অথবা, বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন চলকের মধ্যে বৈসাদৃশ্য দেখাও।
অথবা, বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন চলকের মধ্যে অমিল খুঁজে বের কর।
অথবা, বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন ঢলের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
অথবা, বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন ঢলের মধ্যে বৈসাদৃশ্য লিখ।
অথবা, বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন ঢলের মধ্যে কী কী অমিল খুঁজে পাওয়া যায়।
উত্তর।। ভূমিকা। বিজ্ঞান একটি বিমূর্ত প্রত্যয়। আর বিজ্ঞানের ভিত্তি হল বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। বিজ্ঞানের উদ্ভব ও বিকাশ এবং অব্যাহত অগ্রগতির গাত্রা বজায় রাখে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি তবে এ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি একটি পদ্ধতি নয়, বরং একাধিক পদ্ধতির সমন্বয়। একটি ঘটনার পূর্বাপর বিশ্লেষণ ও প্রাসঙ্গিক বিষয়াদির সাথে কার্যকারণ সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে একটি সাধারণ নিয়মে প্রতিষ্ঠিত করাই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অন্যতম লক্ষ্য। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এ লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করার জন্য কতিপয় উপাদান নিয়ে কাজ করে। এ উপাদানগুলোর মধ্যে চলক অন্যতম।
বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন চলকের পার্থক্য : নিম্নে বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন চলকের মধ্যে পার্থক্য দেয়া হলো-

উপসংহার। পরিশেষে বলা যায় যে, উল্লিখিত দৃষ্টিকোণ থেকে বিচ্ছিন্ন চলক এবং অবিচ্ছিন্ন চলকের মধ্যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। তবে এ দু’টির মধ্যে পার্থক্য থাকলেও সম্পর্ক যে নেই তা বলা যায় না। তাই অনেক ক্ষেত্রে একটি
অপরটির সমার্থক আবার বিপরীতার্থক।