আওয়ামী মুসলিম লীগ, যা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের গঠনের প্রধান দল ছিল, তার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ এবং পূর্বাচলে মুসলিম মানুষের প্রাধান্য সংরক্ষণ করা। বিশেষভাবে, আওয়ামী মুসলিম লীগের গঠনের কারণ ছিল বাংলাদেশ এবং পূর্বাচলের মুসলিম মানুষের মৌলিক অধিকার এবং সামাজিক ও আর্থিক উন্নতি সংরক্ষণ করা।
আওয়ামী মুসলিম লীগের স্থাপক সদস্যরা, যেমন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ফজলুল হক, হোসেন শরীফ, আবুল ফজল, হোসেন শরীফ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং আরো অনেকে, এই উদ্দেশ্যের সাথে একত্রিত হয়েছিলেন এবং পাকিস্তানের গঠনে মুসলিম বংশজদের মৌলিক অধিকার এবং মুসলিম মানুষের প্রাধান্য সংরক্ষণে সাহায্য করতে চেষ্টা করেন। এই দলের গঠনের মৌলিক উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম মানুষের সামাজিক ও আর্থিক উন্নতি, তাদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ, এবং পূর্বাচল ও বাংলাদেশের মুসলিম মানুষের প্রাধান্য স্থাপনে সহায্য করা।
আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের প্রথম উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি মুসলিমদের নীতি ও স্বাধীনতা সংকট থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করা। পাকিস্তান ভাষাবিদ সির স্যালিমুল্লাহ খান পটুয়াই এবং চৌধুরী আবুল ফজলের মুখোমুখি সাক্ষরতা আন্দোলনের আগে তাদের অবদান ছিল এই মাধ্যমে। এই পাকিস্তান ভাষাবিদের নেতৃত্বে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন হয় 1906 সালে, ব্রিটিশ ভারতে মুসলিম জনগণের নির্বাচনের সুযোগ এবং মুসলিম জনগণের অধিকার এবং স্বাধীনতা বান্ধবে তাদের একত্রীকরণ ও সংকটমুক্তির লক্ষ্য হিসেবে তৈরি হয়।
এই দশকে ব্রিটিশ শাসনের আগে এই লীগ নেতৃত্বে মুসলিম জনগণের অধিকার ও সুযোগ প্রস্তুতির কাজ করেছিল। এর মাধ্যমে মুসলিম কমিউনিটি তাদের কৌশল ও প্রশাসনিক ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য পেত। পরবর্তীতে এই লীগ পাকিস্তানের গঠন এবং মুসলিম জনগণের অধিকার এবং স্বাধীনতা সংকটের দিকে মুখ ফিরিয়ে যায়।
আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়েছে পূর্ব ভারতের মুসলিম জনগণের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব এবং তাদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের জন্য। এই দলটি বিভিন্ন পূর্ব ভারতীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল এবং মুসলিম মজলিসের সদস্যরা এটি গঠন করেন।
আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম জনগণের মৌলিক অধিকার এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির জন্য প্রচুর সমর্থন এবং প্রতিনিধিত্ব সংরক্ষণ করা। এটি বিশেষভাবে মুসলিম জনগণের রাজনৈতিক হক এবং ভারতের ব্যাপক রাজনৈতিক স্কোপে মৌলিক প্রতিনিধিত্ব সাধনের দিকে মনোনিবেশ করে।
এই পার্টির গঠনের সময় বিভিন্ন মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে একত্রিত এবং একটি একক নেতৃত্বে সমৃদ্ধ প্রতিনিধিত্ব তৈরি করার উদ্দেশ্যে এই পার্টি গঠিত হয়। এটি পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়ে ভারতের মুসলিম জনগণের স্বাধীনতা আন্দোলনে একটি মৌলিক ভূমিকা পায় এবং ভারতের স্বাধীনতা প্রাপ্তির পথে সক্রিয় অংশগ্রহণ করে।