশ ।
✍️ সাপটা চুক্তি অনুযায়ী সার্কভুক্ত দেশসমূহের কী কী সুবিধা লাভ করার কথা ?
উত্তর : সাপটা চুক্তি অনুযায়ী সার্কভুক্ত দেশসমূহ নিম্নলিখিত সুবিধা লাভ করার কথা : ১. ট্যারিফ ; ২. প্যারা – ট্যারিফ শুল্কাদি । ৩. অ – ট্যারিফ ( Non – Tariff ) এর কার্যক্রম ও ৪. প্রত্যক্ষ বাণিজ্য ( Direct trade ) কার্যক্রমের মাধ্যমে ( ধারা -১ ও ৪ ) পারস্পরিকভাবে অগ্রাধিকার সূচক বাণিজ্য সুবিধা দিবে । এসব সুবিধা ক . এক একটি পণ্য ধরে ; খ . ঢালাওভাবে শুল্ক হ্রাস করে ; গ . ক্ষৈত্রিকভাবে সহযোগিতার ভিত্তিতে ও ঘ . প্রত্যক্ষ বাণিজ্য কার্যক্রমের মাধ্যমে পারস্পরিক আলোচনার আলোকে স্থিরীকৃত ( ধারা -৫ ) হবে ।
✍️ সাপটা চুক্তির বাস্তবায়নে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ?
উত্তর : সাপটা চুক্তির বাস্তবায়নের নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা উচিত :
১. বাণিজ্য ঘাটতি দূরীকরণ ।
২. আন্তঃসহযোগিতা বৃদ্ধি ও বৈরি সম্পর্কের অবসান ।
৩. বিশ্ব বাজারে বাণিজ্য বৃদ্ধি ।
৪. বহুমুখী বাণিজ্য বৃদ্ধি ।
৫. দারিদ্র্য বিমোচন ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ।
৭. টেকসই উন্নয়ন ও প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং
৬. পরিকাঠামোগত বিকাশের উপর গুরুত্ব প্রদান ।
৮. “ ট্রেড ব্লক ” গড়ে তোলা ।
[ad_2]