মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাস সংক্ষেপে উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে বিভিন্ন ধরনের সাক্ষাত্কার, লেখা, চরিত্র, ইতিহাস গ্রন্থ, কাগজপত্র, আলোচনা, এবং অন্যান্য প্রকারের প্রাথমিক উৎস। মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাসের উৎসগুলি অধিকাংশই স্থায়ী হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন কালের ইতিহাসিক ঘটনার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়ে থাকে।
মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাসের মৌলিক উৎসগুলি হতে পারে:
- বাবরনামা: বাবর, মুঘল সাম্রাজ্যের প্রথম সুলতান, লিখেছিলেন “বাবরনামা” নামক আত্মজীবনীতে তার জীবনযাত্রা, বৃহত্তর রাজনীতি ও সাম্রাজ্যের স্থানান্তরের বিবরণ।
- হুমায়ূনামা: বাবরের পুত্র হুমায়ূন লিখেছিলেন “হুমায়ূনামা”, যা তার স্থানান্তরের কথা বলে এবং তার মৃত্যুর পর তার ছেলে আকবরের হাতে পৌঁছানোর কথা উল্লেখ করে।
- আকবরনামা: মুঘল সাম্রাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী সুলতান আকবর লিখেছিলেন “আকবরনামা”, যা তার জীবনযাত্রা, রাজনীতি, সাম্রাজ্যের প্রবৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক বিকাশের কথা বলে।
- জাহাঙীরনামা: আকবরের পুত্র জাহাঙীর লিখেছিলেন “জাহাঙীরনামা”, যা তার সময়ের ঘটনার বিবরণ দিয়েছে।
এছাড়াও, বিভিন্ন মুঘল সম্রাজ্যের মন্ত্রী, সাধু-বিদ্বেষী, এবং বিভিন্ন সৃষ্টি করতে গিয়ে লেখা গ্রন্থসমূহও ইতিহাস উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। সেইসব উৎসগুলি এখানে সুতরাং মুঘল ইতিহাসের প্রমুখ উৎস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।