টীকা লিখ-শেয়ার হোল্ডার ইক্যুইটি

শেয়ারহোল্ডার ইক্যুইটি

শেয়ারহোল্ডার ইক্যুইটি হলো একটি প্রতিষ্ঠানের মোট সম্পদ থেকে এর মোট দায় বাদ দিয়ে যে পরিমাণ মূলধন থাকে, তা। এটি প্রতিষ্ঠানটির প্রকৃত মালিকানার মূল্য প্রকাশ করে এবং একটি প্রতিষ্ঠানের অর্থনৈতিক শক্তি বা স্থিতিশীলতা পরিমাপ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়। শেয়ারহোল্ডার ইক্যুইটি সাধারণত দুটি প্রধান অংশে বিভক্ত হয়:

  1. পরিশোধিত মূলধন (Paid-in Capital): শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ।
  2. আবদ্ধ আয় (Retained Earnings): প্রতিষ্ঠানের পূর্ববর্তী বছরের লাভ থেকে অবশিষ্ট রাখা অর্থ, যা পুনরায় বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত হয়।

শেয়ারহোল্ডার ইক্যুইটি যে কোনো প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্থিতি বোঝাতে সহায়ক, কারণ এটি প্রতিষ্ঠানের দায় ও সম্পদের মধ্যে ভারসাম্য নির্দেশ করে।