“সালাত বোহমান” একটি ইসলামিক জনগণ সম্প্রদায়ের অনুগামীদের মধ্যে একটি। এই সম্প্রদায়ের অনুগামীদের ধারাবাহিক পূজা, মোর্শেদ মুহাম্মদ যাকুব, বাংলাদেশের একজন ইসলামিক বিদ্বেষী ও লেখক ছিলেন। তার উপদেশ ও বইগুলি একটি অনুসন্ধানযোগ্য ইসলামিক প্রচুর প্রশ্নে কেন্দ্রিত ছিল। তিনি বলতেন, ইসলামে বিশ্বাসীদের উপর সহীত তাদের পুরো জীবনে ইসলামিক শিক্ষা, নীতি, ও সুজুক চরিত্র অবলম্বন করা উচিত।
সালাত বোহমানের ধারাবাহিক ধর্মীয় জ্ঞান ও বিধি-বিধান:
- ইসলামিক শিক্ষা: সালাত বোহমানের বিচারে ইসলামিক শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণতা অত্যন্ত বৃদ্ধি পায়। ইসলামিক সাহিত্য ও হাদিসগুলি উদ্ধার করে সুন্নাতের অনুসরণ করা হয়।
- পূর্ণতা ও চরিত্র: সালাত বোহমান বিশ্বাস করতেন যে, ধারাবাহিক ইসলামিক শিক্ষার মাধ্যমে মানব চরিত্র পূর্ণতা অর্জন করতে সক্ষম। সত্য, ঈমান, চরিত্র ও অনুশাসনের মাধ্যমে মোমিনের চরিত্র উন্নত করা হয়।
- শারীয়া বিধি ও বিধান: সালাত বোহমান ইসলামিক শারীয়ার কানুন ও বিধানের মেধায়া আছেন। তারা ইসলামিক বিধি-বিধান মেনে চলতে এবং অদলবিচল আচরণ করতে শোকিত করেন।
- দান ও সেবার মূল্যবোধ: সালাত বোহমানের মধ্যে দান ও সেবা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তারা বিভিন্ন দানের প্রকার, যেমন জাকাত, সাদকা, অনুধাবন, বিশেষভাবে উন্নত ও আবহাওয়ান, গৃহপালনে প্রস্তুতি অবহিত করে।
সালাত বোহমানের বিশেষ আদর্শ এবং মৌল্যবোধ:
- ইহসান: সালাত বোহমানের মধ্যে “ইহসান” বা “উচ্চতম মাত্রা” একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌল্য। ইহসান হ
লো আল্লাহর প্রতি সবকিছু থেকে শ্রেষ্ঠ সমর্থন দেওয়া।
- তাকওয়া ও সাবর: তাকওয়া (আল্লাহর দ্বারা ক্ষমতা, প্রতি কিছুর বিষয়ে আল্লাহর প্রতি আত্মনির্ভর ও ভীরুতা) এবং সাবর (কষ্ট ও দুঃখের সময়ে ধৈর্য ও স্থিরতা) সালাত বোহমানের মধ্যে মৌল্যবোধের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
- যুদ্ধ ও ন্যায়: সালাত বোহমানের মধ্যে ন্যায় ও যুদ্ধের মৌল্যবোধ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তারা বিশ্বাস করেন যে, সত্য এবং ন্যায়ের মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সুশাসন সৃষ্টি হতে পারে।
সালাত বোহমান একজন বিশ্বাসীর জীবনে ইসলামিক প্রিন্সিপলগুলি অনুসরণ করে এবং তাদের কর্ম ও চরিত্রে এটি প্রকাশ পায়। এই মৌল্যবোধ তাদের জীবনে সহজে পোষণ করে এবং ইসলামিক সমাজে একটি আদর্শ সাধারণ করে।