✍️ বাংলাদেশের জন্য অবাধ বাণিজ্যের বিপক্ষে যুক্তি দাও ।

[ad_1]

✍️ বাংলাদেশের জন্য অবাধ বাণিজ্যের বিপক্ষে যুক্তি দাও ।

উত্তর ৷ ভূমিকা : বৈদেশিক বাণিজ্যের উপর কোন দেশ কর্তৃক কোনপ্রকার বিধিনিষেধ ও নিয়ন্ত্রণ আরোপ না করাকেই আমরা অবাধ বাণিজ্য বলতে পারি ।

অবাধ বাণিজ্যের বিপক্ষে যুক্তি : নিম্নে অবাধ বাণিজ্যের বিপক্ষে যুক্তিসমূহ আলোচনা করা হলো :

১. অতি উৎপাদন : অবাধ বাণিজ্যের ফলে কোন দেশে অতি উৎপাদন হতে পারে । অতি উৎপাদনের ফলে দ্রব্যমূল্য হ্রাস পায় । এতে দেশে মুদ্রা সংকোচন দেখা দেয় যা অর্থনীতির জন্য ভালো নয় ।

২. অর্থনৈতিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়ে : মুক্ত বাণিজ্যের ফলে অনুন্নত দেশের ব্যবসায়িগণ নিজ দেশের মূল্যবান কাঁচামাল অবাধে বিদেশে রপ্তানি করে দেয় । ফলে দেশীয় শিল্প কাঁচামালের অভাবে বন্ধ হয়ে যায় ।

৩. ডাম্পিং এর প্রবণতা : দেশে উৎপাদিত পণ্য উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে বিক্রি করে বিদেশি বাজার দখল করে নেয়াকে বলা হয় ডাম্পিং । অবাধ বাণিজ্যের কারণে বিভিন্ন দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতা তীব্র হয় । এর ফলে ডাম্পিং এর প্রবণতা বৃদ্ধি পায় ।

৪. ক্ষুদ্র শিল্প ধ্বংস : উন্নয়নশীল দেশগুলো যদি মুক্ত বাণিজ্য নীতি অনুসরণ করে তাহলে তাদের দেশীয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শিল্পগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে । কারণ বিদেশি বড় বড় শিল্পগুলোর নিকট বাংলাদেশের শিল্পগুলো কখনো টিকতে পারে না ।

৫. অর্থনৈতিক অকল্যাণ : অবাধ বাণিজ্যের দ্বারা অপ্রয়োজনীয় দ্রব্য বা মাদকদ্রব্য অবাধে যদি দেশে প্রবেশ করে তাহলে সে দেশের অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে যাবে । কারণ এসব অপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয়ের ফলে দেশের অর্থ বিদেশে চলে যায় ।

৬. বিদেশি আগ্রাসন : অবাধ বাণিজ্যের দ্বারা বিদেশ থেকে অবাধে প্রতিরক্ষা সামগ্রী দেশে প্রবেশ করতে পারে । এমতাবস্থায় দেশ বিদেশি আগ্রাসনের শিকার হতে পারে ।

৭. দেশীয় শিল্প প্রসারে বিঘ্ন : অবাধ বাণিজ্যের সুযোগে দেশে বিদেশি দ্রব্যের সহজ প্রবেশ নিশ্চিত হয় । বিদেশি দ্রব্য দেশে প্রবেশ করলে দেশীয় পণ্য সেই পণ্যের সাথে পেরে উঠতে পারে না । এর কারণে দেশের ঐতিহ্যবাদী শিল্পগুলো প্রসারে বিঘ্নের সৃষ্টি হয় ।

৮. বিদেশি পণ্যের প্রতি আকর্ষণ : অবাধ বাণিজ্য নীতির কারণে বিদেশ থেকে দ্রব্যসামগ্রী অনায়াসে আমাদের দেশে প্রবেশ করে । বিদেশি পণ্যের গুণগত মান ভালো হওয়ার কারণে জনগণ বিদেশি পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট হয় বেশি ।

৯. আত্মনির্ভরশীল হওয়ার পথে বাধা : কোন দেশ শিল্পের দিক থেকে স্বনির্ভর না হলে সেটা আত্মনির্ভরশীল হবে না । অবাধ বাণিজ্যের কারণে দেশের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার পথে বাধার সৃষ্টি হয়ে থাকে ।

