কাজী নজরুল ইসলাম, বাংলা সাহিত্যে একজন অমূল্য কবি এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের সৈনিক, রচিত তার কাব্য, গান, ছড়াছড়ি, এবং বিভিন্ন ধারাবাহিক লেখা হয়েছে। তিনি হিন্দু-মুসলমান একতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা একইভাবে উত্কৃষ্ট করেন। একটি প্রসিদ্ধ বিষয় হ’ল তার মন্দির ও মসজিদ সম্পর্কের উপর তার বিচার।
নজরুল ইসলাম যেহেতু একজন সামাজিক সুধারক এবং একইভাবে রাষ্ট্রবাদী, তার কাব্যে বিভিন্ন ধর্মীয় একতার বিষয় অত্যধিক প্রকাশ পায়। তিনি মন্দির এবং মসজিদের উপর আপনার দৃষ্টিকোণ প্রকাশ করেন এবং এই বিষয়ে তার মন্তব্য সুস্পষ্ট।
একটি উদাহরণ হিসেবে, তার একটি কবিতা ‘বিশ্বমানব’ বিখ্যাত। এই কবিতায় নজরুল ইসলাম ধর্মের আদিত্যমূলকতা ও মানবতার একতা উপর একটি মন্তব্য করেন। তিনি লিখেছেন,
“একশো দ্বিপক্ষে একাধিক দর্শন,
ধর্মে অনেকটি, হলুদ করেছে কারগর আকাশ।”
এই পঙ্ক্তিতে, তিনি ধর্মের বৈচিত্র্য এবং একতা উপর একটি সুস্পষ্ট মন্তব্য করেছেন।
এছাড়াও, নজরুল ইসলাম বাঙালি সমাজের ধার্মিক একতা এবং সহিষ্ণুতা উপর উদ্বুদ্ধ থাকেন। তার লেখা-কবিতা থেকে প্রকাশ হয়ে যায় যে, তিনি ধর্মের আদি উদ্দীপক বা তার কঠোর অবলম্বনে বা একধরণের বিতর্কের অনুমোদন দেননি।
সমাপ্তিতে, নজরুল ইসলামের দৃষ্টিকোণ মৌলিকভাবে মানবিক এবং একতাপূর্ণ ধর্ম সৃষ্টি করে। তার লেখা-কবিতা থেকে বোঝা যায় যে, তিনি সমস্ত মানবকে একসঙ্গে থাকার এবং আদিত্যমূলকতা প্রমাণ করার কথা বলেছেন।