উত্তর : ভূমিকা ঃ ম্যাটা বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে গবেষণার ফলাফল সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করা হয়। এখানে নতুন তথ্য সংগ্রহের ওপর জোর না দিয়ে গবেষণার ফলাফলের ভিত্তিতে নীতির বিশ্লেষণ হয়ে থাকে।
→ ম্যাটা বিশ্লেষণ ঃ এটি মূলত একটি পরোক্ষ পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়। ম্যাটা বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে নতুন তথ্যের চেয়ে সংগৃহীত ফলাফল বেশি কার্যকর বলে ধরে নেয়া হয়। বিশ্লেষকরা ফলাফল বিশ্লেষণের মাধ্যমে সার্বিক চিত্র তুলে ধরেন। নীতি বিশ্লেষণের মাধ্যমে সামাজিক নীতি প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। নীতি বিশ্লেষণ করে মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়। ম্যাটা বিশ্লেষণ বলতে সাধারণত বুঝায় কোনো বিষয়ের উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রাপ্ত ফলাফলকে প্রাধান্য দিয়ে
অতীব গবেষণা না করে যে, ফলাফল বের করা হয় তাই ম্যাটা বিশ্লেষণ।
উপসংহার ঃ পরিশেষে বলা যায় যে, ম্যাটা বিশ্লেষণ সমাজকর্মের কাজকে সহজে এগিয়ে নিয়ে যায়। কিন্তু প্রকৃত বাস্তব সত্যর ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌছতে অনেক বিলম্ব হয়। তাই বলা যায়, সাময়িক সমাধানের জন্য ম্যাটা
বিশ্লেষণ অতীব জরুরি।