অথবা, সংখ্যাত্মক গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখ।
অথবা, সংখ্যাত্মক গবেষণা ও গুণবাচক গবেষণার মধ্যে পার্থক্য লিখ।
অথবা, পরিমাণবাচক গবেষণা ও গুণবাচক গবেষণার মধ্যে বৈসাদৃশ্য আলোচনা কর।
অথবা, সংখ্যাত্মক গবেষণা ও গুণবাচক গবেষণার মধ্যে বৈসাদৃশ্য তুলে ধর।
উত্তরায় ভূমিকা : পরিমাণবাচক গবেষণা ও গুণবাচক গবেষণার মধ্যে পার্থক্যের মূল কারণগুলো হলো পরিমাণবাচক গবেষণা প্রচলিত (traditional), দৃষ্টবাদী (positivist), পরীক্ষণমূলক (experimental) এবং
অভিজ্ঞতাবাদী (empiricist) এ্যাপ্রোচ আর গুণবাচক গবেষণা গঠনবাদী (constructivist), (naturalistic), অর্থকরণবাদী (interpretative), দৃষ্টবাদী উত্তর (post-positivist) ও আধুনিকোত্তর (postmodern) এ্যাপ্রোচ । এদের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য বিরাজমান।
উপসংহার : উপর্যুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, পরিমাণবাচক গবেষণায় কোন প্রপঞ্চকে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে সংখ্যার উপর গুরুত্বারোপ করা হয় এবং গুণগত গবেষণায় কোন প্রপঞ্চকে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণের জন্য গুণগত বিষয়ের উপর গুরুত্ব প্রদান করা হয়। উভয়ের মধ্যে উপর্যুক্ত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও উভয়েই জ্ঞানের পরিবর্তন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।