মুক্তিযুদ্ধে কারা এবং তাদের দেশে থেকে কেন বিরোধী দেশকে সমর্থন করেছে, এটি একটি বিশেষ সম্প্রদায়, রাষ্ট্র বা ব্যক্তিত্বের সাধারণ মৌলদের মধ্যে বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য, বিষয়টি উপরে দেওয়া সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবহার করা হবে, কারণ এটি ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে ভিন্নতা হতে পারে।
১. আইদেশিক বা রাষ্ট্রপ্রধান কারণগুলি:
আ. বিচারে মৌলিক অধিকার:
কেউ অথবা কোনও সম্প্রদায় বা গোষ্ঠী বিচারে একত্র হতে সমর্থন করতে পারে কারণ তারা মৌলিক অধিকার, স্বাধীনতা এবং বৈষম্যের খিলান হিসেবে তাদের মতামত মেনে চলতে চান।
ব. ইতিহাস, ভাষা, ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক:
সমর্থনকারী দেশ এবং মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করে তাদের ঐতিহাসিক, ভাষাগত, ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কে মোটামুটি মন্তব্য দিতে পারে যে মুক্তিযুদ্ধ বা ঐতিহাসিক ঘটনা একটি অবিভাজিত দেশের পরিভ্রমণ হতে পারে এবং তারা এটি একটি সহযোগিতা বা ইতিহাসিক সম্পর্ক পূর্বক দেখতে পারে।
২. ভাষা ও সাংস্কৃতিক আবদ্ধতা:
মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করা বা তার সমর্থন করা একটি ভাষা ও সাংস্কৃতিক আবদ্ধতার চেষ্টা হতে পারে, এবং এটি মুক্তিযুদ্ধে সহানুভূতির প্রতি একটি অভিবাদনী স্থানের প্রতি সাহানুভূতি ও সমর্থন প্রদান করতে পারে।
৩. বাণিজ্যিক বা রাজনৈতিক কারণ:
কেউ একটি দেশকে সমর্থন করতে পারে কারণ তাদের মধ্যে বাণিজ্যিক বা রাজনৈতিক সুযোগ থাকতে পারে, যে তাদের জনসংখ্যা, বাণিজ্যিক সম্পর্ক, বা রাজনৈতিক প্রয়োজনীয়তা হতে পারে।
এই সব কারণগুলি একই সময়ে
কাজ করতে পারে এবং কোনও দিন বা সময়ে পরিস্থিতি পরিবর্তন হতে পারে, তাই মানুষের মতামত এবং সমর্থনের উদ্দীপনা সম্পর্কে ভাবতে গুড়িয়ে চলতে হবে।