বাংলাদেশে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব তুলে ধর।

উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশ। এ দেশে কিশোর-যুবক বয়সী লোকদের সংখ্যা অত্যন্ত
বেশি। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কারণে কিশোর-কিশোরী অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। ফলে দেশে কিশোর অপরাধ ব্যাপকহারে: সংঘটিত হচ্ছে। যা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক। দেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধাররা যদি ডাকাতি-ছিনতাই, রাহাজানি, খুন, অপহরণ, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ প্রভৃতি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকে। তবে
দেশের কল্যাণ হয়ে পড়ে অনিশ্চিত। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড যত তীব্র হচ্ছে ততই দেশ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
এরূপ পরিস্থিতি মোকাবেলায় অপরাধ সংশোধনমূলক কার্যক্রমের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অত্যধিক।
→ বাংলাদেশে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব ঃ সংশোধনমূলক কার্যক্রম অপরাধীকে চারিত্রিক পরিবর্তনের আওতায় এনে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে
সংশোধনমূলক কার্যক্রম গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বেড়েই চলেছে। নিম্নে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও
গুরুত্ব আলোচনা করার প্রয়াস চালানো হলো :
১. প্রতিকার ও প্রতিরোধ সাধনে : অপরাধের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সাধনে সংশোধনমূল কার্যক্রম অতীব প্রয়োজনীয় বলে গণ্য হয়। সমাজের অনেক মানুষ দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও অভাব ও অন্যান্য প্রতিকূল অবস্থার কারণে
অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। এমতাবস্থায় ঐ সকল অপরাধ কর্মকাণ্ডের সুষ্ঠু প্রতিকার ও প্রতিরোধ সাধনে সংশোধনমূলক কার্যক্রম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২. সামাজিক বিশৃঙ্খলা রোধ ঃ অনেক সময় দেখা যায় অপরাধীকে শাস্তি দিলে সংশোধিত না হয়ে শাস্তি ভোগের পর পুনরায় সমাজে ফিরে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে।
সুতরাং সংশোধনমূলক কার্যক্রমই পারে পুরোপুরি অপরাধীর সংশোধন ঘটাতে।
৩. সরকারি ব্যয় হ্রাস ঃ অপরাধীদেরকে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের আওতায় আসলে দেখা যাবে কারা প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও অপরাধীদের জেলে ভরণপোষণবাবদ সরকারের প্রচুর অর্থ ব্যয় হ্রাস পাবে।
৪. মনস্তাত্ত্বিক সংশোধন সম্ভবপর ঃ অপরাধীদের মনস্তাত্ত্বিক সংশোধন ও সম্ভবপর হয় এই কর্যক্রমের মাধ্যমে। অপরাধীকে শাস্তি প্রদান করলে সমাজের চোখে হবে যে দাগী আসামী, শাস্তিভোগের পরে সবাই তার থেকে দূরে সরে যাবে। ফলশ্রুতিতে সমস্যার সমাধানে সংশোধনমূলক কার্যক্রমই পারে তার মনস্তাত্ত্বিক সংশোধন ও ঘটাতে।
৫. দায়িত্ববোধ জাগ্রতকরণ ঃ অপরাধীদের মধ্যে মানুষ ও পরিবারের সদস্য হিসেবে তার যে কিছু দায়িত্ব-কর্তব্য রয়েছে। এই বোধটার উন্মোচন ঘটতে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
৬. অপরাধ হ্রাস ঃ অপরাধের মাত্রা দিনে দিনে বিশ্বে বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশও এর ভুক্তভোগী। প্রতিদিন শহর বাজার ও রাস্তা-ঘাটে অসংখ্য অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। আর অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, কোন সমাধানই ঘটছে না। মনোবিজ্ঞানী, অপরাধবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী, আইনজ্ঞ, সমাজকর্মী সকলেই শাস্তির পরিবর্তে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের পক্ষে। তাদের অভিমত এটাই পারে সমাজে অপরাধের মাত্রা হ্রাস করতে।
৭. স্বনির্ভর করে তোলা ঃ অপরাধীদের মাঝে বিভিন্ন বৃত্তিমূলক ও কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। সংশোধনীমূলক কার্যক্রমে। যাতে করে অপরাধীরা নির্দিষ্ট কোনো কর্ম করে স্বনির্ভর হতে পারে। তাই সংশোধনমূলক
কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অত্যাবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৮. পারিপার্শ্বিকতার বিশ্লেষণের সুযোগ : পৃথিবীতে কোনো মানুষই অপরাধী হয়ে জন্মায় না। তার পরিবেশ, পরিস্থিতি, বিভিন্ন চারিত্রিক উপাদান, কর্মকাণ্ড, চলাফেরা। প্রভৃতি বিশ্লেষণের সুযোগ দেয়া হয় সংশোধনমূলক কার্যক্রমে ফলশ্রুতিতে অপরাধীকে যথার্থ শা স্তি প্রদান করা হয়।