উপসংহার : উপরের কারণগুলোর জন্য অবাধ বাণিজ্য যে কোন দেশের জন্য ক্ষতিকর ।

✍️ অবাধ বাণিজ্য নীতি বাংলাদেশে জন্য যুক্তিযুক্ত কি না ? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও ।

উত্তর ভূমিকা : অবাধ বাণিজ্য নীতি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য যুক্তিযুক্ত কিনা তা নিম্নের আলোচনা থেকে জানা যাবে ।

অবাধ বাণিজ্য নীতি বাংলাদেশের জন্য যুক্তিযুক্ত কি না : অবাধ বাণিজ্য নীতি বাংলাদেশের জন্য কতটুকু উপযুক্ত একথা বলা একান্তভাবেই দুষ্কর হলেও তা নিয়ে আলোচনা করা হলো :

১. ভারসাম্যহীন অর্থনীতি : অবাধ বাণিজ্যের প্রচলন থাকলে দেশ তার প্রয়োজনীয় সকল দ্রব্য উৎপাদন করতে চায় না । এতে শিল্পের বহুমুখীকরণ ব্যাহত হয় । তাছাড়া কৃষিতে এবং শিল্পে দেশ বিশেষায়িত হয়ে পড়লে তাদের অর্থনীতিতে ভারসাম্যহীনতা প্রকট হয়ে উঠে ।

২. দেশের উপর শোষণ : অবাধ বাণিজ্য নীতি ব্যবস্থায় ধনী দেশগুলো তাদের উন্নত যন্ত্রপাতি ও কলাকৌশল প্রয়োগ করে তাদের দ্রব্য উৎপাদন করে এবং উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোতে বিক্রি করে । ফলে অর্থনৈতিক উন্নয়নের উপাদানসমূহ ধনী দেশগুলোর হাতে কেন্দ্রীভূত হয় । এতে উন্নত দেশের শোষণ বৃদ্ধি পায় ।

৩. ঐতিহ্যবাহী শিল্প ধ্বংস : উদার বাণিজ্য নীতির ফলে উন্নয়নশীল দেশের ঐতিহ্যবাহী শিল্প প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যেতে পারে । ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য উদার বাণিজ্য নীতি অকল্যাণকর ।

৪. ডাম্পিং এর প্রবণতা : অবাধ বাণিজ্য নীতি চলতে থাকলে একটি দেশ অপর দেশে ডাম্পিং করতে চায় তথা সপ্ত হয় প্রচুর পরিমাণে দ্রব্য অন্য দেশের বাজারে ছেড়ে দিয়ে অর্থনৈতিক স্বার্থ উদ্ধার করতে চায় । এভাবে উন্নত দেশসমূহের ইচ্ছামতো কম দামে দ্রব্য বিক্রির বাজারে পরিণত হলে তা হবে দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ।

৫. অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর বিলাসদ্রব্যের আমদানি : আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উদার বাণিজ্যের প্রচলন থাকলেও অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় ও বিলাদ্রব্যের আমদানি হয়ে থাকে । ফলে দেশের জাতীয় সম্পদের অপচয় হবে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ব্যাহত হবে ।

৬. শিল্পোন্নয়ন ব্যাহত : অবাধ বাণিজ্য শিল্প উন্নয়নের পথে বাধার সৃষ্টি করবে । কেননা উদার বাণিজ্যের ফলে দেশের নিজস্ব শিল্পসমূহ উন্নত দেশের শিল্পের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারবে না । ফলে বিদেশি পণ্য দেশের বাজার দখল করে নিবে এবং নিজস্ব শিল্প মুখ থুবড়ে পড়বে ।

৭. আত্মনির্ভরশীল হওয়ার পথে বাধা : উদার বাণিজ্য নীতি দেশকে পরনির্ভরশীল করে তুলবে । অবাধ বাণিজ্যের দ্বারা বিদেশি পণ্য দেশে প্রবেশ করলে দেশে নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে না । ফলে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আত্মনির্ভরশীল হতে পারবে না ।

