বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, যা ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের লড়াই হিসেবে পরিচিত, একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। এই যুদ্ধে বাংলাদেশ, পাকিস্তান সাম্রাজ্যের আওতাধীন বাঙালি জনগণের মুক্তি পেয়েছিল। এই ঘটনায় প্রায় ৩ মিলিয়ন মানুষ হত্যা হয়েছিল এবং হিসেবে জানা যায়, বীরশ্রেষ্ঠ পদক অর্জন করেছিলেন অনেকে।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পৃষ্ঠভূমি সম্পর্কে বলতে হয়েছিল পাকিস্তানি শাসনের প্রতি বিস্মৃতি, বাঙালি জাতির স্বাধীনতা প্রতি প্রতিশ্রদ্ধা, এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের মধ্যে সংঘর্ষ ও ইতিহাসের অমিল কিছু ইভেন্টস।
১৯৬৫ সালের ভারত-পাক যুদ্ধের পর পাকিস্তানে বৃদ্ধি পান রাজনৈতিক অসুস্থতা এবং বাংলাদেশে জনগণের অসন্তোষের কারণে। বাঙালি জাতি স্বাধীনতা ও সাম্রাজ্যিক অসুবিধা দুটির খড় পৌঁছাতে শুরু করতে হয়। এর ফলে ১৯৬৯ সালে বাঙালি জনগণের সবচেয়ে বড় জনগণ প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগ, শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সৃষ্টি হয়।
১৯৭০ সালে আমন্ত্রিত সাপ্তাহিক ইত্তেফাক সম্মেলনে, শেখ মুজিবুর রহমান আত্মঘাতী সংগঠন হুজুরি দলের সাথে একত্রিত হয়ে তারা স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পর পাকিস্তানি সরকার তা নিরাপত্তা বাধানোর উদ্দেশ্যে শেখ মুজিবুর রহমানকে আটারি দিয়ে আটক করে।
১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাংলাদেশের বিজয় পেতে যাওয়া সমর্থনের জন্য আক্রমণ চালাতে গিয়ে একটি সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা বাধানো হয়ে থাকে।
২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে শেখ মুজিবুর রহমান একপর্যায়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে বৃহত্তর বাংলাদেশের মুক্তি প্রাপ্তির প্রেক্ষাপট উন্নত হতে থাকে এবং ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে জনগণের মধ্যে অমিলের দিকে একটি নতুন যুগ শুরু হয়।