স্থানীয় সরকার অধ্যয়নের পদ্ধতিগুলাের নাম লিখ।


অথবা, স্থানীয় সরকার অধ্যয়নের পদ্ধতিগুলাে কী কী?
অথবা, স্থানীয় সরকার অধ্যয়নের পদ্ধতিগুলাে উল্লেখ কর।
অথবা, বিভিন্ন প্রকারের স্থানীয় সরকার অধ্যয়নের পদ্ধতিগুলাের নাম লিখ।
উত্তর ভূমিকা :
জাতিসংঘ ইউরােপীয় ইউনিয়নসহ পাশ্চাত্যের উন্নত দেশগুলাে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে এবং এজন্য তারা স্থানীয় সরকার অধ্যয়নের পদ্ধতিগুলাের প্রতিও যত্নশীল। বর্তমান গণতান্ত্রিক বিশ্বে অধিকাংশ রাষ্ট্রই জনগণের বৃহত্তর কল্যাণসাধনে মনােযােগী। বর্তমান বিশ্বে উন্নত ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলাে মনে করে যে, কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে জনকল্যাণমূলক সকল কাজ সম্পাদন করা সম্ভব নয়। সে জন্য দেশের গণতন্ত্রকে সংহত, সংযত ও প্রাতিষ্ঠানিকরূপে দাঁড় করাতে হলে স্থানীয় সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। স্থানীয় সরকার বলতে এমন একটি সরকার ব্যবস্থাকে বুঝায় যেখানে স্থানীয় পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও সীমিত ক্ষমতাসম্পন্ন সরকার ব্যবস্থার অস্তিত্ব বিদ্যমান। বর্তমান সময়ে স্থানীয় সরকারের গ্রহণযােগ্যতা ও গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে স্থানীয় সরকার অধ্যয়নে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহৃত হচ্ছে। নিম্নে
স্থানীয় সরকার অধ্যয়নে কতকগুলাে পদ্ধতির নাম উল্লেখ করা হলো :
১. অভিজ্ঞতাবাদী পদ্ধতি:
২. ঐতিহাসিক পদ্ধতি:
৩, তুলনামূলক পদ্ধতি;
৪. পর্যবেক্ষণমূলক পদ্ধতি;
৫. দার্শনিক পদ্ধতি:
৬. প্রাতিষ্ঠানিক পদ্ধতি:
৭. আচরণগত পদ্ধতি:
৮, কাঠামো কার্যগত পদ্ধতিঃ
৯, পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি;
১০, মনস্তাত্ত্বিক পদ্ধতি;
১১. গােষ্ঠী পদ্ধতি;
১২. সিদ্ধান্ত পদ্ধতি।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, স্থানীয় সরকার ও তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় জনগণের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, রাজনৈতিক চর্চা, ক্ষমতা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড প্রভৃতি সম্পর্কে উপযুক্ত পদ্ধতির মাধ্যমে জানতে পারি। রাষ্ট্রবিজ্ঞান রবসন-এর মতে, “স্থানীয় সরকারের মতাে কোন ভালাে বিকল্প সরকার আর নেই।”