বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন ছিল একটি বেঙ্গল রেনেসাঁ আন্দোলন যা বাঙালি মুসলিম সমাজের ধর্মীয় ও সামাজিক মতবাদের বিরুদ্ধে যুক্তিবাদীতার পক্ষে কথা বলে। ব্রিটিশ রাজের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবীরা এর নেতৃত্বে ছিলেন।
“বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন” বা “বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন” এটি একটি আন্দোলন যা বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃজনশীলতা এবং নৈতিক বৃদ্ধি উন্নীত করতে উৎসাহিত করতে গড়ে তোলা হয়েছে। এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে আগ্রহী এবং নৈতিকভাবে উন্নত শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা এবং মনোবুদ্ধি উন্নীত করা।
এই আন্দোলনের তত্ত্বাবধানে, শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিমত্তা এবং সৃজনশীলতা উন্নত করতে উপায় হিসেবে পাঠ্যপুস্তকগুলির বাইরের সম্পাদন এবং আলোচনা, প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান বিষয়ক প্রযুক্তি উপকরণের ব্যবহার, চিন্তামূলক কাজ এবং আলোচনা, আইডিয়া শেয়ারিং এবং সমস্যা সমাধানের জন্য গবেষণা এবং উপায় খুঁজে বের করা উল্লেখযোগ্য ছিল।
এই আন্দোলনের মাধ্যমে, ছাত্র-ছাত্রীদের কর্মঠতা, স্বপ্ন, এবং বুদ্ধিমত্তা একটি সতর্ক ও নৈতিকভাবে উন্নত করা হত। এর মাধ্যমে তাদের নিজেদের আলোকিত ভবিষ্যৎ স্থাপনে সাহায্য করা হত।
বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন একটি উদাহরণ যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃজনশীলতা, নৈতিকতা, এবং বুদ্ধিমত্তা উন্নত করার জন্য উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে।
“বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন” বা “নিজস্ব মতামতে আদান-প্রদান আদালত আইন, ২০১৮” বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। এই আন্দোলনটি ২০১৫ সালের একটি বিচারপতি সংবিদানের সিদ্ধান্ত উল্লঙ্ঘনের পরবর্তীতে উত্তষ্ট হয়। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল সামান্য অপরাধের জন্য বিচারপতি সংবিদানের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং আইনত্বর্ষণ।
“বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন” বা “নিজস্ব মতবাদ আন্দোলন” একটি আন্দোলন ছিল যা ভারতের এক মহত্বপূর্ণ ঘটনা। এই আন্দোলনে মুখ্যভাবে বিভাজন বা পার্টিশনের সময়ে পূর্ব বাংলাদেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি, এবং পরিচিতির প্রতি একটি নিজস্ব উদ্বোধন প্রয়োজন হলেও পাকিস্তান সরকার তাদের অধীনে নিয়ে আসা বাঙালি ভাষা, সাংস্কৃতিক এবং রাজনীতিক সম্পদ সংরক্ষণ করতে স্থান দিত।
1952 সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আদালতে এবং সড়কে আন্দোলন চালানোর সমর্থন করে। 21 ফেব্রুয়ারি 1952 তারিখে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তি ও প্রবৃত্তি বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা পাকিস্তানের সরকারি নির্দেশনার বিরুদ্ধে সড়কে আসে। এই আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সমর্থন এবং সংঘর্ষের ফলে পুলিশ স্নেহকতর নেতৃত্বে আক্রমণ করে এবং অস্ত্র ব্যবস্থা করে। এই আক্রমণের দিন একজন ছাত্র নামকরণ হয় – সালাম, জানানী, রফিক, জব্বার এবং শাফিউল। তাদের মৃত্যু হয় এবং এই ঘটনার পরবর্তী দিনে মানুষের আগ্রহের আওতায় বৈশিষ্ট্যিক ভাষা আন্দোলন বা “বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন” জন্ম নেয়।
এই আন্দোলনের ফলে 1956 সালে পাকিস্তান সরকার বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের সরকারিক ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই দিনটি বাংলা ভাষা দিবস হিসেবে পরিচিত এবং প্রতিবছর 21 ফেব্রুয়ারি বিশেষ আয়োজন করা হয়। এই দিনটি বাংলাদেশে জাতীয় স্মৃতি এবং সংবাদিক দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়।
বাংলাদেশে সংবিদান দ্বারা নিজস্ব মতামত প্রদানের অধিকার অনুমোদন করা হয়েছে, তবে এই অধিকার সিদ্ধান্ত বিচারপতি সংবিদানের নির্দিষ্ট শর্তাদি মেনে চলতে হবে। ২০১৫ সালে, বাংলাদেশ বিচারপতি সংবিদানের একটি সিদ্ধান্ত দ্বারা, সামান্য অপরাধের জন্য বিচারপতি সংবিদান মেনে চলতে অবৈধ ঘোষিত করেছে। এটি মৌলিকভাবে নাগরিকের মতামত প্রতিরোধ করতে গিয়েছিল এবং এটি বিচারপতি সংবিদানের আইনত্বর্ষণ হিসেবে মন্না সংবিদানের নিষেধাজ্ঞা ছাড়া নিজস্ব মতামত প্রদানের অধিকার নিশ্চিত করে।
বাংলাদেশের বিচারপতি সংবিদান প্রতিরোধ করে বলে এই আন্দোলন তৈরি হয়, এবং এটি মৌলিকভাবে নাগরিকের মতামত সম্পর্কিত অধিকার সুরক্ষিত করার লক্ষ্য রেখেছে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে সমাজে সচেতনতা সৃষ্টি হয় এবং নাগরিকের মতামতের মূল্যায়ন এবং মূলত বুদ্ধির মুক্তির গুরুত্ব সম্মানিত হয়।