বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অনেকগুলি স্থানীয় পক্ষ এবং ব্যক্তিত্ব জুড়ে বিভিন্ন রূপে অবস্থান নেয়েছে। এই বিভিন্ন পক্ষের ভূমিকা হতে পারে:
- রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব:
- ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সরকার অস্ত্রাধীন: মুক্তিযুদ্ধে প্রথমেই বাঙালি জনগণ বিশেষভাবে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে উত্তরাধিকারী জনগণের সমর্থন প্রদান করে। এই প্রস্তুতি করতে বৃহদাকর্ষণ কৌশলে ভূমিকা পাচ্ছিলেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যেমন শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দিন আহমদ, আবদুর রব সরদার ইত্যাদি।
- গণতন্ত্রের পক্ষপাতে বৃদ্ধি: মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ গণতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় জনগণের ভূমিকা পালনে পূর্বের মুক্তিযোদ্ধা এবং পক্ষপাতের অনেক জন রাজনৈতিক বৃক্ষরূপে বিকশিত হন।
- সাহিত্যিক ও শিল্পী সমাজ:
- লেখক এবং কবির ভূমিকা: মুক্তিযুদ্ধে কবি, লেখক, সাহিত্যিকগণ ওদের ভাষা ও শব্দের শক্তিতে জনগণকে উৎসাহিত করেছিলেন। কবি শামসুর রাহমান, কাজী নজরুল ইসলাম, জসীম উদ্দীন, সৈয়দ শামসুল হক, সুফিয়া কামাল ইত্যাদির কবিতা ও গান মুক্তিযুদ্ধের প্রচণ্ড ভাষা ছিল।
- শিল্পী সমাজের সহানুভূতি: চিত্রশিল্প, সংগীত, নৃত্য, থিয়েটার ইত্যাদি মাধ্যমে শিল্পী সমাজ মুক্তিযুদ্ধের জন্য জনসমর্থন প্রদান করে।
- গণমাধ্যম:
- প্রচারমাধ্যম এবং জনগণের সচেতনতা: গণমাধ্যম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। রেডিও, টেলিভিশন, প্রিন্ট মিডিয়া মুক্তিযোদ্ধা জনগণের সাথে যোগাযোগ করে, তাদের উৎসাহিত করে এবং জনসমর্থন প্রদান করে।
- বিরোধী শক্তি পক্ষ:
- পাকিস্তান সেনা এবং কলাবাহিনী: মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান সেনা এবং কলাবাহিনী ছিল বাংলাদেশের বিরোধী শক্তি পক্ষ। তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘর্ষে নিয়োজিত ছিলেন।
এই রকমে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয় পক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক, সাহিত্যিক, শিল্পী, গণমাধ্যম, এবং বিরোধী শক্তি পক্ষের সমাহার দেখা যায়। এই প্রতিষ্ঠানগুলি একসাথে আসে এবং জনগণকে একটি সামরিক, সাংস্কৃতিক, এবং রাষ্ট্রভাবনার আগে তৈরি করে।