৮. শিশু শিল্প ধ্বংস : যদি উদার বাণিজ্য নীতি অনুসরণ করে তাহলে দেশীয় শিশু শিল্প বিদেশি শিল্পের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে ।

উপসংহার : পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে , উদার বাণিজ্য নীতি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয় ।

✍️ বাংলাদেশে মুক্ত বাজার অর্থনীতির প্রভাব আলোচনা কর ।

উত্তর ভূমিকা : বাংলাদেশে মুক্ত বাজার অর্থনীতির কোন একমুখী প্রবাহ পরিলক্ষিত হয় না । কারণ এ দেশে এখানো সুস্থ ও পূর্ণাঙ্গভাবে মুক্তবাজার চালু হয় নি ।

এর মূল কারণ :

১. রুগ্ন শিল্প ও অদক্ষতা ;

২. রাজনৈতিক স্বার্থ ;

৩. দুর্বল ব্যক্তিখাত ;

৪. রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ;

৬. কর্মসূচি সম্পর্কিত বোধগম্যতার সংকট ; ও

৫. সিদ্ধান্ত গ্রহণে সরকারের দৃঢ়তার অভাব ;

৭. ট্রেড ইউনিয়নসমূহের চাপ ইত্যাদি ।

বাংলাদেশে মুক্ত বাজার অর্থনীতির প্রভাব : মুক্তবাজার অর্থনীতির কিছু প্রভাব ধীরগতিতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পরিলক্ষিত হয় , যা নিম্নে আলোচনা করা হলো :

১. অবাধ তথ্য প্রবাহ : মুক্ত বাজারের ফলে বাংলাদেশে ভিসা , স্যাটেলাইট , টিভি , ইন্টারনেট এবং ই – মেইল প্রভৃতির প্রসার ঘটেছে এবং দেশবাসী বিশ্ব বাজার , শিল্প ও বিনোদন সম্পর্কে অবহিত হচ্ছে ।

২. বাণিজ্য বৃদ্ধি : মুক্ত বাজার ও মুক্ত বাণিজ্যমুখী অভিযাত্রার ফলে এদেশে সরকারি খাতের পাশাপাশি ব্যক্তিখাতে ব্যাংক , বীমা , শিল্প , পরিবহন , যোগাযোগ ও টেলিফোন প্রভৃতি বেড়েছে ।

৩. পুঁজিবাজারের বিকাশ : মুক্ত বাজারের ফলে দেশে পুঁজিবাজারের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে । এর ফলে মাত্র কয়েক বছরে পুঁজি বাজার বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে কয়েক বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে ।

৪. ব্যক্তিখাতের বিকাশ : মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু করার ফলে এদেশে সরকারি খাতের সাথে সাথে ব্যক্তিগতভাবে নানাপ্রকারের শিল্পসহ অন্যান্য নানাপ্রকারের উন্নতি করতে হবে ।

৫. ভোগ বৃদ্ধি : মুক্ত বাজারের বদৌলতে আমদানীকৃত অভিযাত্রার ফলে বাংলাদেশে আমদানি ও রপ্তানি দুইই বৃদ্ধি পেয়েছে । তবে সরকারের লক্ষ্য রপ্তানি অধিক হারে বৃদ্ধি করা ।

৬. শুল্ক হ্রাস : প্রতিটি বাজেটেই ক্রমান্বয়ে আমদানি শুল্ক কমিয়ে আনা হচ্ছে । ২০০৭ সাল নাগাদ সর্বোচ্চ গড় শুল্ক হার দাঁড়িয়ে ছিল ১৭.৭ % । বাংলাদেশে পূর্বে সর্বোচ্চ ২০০ % শুল্ক হার কমতে কমতে বর্তমানে ২৫ % এ নেমে এসেছে ।

৭. সরকারি দায় হ্রাস : আগে সর্বক্ষেত্রেই সরকারি হস্তক্ষেপ চলতো । কিন্তু বর্তমানে মুক্ত বাজার অর্থনীতির ফলে যে কোন ক্ষেত্রে ( প্রতিরক্ষা , বিচার ও প্রশাসনবাদে ) প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সরকারি ও ব্যক্তি উভয় খাত এগিয়ে আসতে সক্ষম । বাংলাদেশে এটা ধীরে ঘটলেও ঘটা শুরু করেছে ।

