উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ আজকের শিশুরাই আগামী দিনের বিশ্ব কর্ণধার। এই শিশুদের উপযোগী করে বিশ্বকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সরকার, সম্প্রদায় ও পরিবারকে সাহায্য করার লক্ষ্যেই ১৯৪৬ সালের ১১ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। UNICEF’ ১৯৫০ সালের দিকে শুরু করে বিশ্বের অনুন্নত, স্বল্পউন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পুষ্টিসহ সার্বিক কল্যাণে সহায়তাদানের জন্য আজ পর্যন্তও UNICEF তার কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।
→ UNICEF এর কার্যক্রম ঃ সংস্থাটির কার্যক্রম মূলত অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কেন্দ্রীভূত। এর কার্যক্রম সম্মুখস্থ চ্যালেঞ্জের মতই বিচিত্র। নিম্নে এর কার্যক্রমগুলো উল্লেখ করা হলো :
১. শিশুদের সম্ভাব্য সর্বোত্তম জীবন শুরুর জন্য সদস্য দেশগুলোকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও উৎসাহ প্রদান।
২. গর্ভধারণ ও শিশুজন্ম নিরাপদ করার লক্ষ্যে আধুনিক চিকিৎসার সুষ্ঠু ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা
৩. শিশুদের রোগ ও মৃত্যুরোধে সম্ভাব্য সকল প্রকার সহায়তা প্রদান ।
৪. ছেলে শিশু ও মেয়ে শিশুর মধ্যকার বৈষম্য প্রতিকার করার জন্য সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা।
৫. মেয়েরাও যাতে ছেলেদের মত স্কুলে যেতে পারে তার জন্য সামাজিক সহযোগিতা করা।
৬. কিশোরদের টিকে থাকার জন্য দক্ষতা অর্জনের সাহায্য করা ও তাদেরকে সামাজিক ক্রিয়াকর্মে সম্পৃক্তকরণ।
৭. জরুরি দুর্যোগে সাড়া প্রদান ও স্বাভাবিক অবস্থা তৈরিতে সাহায্য, শিক্ষায়তন পুনরায় চালু ও শিশুদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল সৃষ্টি।
৮. শিশুদের শ্রমবয়স নির্ধারণের মাধ্যমে কাজে শ্রমে নিযুক্ত করা।
৯. শিশু স্বাস্থ্য সার্বিক রক্ষায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ এবং স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা করা।
উপসংহার. পরিশেষে বলা যায় যে, ইউনিসেফ জাতিসংঘের একান্ত বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই শিশুদের কল্যাণে তার কর্মকাণ্ড পরিচালিত করে আসছে। শিশুদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা ও পরামর্শদানের মাধ্যমে শিশুদের কল্যাণার্থে তার এ কর্মকাণ্ড বিশ্বে প্রশংসার পাত্রে পরিণত হয়েছে।
ইউনিসেফের কার্যক্রমগুলো উল্লেখ কর।
উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ আজকের শিশুরাই আগামী দিনের বিশ্ব কর্ণধার। এই শিশুদের উপযোগী করে বিশ্বকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সরকার, সম্প্রদায় ও পরিবারকে সাহায্য করার লক্ষ্যেই ১৯৪৬ সালের ১১ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। UNICEF’ ১৯৫০ সালের দিকে শুরু করে বিশ্বের অনুন্নত, স্বল্পউন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পুষ্টিসহ সার্বিক কল্যাণে সহায়তাদানের জন্য আজ পর্যন্তও UNICEF তার কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।
→ UNICEF এর কার্যক্রম ঃ সংস্থাটির কার্যক্রম মূলত অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কেন্দ্রীভূত। এর কার্যক্রম সম্মুখস্থ চ্যালেঞ্জের মতই বিচিত্র। নিম্নে এর কার্যক্রমগুলো উল্লেখ করা হলো :
১. শিশুদের সম্ভাব্য সর্বোত্তম জীবন শুরুর জন্য সদস্য দেশগুলোকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও উৎসাহ প্রদান।
২. গর্ভধারণ ও শিশুজন্ম নিরাপদ করার লক্ষ্যে আধুনিক চিকিৎসার সুষ্ঠু ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করা
৩. শিশুদের রোগ ও মৃত্যুরোধে সম্ভাব্য সকল প্রকার সহায়তা প্রদান ।
৪. ছেলে শিশু ও মেয়ে শিশুর মধ্যকার বৈষম্য প্রতিকার করার জন্য সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা।
৫. মেয়েরাও যাতে ছেলেদের মত স্কুলে যেতে পারে তার জন্য সামাজিক সহযোগিতা করা।
৬. কিশোরদের টিকে থাকার জন্য দক্ষতা অর্জনের সাহায্য করা ও তাদেরকে সামাজিক ক্রিয়াকর্মে সম্পৃক্তকরণ।
৭. জরুরি দুর্যোগে সাড়া প্রদান ও স্বাভাবিক অবস্থা তৈরিতে সাহায্য, শিক্ষায়তন পুনরায় চালু ও শিশুদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল সৃষ্টি।
৮. শিশুদের শ্রমবয়স নির্ধারণের মাধ্যমে কাজে শ্রমে নিযুক্ত করা।
৯. শিশু স্বাস্থ্য সার্বিক রক্ষায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ এবং স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা করা।
উপসংহার. পরিশেষে বলা যায় যে, ইউনিসেফ জাতিসংঘের একান্ত বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই শিশুদের কল্যাণে তার কর্মকাণ্ড পরিচালিত করে আসছে। শিশুদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা ও পরামর্শদানের মাধ্যমে শিশুদের কল্যাণার্থে তার এ কর্মকাণ্ড বিশ্বে প্রশংসার পাত্রে পরিণত হয়েছে।