ক-বিভাগ
বাংলাদেশের কয়েকটি সামাজিক নীতির নাম লিখ।
উত্তর ঃ ০১. শিশু নীতি-২০১০১; ০২. জাতীয় নারী নীতি-২০১১; ৩। বাংলাদেশে প্রতিবন্ধি (পঙ্গুকল্যাণ) নীতি; ৪। শ্রম কল্যাণ নীতি-১৯৮০; ৫. জাতীয় সমাজকল্যাণ নীতি-২০০৬ ইত্যাদি ।
বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রণীত উল্লেখযোগ্য নীতিসমূহ কি কি?
উত্তর ঃ উল্লেখযোগ্য নীতিসমূহ হলো- বাংলাদেশ জনসংখ্যা নীতি, স্বাস্থ্যনীতি-২০০০, শিক্ষানীতি-২০১০, জাতীয় নারী নীতি-২০১১, জাতীয় পল্লি উন্নয়ন নীতি-২০০১, শ্রম কল্যাণ নীতি-১৯৮০, জাতীয় বস্ত্র নীতি- ১৯৯৩, গৃহায়ন নীতি-১৯৯৩ ইত্যাদি ।
বাংলাদেশে সামাজিক নীতির দুটি পরিধি লেখ।
উত্তর ঃ (১) জনসংখ্যা এবং (২) স্বাস্থ্য।
শিক্ষা নীতিতে উল্লেখিত কয়েকটি শিক্ষা স্তরের নাম লিখ।
উত্তর : শিক্ষার স্তরগুলো হলো- প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা, বয়স্ক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা, মাধ্যমিক শিক্ষা, বৃত্তিমূলক ও কারিগরী শিক্ষা, মাদ্রাসা শিক্ষা, প্রকৌশল শিক্ষা, উচ্চ শিক্ষা, বিজ্ঞান শিক্ষা, ব্যবসায় শিক্ষা, আইন শিক্ষা, চিকিৎসা, সেবা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা, ক্রীড়া শিক্ষা, শারীরিক শিক্ষা ইত্যাদি।
বর্তমান শিক্ষা নীতি কত সালে প্রণীত হয়?
উত্তর : ২০১০ সালে
বাংলাদেশে অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষা প্রচলিত রয়েছে কোন স্তরে?
উত্তর ঃ প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা স্তরে।
বাংলাদেশের কোন স্তরের শিক্ষা অবৈতনিক?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা অবৈতনিক।
জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ প্রণয়ন কমিটির প্রধান (চেয়ারম্যান) কে ছিলেন?
উত্তর ঃ জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক প্রয়াত কবির চৌধুরী।
শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধের কয়েকটি উপায় লেখ।
উত্তর : i) দরিদ্র ছেলে মেয়েদের জন্য উপবৃত্তি সম্প্রসারণ, ii) স্কুলের পরিবেশ আকর্ষণীয় ও আনন্দময় করে তোলা iii) দুপুরের খাবার ব্যবস্থা করা, iv) পাহাড়ি এলাকায় এবং দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের জন্য বিদ্যালয়ে হোস্টেলের ব্যবস্থা করা, v) মেয়ে শিক্ষার্থীরা যেন বিদ্যালয়ে কোনভাবে উত্যক্ত না হয় সে ব্যবস্থা করা ইত্যাদি ।
প্রাথমিক শিক্ষাক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির বয়স কত?
উত্তর ঃ ৬ বছর।
প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
উত্তর ঃ প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো প্রাথমিক শিক্ষাকে সার্বজনীন, বাধ্যতামূলক, অবৈতনিক এবং সকলের জন্য একই মানের রাখা।
উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কি?
উত্তর ঃ উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রাথমিক শিক্ষার পরিপূরক ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে যে সকল শিশু-কিশোর বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারে না বা ঝরে পড়ে যায় তারা মৌলিক শিক্ষা লাভ করবে এবং কিছু ব্যবহারিক শিক্ষাও পাবে যা
তারা প্রয়োজনে বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারে।
মাধ্যমিক শিক্ষা বলতে কি বোঝায়?
উত্তর : বর্তমানে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পরিবর্তে নতুন শিক্ষা কাঠামোয় নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর হিসেবে বিবেচিত হবে।
বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষানীতি কত সালে প্রণয়ন করা হয়?
উত্তর : ২০১০ সালে।
উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার বয়স কত?
উত্তর ঃ উপানুষ্ঠানিক শিক্ষায় ভর্তি হবার বয়স আট বছর থেকে চৌদ্দ বছর বয়স পর্যন্ত।
মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে কয়টি ধারা রয়েছে?
