প্রশ্নঃ বাংলাদেশ সরকারের মূসক ব্যবস্থা সহজীকরণ ও সরলীকরণের জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করে ?

[ad_1]

প্রশ্নঃ বাংলাদেশ সরকারের মূসক ব্যবস্থা সহজীকরণ ও সরলীকরণের জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করে ?

উত্তর : ক . মূসক আইনে রপ্তানির সংজ্ঞা অন্তর্ভুক্তকরণ ;

খ . যে কোন ন্যায় নির্ধারণী সংক্রান্ত আদেশ এর ( ধারা ৪২ ) বিরুদ্ধে আপিল দায়ের পদ্ধতি সহজীকরণ ;

গ . মূসক বিভাগীয় কর্মকর্তার সংজ্ঞা সংশোধন ;

ঘ . মূসক ফাঁকিরোধকল্পে ধারা -৫৫ সংশোধন ;

ঙ . ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ( SME ) সুবিধার জন্য মূসক প্রদানের নিমিত্তে বার্ষিক টার্নওভার ২৪ ( চব্বিশ ) লক্ষ টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৪০ লক্ষ ( চল্লিশ ) টাকা নির্ধারণ ;

চ . দেশের সকল সিটি কর্পোরেশন ও জেলা শহর এলাকায় অবস্থিত বড় ও মাঝারি / ব্যবসায়ী / সেবা প্রদানকারীদের ক্ষেত্রে ১ জানুয়ারি , ২০০৯ তারিখ হতে দেশের সকল সিটি কর্পোরেশন এলাকা এবং ১ জুলাই , ২০০৯ তারিখ হতে দেশের সকল জেলা শহর এলাকায় ECR ব্যবস্থার পর্যায়ক্রমিক প্রবর্তন ;

ছ . সেবার পরিধি নির্ধারণের লক্ষ্যে ব্যাখ্যা প্রদান সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনটি হালনাগাদ করা ; জ . নির্দিষ্ট সেবার ক্ষেত্রে প্রকৃত মূল্য সংযোজনের হারের ভিত্তিতে কর ধার্যকরণ বিধিমালা ২০০৯ প্রণয়ন ;

( ঝ ) ইজারাদার এবং সার্ভেয়ার এর সংজ্ঞা সংশোধন ও পরিধি সম্প্রসারণ এবং ঞ . Advance Trade VAT ( ATV ) সংক্রান্ত ব্যাখ্যাপত্রের অস্পষ্টতা দূরীকরণের লক্ষ্যে বিদ্যমান বাতিলপূর্বক নতুন ব্যাখ্যাপত্র জারিকরণ ।

আপাতন হ্রাসকরণ : ক . কুটিরশিল্পের প্লান্ট , মেশিনারি ও ইকুইপমেন্টে বিনিয়োগকৃত মূলধনের পরিমাণ ১৫ ( পনেরো ) লক্ষ টাকা হতে ২৫ ( পঁচিশ ) লক্ষ টাকায় নির্ধারণ । বর্তমানে বার্ষিক ২৪ ( চব্বিশ ) লক্ষ টাকার কম টার্নওভার সম্পন্ন প্রতিষ্ঠান কুটিরশিল্পের সুবিধাভোগ করতে পারে । ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজাটে উক্ত টার্নওভার সীমা ৪০ ( চল্লিশ ) লক্ষ টাকা নির্ধারণ ;

খ . উৎপাদন পর্যায়ে গুঁড়া দুধের উপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার ;

গ . রেস্তোরাঁর ক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্তির ৬০ শতাংশ – এর উপর ২৫ শতাংশ হারে মূসক নির্ধারণ অর্থাৎ এক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্তির উপর ৯ শতাংশ হারে মূসক আরোপ ।

[ad_2]