তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণ কর্মসূচিগুলো বর্ণনা কর।

উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় দারিদ্র্য, বেকারত্ব, অসহায়, শিশু, ছিন্নমূল নারী ও পঙ্গু, দৈহিক দিক থেকে অক্ষম জনগোষ্ঠীর তথা সমাজের পশ্চাৎপদ অংশের কল্যাণের প্রতি গুরুত্বারোপ করে সার্বিক উন্নয়ন প্রক্রিয়ার সম্পূরক হিসেবে সমাজকল্যাণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
→ তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণ কর্মসূচিগুলো আলোচনা করা হলো :
১. গ্রামীণ সমষ্টি উন্নয়ন ঃ এ কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারগুলো সংগঠিত করা এবং তাদের আয় বৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার মানোনয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক কার্যক্রম গ্রহণ করা। যারা সরাসরিভাবে কার্যক্রমের সুফল ভোগ করবে তাদেরকে ইউনিয়ন ভিত্তিক সংগঠিত করা।
শিশু, যুবক, বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাসহ ২০০ জনসংখ্যার সমন্বয়ে প্রতিটি দল গঠন করা। তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ১০০টি উপজেলায় প্রতিটি উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে উপরোক্ত কার্যক্রম চালু করা।
২. শিশু কল্যাণ কার্যক্রম ঃ শিশুদের সত্যিকার মানসিক আবেগ ও সামাজিক বিকাশের স্বার্থে ৭৩টি শিশু সদনকে শিশু পরিবারে রূপান্তরের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাতে করে শিশুরা যথাসম্ভব পারিবারিক পরিবেশে গড়ে উঠতে পারে ।
৩. ভবঘুরে কার্যক্রম ঃ ভবঘুরেদের আবাসিক ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে ১টি ভবঘুরে কেন্দ্রের বাহ্যিক ও আওতাধীন পরিবেশের সার্বিক উন্নয়ন সাধন করা। এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সকল ভবঘুরেকে সামাজিকভাবে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে তাদের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাকে বহুমুখী ও আধুনিকায়ন করা।
৪. স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত কার্যক্রম ঃ সরকারি সমাজকল্যাণ পরিকল্পনার জন্য লক্ষ্য অর্জনের জন্য
স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের দাবি রাখে। যেমন- বারডেম।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণে ২০টি খাতে মোট আর্থিক বরাদ্দের পরিমাণ ৭৫ কোটি। পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণ ক্ষেত্রে যেসব কর্মসূচির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয় তাহল গ্রামীণ সমাজসেবা, শহর সমাজ উন্নয়ন, শিশু ও রোগী কল্যাণ এবং অনুদান কর্মসূচি।

তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণ কর্মসূচিগুলো বর্ণনা কর।

উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় দারিদ্র্য, বেকারত্ব, অসহায়, শিশু, ছিন্নমূল নারী ও পঙ্গু, দৈহিক দিক থেকে অক্ষম জনগোষ্ঠীর তথা সমাজের পশ্চাৎপদ অংশের কল্যাণের প্রতি গুরুত্বারোপ করে সার্বিক উন্নয়ন প্রক্রিয়ার সম্পূরক হিসেবে সমাজকল্যাণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
→ তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণ কর্মসূচিগুলো আলোচনা করা হলো :
১. গ্রামীণ সমষ্টি উন্নয়ন ঃ এ কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারগুলো সংগঠিত করা এবং তাদের আয় বৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার মানোনয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক কার্যক্রম গ্রহণ করা। যারা সরাসরিভাবে কার্যক্রমের সুফল ভোগ করবে তাদেরকে ইউনিয়ন ভিত্তিক সংগঠিত করা।
শিশু, যুবক, বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাসহ ২০০ জনসংখ্যার সমন্বয়ে প্রতিটি দল গঠন করা। তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ১০০টি উপজেলায় প্রতিটি উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে উপরোক্ত কার্যক্রম চালু করা।
২. শিশু কল্যাণ কার্যক্রম ঃ শিশুদের সত্যিকার মানসিক আবেগ ও সামাজিক বিকাশের স্বার্থে ৭৩টি শিশু সদনকে শিশু পরিবারে রূপান্তরের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাতে করে শিশুরা যথাসম্ভব পারিবারিক পরিবেশে গড়ে উঠতে পারে ।
৩. ভবঘুরে কার্যক্রম ঃ ভবঘুরেদের আবাসিক ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে ১টি ভবঘুরে কেন্দ্রের বাহ্যিক ও আওতাধীন পরিবেশের সার্বিক উন্নয়ন সাধন করা। এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সকল ভবঘুরেকে সামাজিকভাবে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে তাদের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাকে বহুমুখী ও আধুনিকায়ন করা।
৪. স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত কার্যক্রম ঃ সরকারি সমাজকল্যাণ পরিকল্পনার জন্য লক্ষ্য অর্জনের জন্য
স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের দাবি রাখে। যেমন- বারডেম।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণে ২০টি খাতে মোট আর্থিক বরাদ্দের পরিমাণ ৭৫ কোটি। পরিকল্পনায় সমাজকল্যাণ ক্ষেত্রে যেসব কর্মসূচির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয় তাহল গ্রামীণ সমাজসেবা, শহর সমাজ উন্নয়ন, শিশু ও রোগী কল্যাণ এবং অনুদান কর্মসূচি।