উত্তর ঃ ৩টি । সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরী শিক্ষা ধারা।
বৃত্তিমূলক ও কারিগরী শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য কি?
উত্তর ঃ দক্ষ জনশক্তি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।
উচ্চ শিক্ষা কখন শুরু হবে এবং এর উদ্দেশ্য কি?
উত্তর ঃ (ক) উচ্চ শিক্ষার লক্ষ্য হবে জ্ঞান সঞ্চারণ ও নতুন জ্ঞানের উদ্ভাবন এবং সেই সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা। (খ) নিরলস জ্ঞান চর্চা ও নিত্যনতুন বহুমুখী গবেষণার ভিতর দিয়ে জ্ঞানের দিগন্তের ক্রমসম্প্রসারণ।
বাংলাদেশে ভ্যাট কত সালে চালু করা হয়?
উত্তর ঃ ১ জুলাই ১৯৯১ সালে ।
উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
উত্তর ঃ জ্ঞান সঞ্চালন ও নতুন জ্ঞানের উদ্ভাবন এবং সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা।
নারী শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য কী?
উত্তর ঃ নারী শিক্ষার মূল লক্ষ্য হচ্ছে নারীকে সচেতন ও প্রত্যয়ি করা, সম-অধিকারে অনুকূলে নারীর দৃষ্টিভঙ্গী প্রখর করা, সকল পর্যায়ে দেশ পরিচালনায় অংশগ্রহণে নারীকে উদ্বুদ্ধ ও দক্ষ করা ।
বয়স্ক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য কি?
উত্তর ঃ বয়স্ক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে স্বাক্ষর, লেখাপড়া ও হিসাবনিকাশ এবং মানবিক গুণাবলী, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও পেশাগত ক্ষেত্রে দক্ষ করে তোলা।
BANBEIS কি? এবং এর পূর্ণ রূপ কি?
উত্তর ঃ শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি গবেষণা, বিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, পরিসংখ্যান প্রভৃতি সংক্রান্ত একটি সরকারী কেন্দ্র হচ্ছে ব্যানবেইজ। এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে Bangladesh Bureau of Education, Information and Statistics
(বাংলদেশ শিক্ষা, তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো ।)
চিকিৎসা সেবা ও স্বাস্থ্য শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য কি?
উত্তর : মূল উদ্দেশ্য হলো- এদেশে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক, সেবক, সেবিকা ও বিশেষজ্ঞ গড়ে তোলা।
কত সালে বাংলাদেশে সর্বশেষ স্বাস্থ্য নীতি প্রণীত হয়?
উত্তর : ২০০০ সালে।
মৌলিক অধিকারগুলো বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদগুলোতে বিবৃত রয়েছে?
উত্তর ঃ ২৭-৪৩নং অনুচ্ছেদে।
স্বাস্থ্য নীতি ২০০০-এর মূল লক্ষ্য কি?
উত্তর : মূল লক্ষ্য হলো- সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে চিকিৎসার মৌলিক উপকরণ পৌঁছে দেয়া এবং জনগণের পুষ্টির উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতি সাধন করা।
২০০০ সালের স্বাস্থ্য নীতির কয়েকটি কর্মকৌশল উল্লেখ কর।
উত্তর : কর্মকৌশলগুলো হলো- স্বাস্থ্য নীতির সঠিক বাস্তবায়ন ও প্রয়োগের জন্য রাজনৈতিক সমর্থনসহ সকলের সম্মতি ও সদিচ্ছা প্রয়োজন, যা আর্থ-সামাজিক এবং রাজনৈতিক উন্নয়ন সাধনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
স্বাস্থ্য নীতির ২টি করে সবল ও দূর্বল দিক লেখ।
উত্তর : সবল দিক— (ক) স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণ; (খ) শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস
দূর্বল দিক— (ক) পর্যাপ্ত অর্থের অভাব; (খ) সমন্বয়ের অভাব বাংলাদেশের জনসংখ্যা নীতি কত সালে সর্বশেষ প্রণীত হয়?
উত্তর : ২০০৪ সালে।
জাতীয় জনসংখ্যা নীতির মূল উদ্দেশ্য কি?
