১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন হলো ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য প্রধান আইন। এই আইনের কারণে ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজন হয় এবং দুটি পূর্বাঞ্চল হিসেবে পূর্ব বাঙাল, পূর্ব পাঞ্জাব, সিন্ধ, ভারতীয় মহাসাগর অঞ্চল এবং দুটি পশ্চিমাঞ্চল হিসেবে উত্তর পাশ্চিম রাজ্যে বিভক্ত হয়।
১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইনের মুখ্য প্রধানগুলি নিম্নলিখিত:
- ভারত এক সাধুনির্দেশিত রাষ্ট্রে পরিণত হতে চাইল।
- প্রধানমন্ত্রী এবং উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব:
আইন অনুসারে প্রধানমন্ত্রী হতে বিশ্বভারতী বিদ্যাসাগর সম্মেলনে নির্বাচিত হতে পারেন এবং উপপ্রধানমন্ত্রী হতে পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদ নিতে পারেন। - পাঞ্চম সংসদ এবং রাষ্ট্রসভা:
এই আইনের অনুসারে একটি মৌলিক সংসদ হিসেবে পাঞ্চম সংসদ গঠন করা হয়, যা একজন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে কাজ করে। এছাড়া, রাষ্ট্রসভা নামক একটি সাধুনির্দেশিত বৃহত্তর সংসদ থাকে যা বিশ্বভারতী বিদ্যাসাগর সম্মেলনে নির্বাচিত হয়। - ভূগোল এবং অর্থনীতি:
আইনে বিভিন্ন রাজ্যের সংসদের অধিকার এবং ভূগোলিক এবং অর্থনীতিতে সাহায্য করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। - রাজনীতি এবং বিচারপতি তত্ত্ব:
আইন অনুসারে রাজনীতি এবং বিচারপতি তত্ত্বের মৌলিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করা হয়েছে। - অসম রাজ্যের সাধুনির্দেশিত অধিকার:
অসম রাজ্যের সাধুনির্দেশিত অধিকার নির্ধারণ করা হয়েছে এবং এই রাজ্যের ভূগোল, অসমীয়া ভাষা, এবং অসমীয়া সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা এবং ঐতিহাসিক অধিকার সুরক্ষিত করার জন্য বিশেষ প্রদান করা হয়েছে।
এই আইন এর ফলে ভারত বিভাজন হয় এবং দুটি বিভাজন হওয়ার পর নতুন দুটি রাষ্ট্র, ভারত এবং পাকিস্তান, উদ্ভাসিত হয়।