উত্তর : ভূমিকা : মুসলমান শাসনামলে বাংলায় স্থাপত্য শিল্প রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ধারার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে। এজন্য বাংলার স্থাপত্য শিল্প একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। বাংলার মাটির স্থাপত্য শিল্প একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। বাংলার মাটির স্থাপত্য শিল্প একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে প্রকাশ করে। বাংলার মাটির সাথে সম্বন্ধযুক্ত ও স্থানীয় রীতিনীতির সাথে মুসলিম চিন্তাধারার সমঝোতারই ফলশ্রুতিতে প্রদেশে ভবন
নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠে। এ উপমহাদেশ জয় করার পূর্বেই মুসলমানদের নিজস্ব উন্নত স্থাপত্য শিল্প ছিল। মুসলমানের এদেশে আসার সময় কতগুলো ঐতিহ্য নিয়ে এসেছিলেন। এর সাথে স্থানীয় শিল্পের মিশ্রণ ঘটান। মুসলমানেরা যে দেশেই বা সভ্যতার সাথে মিশেছেন সে সভ্যতার কিছু না কিছু শিল্প ধারণ করেছেন । ফলে মিশ্রিত একটি শিল্পের উদ্ভব হয়।
বাংলায় মুসলিম স্থাপত্য : মুসলিম স্থাপত্যের সাথে স্থানীয় শিল্পের সমন্বয়ে শিল্পের কিছু বিবর্তন হয়। এ বিবর্তন শুরু হয় মামলুক শাসনকর্তাদের সময় হতে। পরে ইলিয়াস শাহ
সুলতানদের সময়ে এর পূর্ণাঙ্গ আসে। ত্রিবেণী, সাতগাঁও ও হুগলী, পাণ্ডুয়ায় মামলুক রীতিতে নির্মিত অট্টালিকাগুলো ছিল বাংলার স্থাপত্য শিল্পের গঠন পূর্ব। ইলিয়াস শাহী শাসনামলে এর *পূর্ণ বিকাশ ঘটে ।
→ স্থাপত্য শিল্পের বৈশিষ্ট্য : গঠন, উপাদান, নির্মাণ কৌশল প্রভৃতির উপর নির্ভর করে মুসলিম স্থাপত্যকে ২ ভাগ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে প্রায়ই ভিন্নতা দেখা যায় ।
বাংলায় মুসলিম স্থাপত্যের প্রকারভেদ : বাংলায় মুসলিম স্থাপত্যকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-
১. সুলতানি আমল বা প্রাক-মুঘল আমল ও ২. মুঘল আমল ।
উপসংহার : উপরিউক্ত আলোচনা শেষে বলা যায় যে, বাংলার মুসলিম স্থাপত্যগুলোর প্রত্যেকটি ছিল অপার সৌন্দর্যের প্রতীক। বাংলার বাইরে থেকে আসা পর্যটক ও ঐতিহাসিকগণ এগুলোর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
মুসলিম আমলে বাংলার স্থাপত্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ভূমিকা : মুসলমান শাসনামলে বাংলায় স্থাপত্য শিল্প রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ধারার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে। এজন্য বাংলার স্থাপত্য শিল্প একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। বাংলার মাটির স্থাপত্য শিল্প একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। বাংলার মাটির স্থাপত্য শিল্প একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে প্রকাশ করে। বাংলার মাটির সাথে সম্বন্ধযুক্ত ও স্থানীয় রীতিনীতির সাথে মুসলিম চিন্তাধারার সমঝোতারই ফলশ্রুতিতে প্রদেশে ভবন
নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠে। এ উপমহাদেশ জয় করার পূর্বেই মুসলমানদের নিজস্ব উন্নত স্থাপত্য শিল্প ছিল। মুসলমানের এদেশে আসার সময় কতগুলো ঐতিহ্য নিয়ে এসেছিলেন। এর সাথে স্থানীয় শিল্পের মিশ্রণ ঘটান। মুসলমানেরা যে দেশেই বা সভ্যতার সাথে মিশেছেন সে সভ্যতার কিছু না কিছু শিল্প ধারণ করেছেন । ফলে মিশ্রিত একটি শিল্পের উদ্ভব হয়।
বাংলায় মুসলিম স্থাপত্য : মুসলিম স্থাপত্যের সাথে স্থানীয় শিল্পের সমন্বয়ে শিল্পের কিছু বিবর্তন হয়। এ বিবর্তন শুরু হয় মামলুক শাসনকর্তাদের সময় হতে। পরে ইলিয়াস শাহ
সুলতানদের সময়ে এর পূর্ণাঙ্গ আসে। ত্রিবেণী, সাতগাঁও ও হুগলী, পাণ্ডুয়ায় মামলুক রীতিতে নির্মিত অট্টালিকাগুলো ছিল বাংলার স্থাপত্য শিল্পের গঠন পূর্ব। ইলিয়াস শাহী শাসনামলে এর *পূর্ণ বিকাশ ঘটে ।
→ স্থাপত্য শিল্পের বৈশিষ্ট্য : গঠন, উপাদান, নির্মাণ কৌশল প্রভৃতির উপর নির্ভর করে মুসলিম স্থাপত্যকে ২ ভাগ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে প্রায়ই ভিন্নতা দেখা যায় ।
বাংলায় মুসলিম স্থাপত্যের প্রকারভেদ : বাংলায় মুসলিম স্থাপত্যকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-
১. সুলতানি আমল বা প্রাক-মুঘল আমল ও ২. মুঘল আমল ।
উপসংহার : উপরিউক্ত আলোচনা শেষে বলা যায় যে, বাংলার মুসলিম স্থাপত্যগুলোর প্রত্যেকটি ছিল অপার সৌন্দর্যের প্রতীক। বাংলার বাইরে থেকে আসা পর্যটক ও ঐতিহাসিকগণ এগুলোর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।