উত্তর ঃ উদ্দেশ্যগুলি হচ্ছে- উত্তর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সেবা, কার্যকর প্রযুক্তি ও বাস্তবায়ন পদ্ধতি, স্থায়ী জনসংখ্যা অর্জন, কার্যকর প্রযুক্তি ও বাস্তবায়ন পদ্ধতি, স্থায়ী জনসংখ্যা অর্জন, শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার হ্রাস,
প্রজনন স্বাস্থ্য সেবা প্রদান, দরিদ্রদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, ভারসাম্যপূর্ণ জনসংখ্যা বণ্টন প্রভৃতি। কোন সাল হতে জনসংখ্যা সমস্যাকে বাংলাদেশের জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়?
উত্তর ঃ ১৯৭৬ সাল হতে।
জাতীয় জনসংখ্যা নীতির বাস্তবায়ন কৌশল কি?
উত্তর ঃ মৌলিক কর্ম কৌশল হলো- সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্য কমিয়ে দারিদ্র ও কম সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীর চাহিদাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ঠ সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত
করে ব্যয়-সাশ্রয়ী ও টেকসই কার্যক্রম পরিচালনা করা।
জনসংখ্যা নীতির কয়েকটি নিয়ন্ত্রণকারী চলকএর নাম লেখ।
উত্তর ঃ প্রজনণশীলতা, মরণশীলতা ও স্থানান্তর ।
জনসংখ্যানীতির শ্লোগান কি?
উত্তর ঃ “দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভাল হয়।”
জাতীয় জনসংখ্যা নীতির বিভিন্ন কর্মসূচী তত্ত্বাবধান ও সমন্বয় প্রধান ভূমিকা পালন করে কোন অধিদপ্তর?
উত্তর : পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর।
বাংলাদেশের প্রথম জনসংখ্যা নীতি কত সালে প্রণীত হয়?
উত্তর ঃ ১৯৭৬ সালে।
বাংলাদেশে কত সালে শিশু আইন প্রণীত হয়?
উত্তর ঃ ১৯৭৪ সালে।
জাতীয় শিশুনীতি এদেশে সর্বশেষ কত সালে প্রণীত হয়?
উত্তর : ২০১০ সালে বাংলাদেশে সর্বশেষ জাতীয় শিশুনীতি প্রণীত হয়।
জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ কত সালে প্রণীত হয়?
উত্তর ঃ ১৯৯০ সালে।
বাংলাদেশে দারিদ্র সীমার নিচে বাস করা শিশুর সংখ্যা কত?
উত্তর ঃ বাংলাদেশে দারিদ্র সীমার নিচে বাস করা শিশুর সংখ্যা ২ কোটি ৬৫ লক্ষ ।
জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ-এ বাংলাদেশ করে স্বাক্ষর ও অনুসমর্থন করে?
উত্তর ঃ ১৯৯০ সালে।
জাতীয় শিশু নীতি অনুযায়ী শিশু কারা?
উত্তর ঃ ১৮ বছরের কম বয়সী বাংলাদেশের সকল ছেলে এবং মেয়ে
শিশু নীতির মূলনীতি কি?
উত্তর ঃ মূলনীতি হলো- বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক সনদ সমূহের আলোকে শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণ । শিশু দারিদ্র বিমোচন, নির্যাতন ও বৈষম্য দূরীকরণসহ শিশুর সার্বিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
শিশু নীতি বাস্তবায়নের কৌশলসমূহ কি?
উত্তর ঃ কৌশলসমূহ হলো- ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত ব্যবস্থাপনা, সরকারি ব্যবস্থাপনা, অসরকারি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান, জাতীয় শিশু পরিষদের মাধ্যমে।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর ঃ ১৯৭৬ সালে।
বাংলাদেশের শিশুরা জনসংখ্যার মোট কত অংশ?
উত্তর ঃ ৪৫ শতাংশ।
শিশু নীতি ২০১১ কি?
উত্তর ঃ বাংলাদেশের শিশুদের বর্তমান ও ভবিষ্যতে বিনির্মাণে একটি সুদূরপ্রসারী রুপকল্প হল শিশু নীতি ২০১১।
কত সালে সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ যুব নীতি প্রণীত হয়।
উত্তর ঃ ১৯৮০ ও ২০০৩ সাল।
জাতীয় যুবনীতি সর্বশেষ কত সালে প্রণয়ন করা হয়?
উত্তর ঃ বাংলাদেশে ২০০৩ সালে যুব নীতি প্রণীত হয়।
যুবনীতি অনুযায়ী যুব কারা?
উত্তর ঃ ১৮-৩৫ বছরের বয়সসীমার মধ্যে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল নাগরিক যুব বলে বিবেচিত।
জাতীয় যুব নীতি-২০০৩ অনুযায়ী যুব বা যুবক কারা?
উত্তর ঃ যুবনীতি অনুযায়ী ১৮-৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত নারী পুরুষদের যুব বলে গণ্য করা হবে।
যুব সমাজের সমস্যাসমূহ কি?
