বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতি এবং অর্থনীতি একইসঙ্গে বিবেচনা করলে, তার মধ্যে অনেকগুলি সম্পর্ক দেখা যায়। এটি একটি উন্নত এবং গভীর সম্পর্ক, যা স্থানীয় অর্থনীতি ও জীবনযাপনের অধিকার দিয়ে দিয়ে অভিজ্ঞান করা হয়েছে।
- কৃষি: বাংলাদেশ একটি কৃষি-ভিত্তিক দেশ, এবং এটির অর্থনৈতিক গতি বেশিরভাগই কৃষি উৎপাদনের উপর ভরিত। ধান, জুট, তেল, মুড়ি, আদি হলো গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন। অধিকাংশ লোকের আজীবন ইহার উৎপাদন এবং প্রক্রিয়ার উপর ভরি।
- বন্যপ্রাণী ও মাছসমৃদ্ধি: বাংলাদেশ অত্যন্ত জলবায়ুয়, যাতে বন্যপ্রাণী সমৃদ্ধি রয়েছে। এটি বাস্তবায়িত প্রাকৃতিক সম্পদগুলির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র। মাছ চাষে একটি প্রস্তুতি ও উৎপাদনে একটি অতুলনীয় ভূমিকা রয়েছে।
- বাণিজ্যিক ক্ষেত্র: বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ক্ষেত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা পোশাক, পোটাক, পুটি, কাগজ, প্রকাশনা, ইত্যাদি সহ অনেক উৎপাদন ও রোজগার সৃষ্টি করে।
- বৃহত্তর বৈদেশিক মুদ্রা: বাংলাদেশের প্রধান আয়ের একটি উৎস বৃহত্তর বৈদেশিক মুদ্রা, যা রেমিট্যান্স ও পৌঁছানো হয়ে থাকে। এটি দেশের অর্থনীতিক স্থিতি উন্নত করতে সাহায্য করে এবং সম্প্রসারণ করে রোজগার সৃষ্টি করে।
- সমৃদ্ধি নগরবাসী ও প্রবাসী শ্রমিক: বাংলাদেশে অধিকাংশ লোক গ্রামে বাস করে, কিন্তু অনেকে নগরবাসী এবং প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে চিরকাল কাজ করে। এই শ্রমিকদের বিদেশে কাজ করার জন্য রিমিট্যান্স প্রেরণ করা হয়, যা দেশে অর্থনৈতিক উন্নতি করে।
এইভাবে, বাং
লাদেশের ভূ-প্রকৃতি এবং অর্থনৈতিক জীবন একইসঙ্গে অভিবাদিত, একটি সম্পৃক্ত বিষয়। প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন এবং বিনিয়োগ দ্বারা এটি অর্থনৈতিক দিকে উন্নত হতে সাহায্য করতে পারে।