উত্তর : ভূমিকা ঃ শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের, যে সংস্থাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কাজ করে যাচ্ছে সেটি হলো ILO বা International Labour Organization। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা প্রতিষ্ঠার পর বেশ কিছু সংগঠনিক নিয়ম- কানুনের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়ে আসছে। একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে যা থাকা একান্তই প্রয়োজনীয়।
ILO-র গঠন কাঠামো ঃ ILO প্রতিষ্ঠার পর জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা হিসেবে গৌরব অর্জন করে। এ সংস্থাটি ৩টি অঙ্গ সংগঠন নিয়ে গঠিত। নিম্নে এর কাঠামো তুলে ধরা হলো ঃ
১. আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন : আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন সংস্থাটির সংসদ হিসেবে কাজ করে। ILO-র নীতি নির্ধারণ, পরিকল্পনা ও আইন প্রণয়ন ইত্যাদি এর আওতাধীন। প্রতিবছর জুন মাসে ILO-র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে প্রতি সদস্য রাষ্ট্র ৪ জন সদস্য প্রতিনিধি পাঠানোর সুযোগ পায়। প্রত্যেকে একটি করে ভোট দেয়ার সুযোগ পায় । দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যদের ভোটে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
২. গভর্নিং বডি ঃ এটি শাসন বিভাগীয় কর্তৃপক্ষ বা কার্যনির্বাহী পরিষদ। ৫৬ জন প্রতিনিধির সমন্বয়ে এ গভর্নিং বডি গঠিত হয়। যার মধ্যে সরকারি প্রতিনিধি ২৮ জন, শ্রমিক প্রতিনিধি ১৪ জন এবং মালিক প্রতিনিধি ১৪ জন। এর কার্যকাল ৩ বছর। মহাপরিচালক নিয়োগ, আলোচ্যসূচি প্রস্তুতকরণ, তথ্য পরিবেশন, তত্ত্বাবধান, বাজেট প্রণয়ন ইত্যাদি
এ সংস্থার কাজ।
৩. আন্তর্জাতিক শ্রম দপ্তর ঃ ILO-এর মাধ্যমে সচিবালয় হলো আন্তর্জাতিক শ্রম দপ্তর। সুইজ্যারল্যান্ডের জেনেভায় এর সদর দপ্তর অবস্থিত। দাপ্তরিক কাজ, গবেষণা, সমঝোতা চুক্তি প্রভৃতি এর কাজ। আন্তর্জাতিক শ্রম দপ্তরের প্রধান হচ্ছেন মহাপরিচালক (DG)।
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা গঠন কাঠামো অত্যন্ত সুন্দর। যা তিনটি অঙ্গ সংগঠন নিয়ে গঠিত। প্রত্যেক সংগঠনের আলাদা আলাদা নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। যা সংগঠনের কাজ বেগবান করতে সহায়তা করে।
ILO-র গঠন কাঠামো সংক্ষেপে লিখ ।
উত্তর : ভূমিকা ঃ শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের, যে সংস্থাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কাজ করে যাচ্ছে সেটি হলো ILO বা International Labour Organization। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা প্রতিষ্ঠার পর বেশ কিছু সংগঠনিক নিয়ম- কানুনের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়ে আসছে। একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে যা থাকা একান্তই প্রয়োজনীয়।
ILO-র গঠন কাঠামো ঃ ILO প্রতিষ্ঠার পর জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা হিসেবে গৌরব অর্জন করে। এ সংস্থাটি ৩টি অঙ্গ সংগঠন নিয়ে গঠিত। নিম্নে এর কাঠামো তুলে ধরা হলো ঃ
১. আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন : আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন সংস্থাটির সংসদ হিসেবে কাজ করে। ILO-র নীতি নির্ধারণ, পরিকল্পনা ও আইন প্রণয়ন ইত্যাদি এর আওতাধীন। প্রতিবছর জুন মাসে ILO-র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে প্রতি সদস্য রাষ্ট্র ৪ জন সদস্য প্রতিনিধি পাঠানোর সুযোগ পায়। প্রত্যেকে একটি করে ভোট দেয়ার সুযোগ পায় । দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যদের ভোটে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
২. গভর্নিং বডি ঃ এটি শাসন বিভাগীয় কর্তৃপক্ষ বা কার্যনির্বাহী পরিষদ। ৫৬ জন প্রতিনিধির সমন্বয়ে এ গভর্নিং বডি গঠিত হয়। যার মধ্যে সরকারি প্রতিনিধি ২৮ জন, শ্রমিক প্রতিনিধি ১৪ জন এবং মালিক প্রতিনিধি ১৪ জন। এর কার্যকাল ৩ বছর। মহাপরিচালক নিয়োগ, আলোচ্যসূচি প্রস্তুতকরণ, তথ্য পরিবেশন, তত্ত্বাবধান, বাজেট প্রণয়ন ইত্যাদি
এ সংস্থার কাজ।
৩. আন্তর্জাতিক শ্রম দপ্তর ঃ ILO-এর মাধ্যমে সচিবালয় হলো আন্তর্জাতিক শ্রম দপ্তর। সুইজ্যারল্যান্ডের জেনেভায় এর সদর দপ্তর অবস্থিত। দাপ্তরিক কাজ, গবেষণা, সমঝোতা চুক্তি প্রভৃতি এর কাজ। আন্তর্জাতিক শ্রম দপ্তরের প্রধান হচ্ছেন মহাপরিচালক (DG)।
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা গঠন কাঠামো অত্যন্ত সুন্দর। যা তিনটি অঙ্গ সংগঠন নিয়ে গঠিত। প্রত্যেক সংগঠনের আলাদা আলাদা নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। যা সংগঠনের কাজ বেগবান করতে সহায়তা করে।