উত্তর ঃ নৈতিক শিক্ষা ও শৃঙ্খলার অভাব, দেশে বাস্তবমুখী শিক্ষার অপ্রতুলতা, শ্রম বিমুখতা, বিভিন্নমুখী বেকারত্ব, এইডস ও
মাদকাসক্তিসহ অসামাজিক ও অনৈতিক কার্যকলাপে যুবকদের সংশ্লিষ্টতা, সুস্থ বিনোদনের অনুকূল পরিবেশের অভাব ইত্যাদি।
বাংলাদেশে নারী উন্নয়ন নীতি সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ কত সালে প্রণীত হয়?
উত্তর ঃ ১৯৯৭ ও ২০০১ সালে।
বাংলাদেশে সর্বশেষ কত সালে নারী উন্নয়ন নীতি প্রণীত হয়?
উত্তর ঃ ২০১১ সালে।
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার কত অংশ যুবক?
উত্তর ঃ প্রায় এক তৃতীয়াংশ।
স্বাধীনতা যুদ্ধে সন্তান হারানো মা-বোনদেরকে কি উপাধিতে ভূষিত করা হয়?
উত্তর ঃ ‘বীরাঙ্গনা’
“রাষ্ট্র ও গণ জীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষেরা সমান অধিকার লাভ করিবেন”- সংবিধানের কত অনুচ্ছেদে বর্ণিত।
উত্তর : ২৮ (২) অনুচ্ছেদে।
কোন দশককে ‘নারী দশক’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
উত্তর ঃ ১৯৭৬-১৯৮৫ সাল পর্যন্ত দশককে “নারীর দশক” হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
নারীদের জন্য বাংলাদেশে কি কি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী চালু আছে?
উত্তর ঃ কর্মসূচিসমূহ হলো ঃ বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, ভিজিডি কর্মসূচি, দারিদ্র্য বিমোচন, ঋণ প্রদান কর্মসূচি ইত্যাদি ।
বাংলাদেশের নারীদের নিরাপত্তায় প্রচলিত আইনসমূহ কি কি?
উত্তর ঃ আইনসমূহ হচ্ছে- যৌতুক নিরোধ আইন-১৯৮০, নারী নির্যাতন দমন আইন-১৯৮৩, নারী ও শিশু
নির্যাতন দমন আইন ২০০০, পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০ ইত্যাদি।
বাংলাদেশে প্রচলিত নারী কল্যাণমূলক ৩টি আইন লিখ।
উত্তর ৪ বাংলাদেশে প্রচলিত নারী কল্যাণমূলক ৩টি আইন হলো- (i) ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক
আইন; (ii) ১৯৮০ সালের যৌতুক নিরোধ আইন এবং (iii) ১৯৮৩ সালের নারী নির্যাতন অধ্যাদেশ।
কবে, কোথায় ১ম বিশ্ব নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়?
নারীর প্রতি বৈষম্য বিলোপ সনদ (CEDAW) কবে গৃহীত ও কবে কার্যকর হয়?
উত্তর ঃ ১৯৭৯, ১৯৮১ সাল।
নারী উন্নয়ন নীতির সাথে সম্পৃক্ত মন্ত্রণালয়ের নাম কি?
উত্তর ঃ মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
United Nations Convention on the Rights of the Child (CRC) প্রণীত হয় কত সালে?
উত্তর ঃ ১৯৮৯ সালে।
জাতীয় জনসংখ্যা নীতিতে কত সালের মধ্যে স্থিতিশীল জনসংখ্যা অর্জনের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ২০৬০ সাল।
বিধবা ও দুঃস্থ নারী ভাতা প্রদান শুরু হয় কত সালে?
উত্তর ঃ ১৯৯৮ সালে।
ঘূর্ণায়মান পরিকল্পনার প্রস্তাব কে করেছেন?
উত্তর ঃ ঘূর্ণায়মান পরিকল্পনার প্রস্তাব কে করেছেন Gunnar Myrdal .
খ-বিভাগ
১। জাতীয় শিক্ষানীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ তুলে ধর।
২। জাতীয় শিক্ষানীতির ক্ষেত্রে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কি?
৩। প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো লেখ?
৪। বয়স্ক শিক্ষার কৌশলগুলো কি?
৫। বয়স্ক শিক্ষা কি?
৬। তথ্য-প্রযুক্তি শিক্ষার কৌশলসমূহ উল্লেখ কর।
৭। জাতীয় জীবনে শিক্ষানীতির গুরুত্ব লিখ?