৯. কিশোর অপরাধীদের সংশোধন ঃ সমীক্ষায় দেখা গেছে দাগী ও কুখ্যাত আসামীদের সংস্পর্শে থেকে কিশোর অপরাধীরা আরো অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে। সেজন্য তাদের সংশোধনের জন্য গাজীপুরের টঙ্গীতে সংশোধনমূলক কার্যক্রম পরিচালনায় কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
১০. পরিবারের কল্যাণ সাধনে ঃ অপরাধীকে সংশোধনের সুযোগ না দিয়ে শাস্তি দিলে সমাজের ন্যায় পরিবারেও যে কলঙ্কিত ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হয়। ফলে ছেলেমেয়ে, বউ বাবা-মা সকলের সাথে অপরাধী ব্যক্তির সুসম্পর্ক থাকে না। যার দরুন পুরো পরিবারে মারামারি-হানাহানি-অশান্তির সৃষ্টি হয়।
১১. সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন : শাস্তিমূলক ব্যবস্থাতে কিশোর-যুবক অপরাধীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশে বাধা সৃষ্টি হয়। কিন্তু সংশোধনমূলক কার্যক্রমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন ব্যবস্থা তাদের মধ্যকার সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন সম্ভব হয়।
১২. যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে সংশোধনমূলক কার্যক্রম। এর মাধ্যমে অপরাধীরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে কর্ম ও চারিত্রিক পরিবর্তনের দ্বারা সমাজে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে চেষ্টা করে।
উপসংহার. পরিশেষে বলা যায় যে, সংশোধনমূলক কার্যক্রম হচ্ছে শাস্তির পরিবর্তে কতিপয় পদ্ধতি অবলম্বনে।
অপরাধীদের সংশোধনের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রয়াস। বাংলাদেশে আর্থ-সামাজিক অবস্থা কিশোর-যুবকদের অপরাধপ্রবণ হতে বাধ্য করছে। অসৎসঙ্গীর সাথে মেলামেশা, পর্নোছবি দেখা ও অর্থের লোেভ তাদেরকে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুন করা থেকে বিরত রাখছেনা। তাই সামগ্রিকভাবে তাদের কল্যাণ সাধনের নিমিত্তে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অপরিসীম।

বাংলাদেশে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব তুলে ধর।

উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশ। এ দেশে কিশোর-যুবক বয়সী লোকদের সংখ্যা অত্যন্ত
বেশি। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কারণে কিশোর-কিশোরী অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। ফলে দেশে কিশোর অপরাধ ব্যাপকহারে: সংঘটিত হচ্ছে। যা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক। দেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধাররা যদি ডাকাতি-ছিনতাই, রাহাজানি, খুন, অপহরণ, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ প্রভৃতি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকে। তবে
দেশের কল্যাণ হয়ে পড়ে অনিশ্চিত। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড যত তীব্র হচ্ছে ততই দেশ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
এরূপ পরিস্থিতি মোকাবেলায় অপরাধ সংশোধনমূলক কার্যক্রমের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অত্যধিক।
→ বাংলাদেশে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব ঃ সংশোধনমূলক কার্যক্রম অপরাধীকে চারিত্রিক পরিবর্তনের আওতায় এনে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে
সংশোধনমূলক কার্যক্রম গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বেড়েই চলেছে। নিম্নে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও
গুরুত্ব আলোচনা করার প্রয়াস চালানো হলো :
১. প্রতিকার ও প্রতিরোধ সাধনে : অপরাধের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সাধনে সংশোধনমূল কার্যক্রম অতীব প্রয়োজনীয় বলে গণ্য হয়। সমাজের অনেক মানুষ দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও অভাব ও অন্যান্য প্রতিকূল অবস্থার কারণে
অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। এমতাবস্থায় ঐ সকল অপরাধ কর্মকাণ্ডের সুষ্ঠু প্রতিকার ও প্রতিরোধ সাধনে সংশোধনমূলক কার্যক্রম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২. সামাজিক বিশৃঙ্খলা রোধ ঃ অনেক সময় দেখা যায় অপরাধীকে শাস্তি দিলে সংশোধিত না হয়ে শাস্তি ভোগের পর পুনরায় সমাজে ফিরে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে।
