জনসংস্থা হলো একদল মানুষ যারা একই স্থানে বাস করে, একই সংস্কৃতি শেয়ার করে এবং একই সরকার দ্বারা শাসিত হয়।
জনসংখ্যার সংজ্ঞা বিভিন্ন দেশে ভিন্ন হতে পারে। কিছু দেশে, নাগরিকত্বই জনসংখ্যার সদস্যপদের মূল নির্ধারক। অন্যান্য দেশে, আইনি বাসস্থান বা জাতিগত পরিচয়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
জনসংখ্যার বিভিন্ন ধরণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
- আকার: জনসংখ্যার আকার কতজন মানুষ এতে অন্তর্ভুক্ত তা নির্দেশ করে।
- ঘনত্ব: জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে কতজন মানুষ বাস করে তা নির্দেশ করে।
- বৃদ্ধির হার: জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার সময়ের সাথে সাথে জনসংখ্যা কত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে তা নির্দেশ করে।
- বয়স বিন্যাস: জনসংখ্যার বয়স বিন্যাস বিভিন্ন বয়সের গোষ্ঠীতে কতজন মানুষ রয়েছে তা নির্দেশ করে।
- লিঙ্গ অনুপাত: জনসংখ্যার লিঙ্গ অনুপাত প্রতি 100 জন পুরুষের জন্য কতজন মহিলা রয়েছে তা নির্দেশ করে।
- জাতিগত গঠন: জনসংখ্যার জাতিগত গঠন বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর কতজন মানুষ রয়েছে তা নির্দেশ করে।
- ধর্মীয় গঠন: জনসংখ্যার ধর্মীয় গঠন বিভিন্ন ধর্মের কতজন মানুষ রয়েছে তা নির্দেশ করে।
জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্যগুলি একটি দেশের অর্থনীতি, সমাজ এবং রাজনীতির উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
জনসংখ্যার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
- শ্রমশক্তি: জনসংখ্যা একটি দেশের শ্রমশক্তির উৎস প্রদান করে।
- বাজার: জনসংখ্যা একটি দেশের জন্য পণ্য এবং পরিষেবার বাজার প্রদান করে।
- সৈন্য: জনসংখ্যা একটি দেশের জন্য সৈন্য প্রদান করে।
- নাগরিক: জনসংখ্যা একটি দেশের জন্য নাগরিক প্রদান করে।
জনসংখ্যা একটি জটিল এবং গতিশীল বিষয়। জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্য এবং ভূমিকা সম্পর্কে বোঝা একটি দেশের অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ।