বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্রবময়ীর কাশীবাস গল্পের দ্রবময়ী ও নীরজার চরিত্র বিশ্লেষণ।

রকেট সাজেশন
রকেট সাজেশন

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘কাশীবাস’ গল্পের দ্রবময়ী ও নীরজার চরিত্র অত্যন্ত মহত্ত্বপূর্ণ ও গভীর চরিত্র যা তার গল্পে অত্যন্ত শক্তিশালী রূপে ব্যক্ত হয়েছে।

দ্রবময়ী: দ্রবময়ী হলেন কাশীবাসের প্রধান চরিত্র এবং গল্পের নায়িকা। তিনি একটি অত্যন্ত সুন্দর, ভালোবাসাপূর্ণ, সহজসাধ্য, আদর্শ এবং আদর্শময় নারী হিসেবে বর্ণিত হন। তার প্রেমের বিষয়ে তিনি খুব সাহসী এবং নির্ভীক বলতে পারেন। তিনি আপনার প্রেমের জন্য আপনি যদি কোনো কিছু সমর্পণ করতে চান, তা করবেন, তবে তিনি তার প্রেমের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান কোন ধন বা আপনার কাছে যে কোন ব্যক্তিগত লাভ প্রাপ্ত করতে চায় না। এই ধরণের আদর্শমূলক চরিত্র দ্রবময়ী কাশীবাস গল্পের মূল কাহিনীর একটি কেন্দ্রীয় দিক তৈরি করে।

নীরজা: নীরজা দ্রবময়ীর মা এবং গল্পের আরেকটি মুখ্য চরিত্র। তিনি একজন আপনার মাতৃত্ব এবং পরিপালনা প্রদান করতে ব্যস্ত এবং তার মেয়ের সহানুভূতিপূর্ণ সাথী। নীরজা স্বার্থপর না, তিনি দ্রবময়ীর সুখের জন্য সব কিছু সমর্পণ করতে প্রস্তুত। তিনি গল্পের প্রাসঙ্গিক ঘটনাগুলির প্রতি আপনার মতো সাধুবাদ এবং বিশ্বাস রাখেন যে কেউ যে কিছু করতে পারে, যদি তার ইচ্ছা স্বীকার করে।

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই দুটি চরিত্রকে তার গল্পের মাধ্যমে মূল্যবান মূল্য ও নৈতিক সম্পর্কে চিন্তা করার জন্য ব্যবহার করেছেন। দ্রবময়ীর আদর্শ সাহিত্যের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র যা সামাজিক এবং নৈতিক মূল্যবোধে একটি গাহা বার্তা প্রদান করে। নীরজা তার মাতৃত্ব এবং সহ

ানুভূতির দৃষ্টিকোন দেখায় এবং পরিপালনা এবং নিঃস্বার্থ প্রেমের মাধ্যমে পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে যায়।

এই দুটি চরিত্র দ্বারা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় একটি নৈতিক ম্যাসেজ প্রদান করেন এবং তার গল্পগুলির মাধ্যমে সামাজিক মূল্যের উন্নতি এবং মানবিক সম্পর্কের প্রাসঙ্গিকতা দেখাতে সাহায্য করেন।