উত্তর : ভূমিকা : ‘কিরান-উস-সাদাইন’ মধ্যযুগের একটি অতিমূল্যবান গ্রন্থ বিশেষ। বাংলার ইতিহাস রচনার জন্য এ গ্রন্থটি
বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। কিরাণ-উস-সাদাইন গ্রন্থটির বাংলার রচনায় অন্য যে কোনো গ্রন্থ থেকে বেশি অবদান রাখে বাংলার ইতিহাসে এ
গ্রন্থটি ইতিহাস রচনায় মহামূল্যবান উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
→ কিরান-উস-সাদাইন : কিরান-উস-সাদাইন গ্রন্থ আমির খসরু ফরাসি ভাষায় রচনা করে আজকে ইতিহাসের প্রেমীদের ইতিহাস রচনায় যে অনবদ্য অবদান রেখেছে তা অন্য যে কোনো গ্রন্থ অপেক্ষায় অধিক কার্যকর। আজ প্রকৃত সত্য ইতিহাস রচনায় কিরান-উস-সাদাইন গ্রন্থটি ইতিহাসের উৎস হিসেবে মাইলফলক। কিরান-উস-সাদাইনের রচয়িতা আমীর খসরু। এ গ্রন্থটি ফারসি ভাষায় লিখিত একটি বিখ্যাত কাব্য গ্রন্থ । বাংলার সুলতান নাসির উদ্দীন মাহমুদ বুগরা খান (সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবনের কনিষ্ঠ পুত্র) ও তার পুত্র দিল্লির সুলতান মুইজ-উদ্দীন কায়কোবাদের সাক্ষাৎ দেখা করতে যান। উভয়ে অযোধ্যার সরযু
নদীর তীর-এ মিলিত হন এবং পিতা পুত্রকে রাজ্যশাসনের ব্যাপারে উপদেশ দিয়ে বাংলায় ফিরে আসেন। আমীর খসরু দিল্লির সুলতানের মিলন কাহিনী নিয়ে রচনা করা হয় ‘কিরান- উস-সাদাইন’ বা ‘দুই তারার মিলন’ গ্রন্থটি।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, আমীর খসরুর ‘কিরান- উস-সাদাইন’ গ্রন্থটির ঐতিহাসিক মূল্য অনেক। কিরাণ-উস-সাদাইন
গ্রন্থটি রচনা করে ইতিহাসের চিরদিন অমর হয়ে থাকবেন । এ গ্রন্থটির কারণে ইতিহাসের পাতায় তার নাম আজীবন লিখা থাকবে।
মধ্যযুগীয় বাংলার ইতিহাস রচনায় ‘কিরান-উস-সাদাইন’-এর ভূমিকা লিখ ।
উত্তর : ভূমিকা : ‘কিরান-উস-সাদাইন’ মধ্যযুগের একটি অতিমূল্যবান গ্রন্থ বিশেষ। বাংলার ইতিহাস রচনার জন্য এ গ্রন্থটি
বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। কিরাণ-উস-সাদাইন গ্রন্থটির বাংলার রচনায় অন্য যে কোনো গ্রন্থ থেকে বেশি অবদান রাখে বাংলার ইতিহাসে এ
গ্রন্থটি ইতিহাস রচনায় মহামূল্যবান উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
→ কিরান-উস-সাদাইন : কিরান-উস-সাদাইন গ্রন্থ আমির খসরু ফরাসি ভাষায় রচনা করে আজকে ইতিহাসের প্রেমীদের ইতিহাস রচনায় যে অনবদ্য অবদান রেখেছে তা অন্য যে কোনো গ্রন্থ অপেক্ষায় অধিক কার্যকর। আজ প্রকৃত সত্য ইতিহাস রচনায় কিরান-উস-সাদাইন গ্রন্থটি ইতিহাসের উৎস হিসেবে মাইলফলক। কিরান-উস-সাদাইনের রচয়িতা আমীর খসরু। এ গ্রন্থটি ফারসি ভাষায় লিখিত একটি বিখ্যাত কাব্য গ্রন্থ । বাংলার সুলতান নাসির উদ্দীন মাহমুদ বুগরা খান (সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবনের কনিষ্ঠ পুত্র) ও তার পুত্র দিল্লির সুলতান মুইজ-উদ্দীন কায়কোবাদের সাক্ষাৎ দেখা করতে যান। উভয়ে অযোধ্যার সরযু
নদীর তীর-এ মিলিত হন এবং পিতা পুত্রকে রাজ্যশাসনের ব্যাপারে উপদেশ দিয়ে বাংলায় ফিরে আসেন। আমীর খসরু দিল্লির সুলতানের মিলন কাহিনী নিয়ে রচনা করা হয় ‘কিরান- উস-সাদাইন’ বা ‘দুই তারার মিলন’ গ্রন্থটি।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, আমীর খসরুর ‘কিরান- উস-সাদাইন’ গ্রন্থটির ঐতিহাসিক মূল্য অনেক। কিরাণ-উস-সাদাইন
গ্রন্থটি রচনা করে ইতিহাসের চিরদিন অমর হয়ে থাকবেন । এ গ্রন্থটির কারণে ইতিহাসের পাতায় তার নাম আজীবন লিখা থাকবে।