উত্তর ঃ ভূমিকা ঃ নীতি প্রণয়নের সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। কেন্দ্রীয় সরকারের আইন প্রণয়নের তারা হলেন নীতি তৈরির কর্তৃপক্ষ। তাই দেশের প্রয়োজনে জনগণের স্বার্থে তাদের মতামতের ভিত্তিতে নীতি প্রণীত হয়। সরকারই নীতি প্রণয়নে আইন প্রণেতাদের দায়িত্ব দিয়ে থাকে। নীতি বাস্তবায়নে বিভিন্ন স্বার্থগোষ্ঠী চাপ প্রদান করে
থাকে। এধরনের নীতিতে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয়ে থাকে। থমাস ডাই এ নীতির ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়ের কথা বলেছেন। যেমন-
১. জনগণের জন্য নীতি গ্রহণের ক্ষমতা একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠানের
২. এ ধরনের নীতিতে সকলের কল্যাণ নিশ্চিত হয়।
২. সরকারই নীতি প্রয়োগকারী ।
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, সামাজিক নীতির প্রাতিষ্ঠানিক মডেল সমাজকর্মের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সমাজের সর্বত্র এ মডেল বাস্তবায়ন ও গ্রহণ করে সমাজকে একধাপ এগিয়ে নেয়া সম্ভব। তাই সামাজিক নীতির প্রাতিষ্ঠানিক মডেল
সমাজের জন্য আবশ্যক।