সুতরাং সংশোধনমূলক কার্যক্রমই পারে পুরোপুরি অপরাধীর সংশোধন ঘটাতে।
৩. সরকারি ব্যয় হ্রাস ঃ অপরাধীদেরকে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের আওতায় আসলে দেখা যাবে কারা প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও অপরাধীদের জেলে ভরণপোষণবাবদ সরকারের প্রচুর অর্থ ব্যয় হ্রাস পাবে।
৪. মনস্তাত্ত্বিক সংশোধন সম্ভবপর ঃ অপরাধীদের মনস্তাত্ত্বিক সংশোধন ও সম্ভবপর হয় এই কর্যক্রমের মাধ্যমে। অপরাধীকে শাস্তি প্রদান করলে সমাজের চোখে হবে যে দাগী আসামী, শাস্তিভোগের পরে সবাই তার থেকে দূরে সরে যাবে। ফলশ্রুতিতে সমস্যার সমাধানে সংশোধনমূলক কার্যক্রমই পারে তার মনস্তাত্ত্বিক সংশোধন ও ঘটাতে।
৫. দায়িত্ববোধ জাগ্রতকরণ ঃ অপরাধীদের মধ্যে মানুষ ও পরিবারের সদস্য হিসেবে তার যে কিছু দায়িত্ব-কর্তব্য রয়েছে। এই বোধটার উন্মোচন ঘটতে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
৬. অপরাধ হ্রাস ঃ অপরাধের মাত্রা দিনে দিনে বিশ্বে বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশও এর ভুক্তভোগী। প্রতিদিন শহর বাজার ও রাস্তা-ঘাটে অসংখ্য অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। আর অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, কোন সমাধানই ঘটছে না। মনোবিজ্ঞানী, অপরাধবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী, আইনজ্ঞ, সমাজকর্মী সকলেই শাস্তির পরিবর্তে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের পক্ষে। তাদের অভিমত এটাই পারে সমাজে অপরাধের মাত্রা হ্রাস করতে।
৭. স্বনির্ভর করে তোলা ঃ অপরাধীদের মাঝে বিভিন্ন বৃত্তিমূলক ও কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। সংশোধনীমূলক কার্যক্রমে। যাতে করে অপরাধীরা নির্দিষ্ট কোনো কর্ম করে স্বনির্ভর হতে পারে। তাই সংশোধনমূলক
কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অত্যাবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৮. পারিপার্শ্বিকতার বিশ্লেষণের সুযোগ : পৃথিবীতে কোনো মানুষই অপরাধী হয়ে জন্মায় না। তার পরিবেশ, পরিস্থিতি, বিভিন্ন চারিত্রিক উপাদান, কর্মকাণ্ড, চলাফেরা। প্রভৃতি বিশ্লেষণের সুযোগ দেয়া হয় সংশোধনমূলক কার্যক্রমে ফলশ্রুতিতে অপরাধীকে যথার্থ শা স্তি প্রদান করা হয়।
৯. কিশোর অপরাধীদের সংশোধন ঃ সমীক্ষায় দেখা গেছে দাগী ও কুখ্যাত আসামীদের সংস্পর্শে থেকে কিশোর অপরাধীরা আরো অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে। সেজন্য তাদের সংশোধনের জন্য গাজীপুরের টঙ্গীতে সংশোধনমূলক কার্যক্রম পরিচালনায় কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
১০. পরিবারের কল্যাণ সাধনে ঃ অপরাধীকে সংশোধনের সুযোগ না দিয়ে শাস্তি দিলে সমাজের ন্যায় পরিবারেও যে কলঙ্কিত ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হয়। ফলে ছেলেমেয়ে, বউ বাবা-মা সকলের সাথে অপরাধী ব্যক্তির সুসম্পর্ক থাকে না। যার দরুন পুরো পরিবারে মারামারি-হানাহানি-অশান্তির সৃষ্টি হয়।
১১. সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন : শাস্তিমূলক ব্যবস্থাতে কিশোর-যুবক অপরাধীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশে বাধা সৃষ্টি হয়। কিন্তু সংশোধনমূলক কার্যক্রমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন ব্যবস্থা তাদের মধ্যকার সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন সম্ভব হয়।
১২. যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে সংশোধনমূলক কার্যক্রম। এর মাধ্যমে অপরাধীরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে কর্ম ও চারিত্রিক পরিবর্তনের দ্বারা সমাজে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে চেষ্টা করে।
উপসংহার. পরিশেষে বলা যায় যে, সংশোধনমূলক কার্যক্রম হচ্ছে শাস্তির পরিবর্তে কতিপয় পদ্ধতি অবলম্বনে।
অপরাধীদের সংশোধনের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রয়াস। বাংলাদেশে আর্থ-সামাজিক অবস্থা কিশোর-যুবকদের অপরাধপ্রবণ হতে বাধ্য করছে। অসৎসঙ্গীর সাথে মেলামেশা, পর্নোছবি দেখা ও অর্থের লোেভ তাদেরকে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুন করা থেকে বিরত রাখছেনা। তাই সামগ্রিকভাবে তাদের কল্যাণ সাধনের নিমিত্তে সংশোধনমূলক কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অপরিসীম।