৮। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির মূল লক্ষ্যসমূহ উল্লেখ কর।
৯। জাতীয় স্বাস্থ্য নীতির উল্লেখিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য মূলনীতিগুলো চিহ্নিত কর।
১০। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি বাস্তবায়নে কর্মকৌশলগুলো সংক্ষেপে তুলে ধর।
১১। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির গুরুত্ব তুলে ধর।
১২। বাংলাদেশে জাতীয় জনসংখ্যা নীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধর।
১৩। বাংলাদেশে জাতীয় জনসংখ্যা নীতির গুরুত্ব বা তাৎপর্য সংক্ষেপে তুলে ধর।
১৪। জনসংখ্যা নীতির উন্নয়নে সুপারিশমালা উল্লেখ কর।
১৫। জাতীয় শিশুনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ লেখ।
১৬। শিশুদের কল্যাণে জাতীয় শিশুনীতির গুরুত্ব বর্ণনা কর।
১৭। শিশু নীতির উন্নয়নের সুপারিশমালাগুলো উল্লেখ কর।
১৮। জাতীয় যুব নীতির উদ্দেশ্যাবলি উল্লেখ কর।
১৯। যুবনীতিতে যুব কার্যক্রমসমূহ কি কি?
২০। জাতীয় যুব উন্নয়ন নীতি বাস্তবায়নে পঞ্চম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার কৌশলসমূহ বর্ণনা কর।
২১। বাংলাদেশের যুবকদের উন্নয়নে যুবনীতির প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ কর ।
গ-বিভাগ
২২। জাতীয় জনসংখ্যা নীতি- ২০০০ সালের আলোকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিস্থিতি আলোচনা কর।
২৩। জনসংখ্যা নীতি-২০০০ অনুযায়ী জনসংখ্যা নীতি প্রণয়নের প্রেক্ষাপট উল্লেখ কর।
২৪। জাতীয় জনসংখ্যা নীতি-২০০০ অনুযায়ী জাতীয় জনসংখ্যা কার্যক্রমের মৌলিক কর্মকৌশল বর্ণনা কর।
২৫। জাতীয় জনসংখ্যা নীতি ২০০০ অনুযায়ী জনসংখ্যা কার্যক্রমে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা আলোচনা কর।
২৬। বাংলাদেশের জনসংখ্যা নীতির প্রয়োজনীয়তা বা তাৎপর্য আলোচনা কর ।
২৭। বাংলাদেশের জনসংখ্যা নীতির মূল উপাদানগুলো আলোচনা কর।
২৮। জাতীয় শিশুনীতি ২০১০ সম্পর্কে লিখ।
২৯। জাতীয় শিশু নীতি বাস্তবায়নে গৃহীত সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও কর্মসূচি আলোচনা কর।
৩০। জাতীয় শিশুনীতির আলোকে শিশুশিক্ষা সম্পর্কে লিখ।
৩১। জাতীয় শিশুনীতির বাস্তবায়ন কৌশলসমূহ আলোচনা কর।
৩২। জাতীয় শিক্ষানীতি- ২০১০ এর শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য আলোচনা কর।
৩৩। জাতীয় জীবনে শিক্ষানীতির গুরুত্ব আলোচনা কর।
৩৪। জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে শিক্ষার স্তর ভিত্তিক কতিপয় কৌশলসমূহ আলোচনা কর ।
৩৫। জাতীয় নারী উন্নয়ননীতি ২০১১ এর কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা ও কৌশলগুলো বর্ণনা কর।
৩৬। জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতির প্রধান প্রধান দিকসমূহ আলোচনা কর ।
৩৭। নারীদের কল্যাণে নারী উন্নয়ন নীতির গুরুত্ব আলোচনা কর ।
৩৮। জাতীয় যুব উন্নয়ন নীতি-২০০৩ সম্পর্কে লিখ।
৩৯। জাতীয় যুবনীতির বাস্তবায়ন কৌশল আলোচনা কর ।
৪০। পঞ্চম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় গৃহীত যুবকল্যাণ নীতিমালা কী কী?
৪১। বাংলাদেশের যুবকদের উন্নয়নে যুবনীতির গুরুত্ব আলোচনা কর?
৪২। জাতীর স্বাস্থ্যনীতি ২০০০ সম্পর্কে লিখ।
৪৩। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির মূলনীতি ও কর্মকৌশল আলোচনা কর ।
৪৪। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যনীতির গুরুত্ব আলোচনা কর।
৪৫। বাংলাদেশের জনসংখ্যা নীতি ২০০৪ সম্পর্কে লিখ।