৮. শিল্প রুগ্নতা ও বেকারত্ব : মুক্ত বাজারের ধাক্কায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল দেশজ শিল্পগুলো রুগ্ন হয়ে পড়েছে । অনেক শিল্প বিলুপ্ত হয়ে গেছে এবং এর ফলে বেকারত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে ।

৯. শিল্প থেকে বাণিজ্য : বড় বড় পুঁজি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এখন নতুন করে শিল্প স্থাপনের চেয়ে বাণিজ্যের মাধ্যমে আমদানি রপ্তানি ব্যবসায় অধিক আগ্রহী হয়ে পড়েছে ।

উপসংহার : উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা বলতে পারি যে , মুক্তবাজার অর্থনীতির চাহিদা একদম অবহেলার নয় ।

✍️বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর ।

উত্তর ভূমিকা : বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের কিছু কিছু অন্যতম বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান । কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য আমাদের জন্য ক্ষতিকর আবার কিছু বৈশিষ্ট্য ইতিবাচক ।

বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের বৈশিষ্ট্যসমূহ : বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ;

১. বৈদেশিক বাণিজ্য অবস্থা : দেশের রপ্তানির মৌলিক ভিত্তি পোশাক শিল্প ও কৃষিভিত্তিক স্বল্পসংখ্যক পণ্যের উপর নির্ভরশীল এবং রপ্তানি বাজারে প্রতিকূলতা হেতু স্বল্প সময়ে সঠিক হারে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা কম । শিল্পায়ন ও খাদ্য আমদানি ব্যয় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে । আমদানি ব্যয় মিটাতে রপ্তানি আয় মাত্র ৭৬ % সক্ষম ।

২. বৈদেশিক বাণিজ্যের ধারাক্রম : বৈদেশিক বাণিজ্যের মন্দাভাব কয়েক বছরে হ্রাস পাচ্ছে । আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের এ অনুকূল প্রভাব বৈদেশিক বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঊর্ধ্বগতি সঞ্চার করেছে । বিভিন্ন বর্ষের তথ্য থেকে অর্থাৎ বিগত ১৩ বছরের ১৯৯৯-১১ আমদানি বাণিজ্য বৃদ্ধির হার ১৬ ভাগ এবং রপ্তানি বাণিজ্যের বৃদ্ধির হার ছিল ১৭ ভাগ । ২০১০-১১ বছরের রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫০.৫২ শতাংশ এবং আমদানি আয় বেড়েছে ৪১.৯২ শতাংশ । ফলে Balance of Trade এর অবনতি হয়েছে ।

৩. বাণিজ্য নীতি : ১৯৮২ সালে বেসরকারি খাতকে চাঙ্গা করার জন্য বাণিজ্য নীতি সংশোধন করা হয় T. C. B এর কর্তৃক বিশেষ কয়েকটি দ্রব্য সীমিত করে দেয়া । বর্তমানে সরকারি খাতে মোট আমদানির সামান্য অংশ করা হয় বাকি আমদানি বেসরকারি খাতে করা হয় ।

৪. আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বাণিজ্য : বাংলাদেশ জাতিসংঘ , কমনওয়েলথ , OIC , জোট নিরপেক্ষ , WTO এবং SAPTA এর প্রতিটির প্রতি শুদ্ধাশীল । এজন্য ইসরাইল ও ইরাক প্রভৃতি দেশের সাথে বাণিজ্য হতো । বিশ্বের অন্যান্য যে কোন দেশের সাথে বাণিজ্য হতো ।

৫. মুর্তিনের কয়েকটি পণ্য রপ্তানি : বাংলাদেশ মুষ্ঠিমেয় কয়েকটি পণ্য রপ্তানি করে । রপ্তানি দ্রব্যগুলোর বৈদেশিক চাহিদা খুবই অস্থিতিস্থাপক । রপ্তানি পণ্যগুলো হলো পাট ও পাটজাত দ্রব্য , চামড়া , তৈরি পোশাক , ফার্নেস তেল , হিমায়িত মৎস্য ও শাক সবজি । পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানি থেকে মাত্র ৫ % আয় হয় ।

৬. ডলারের মূল্যায়ন : বাংলাদেশে বেশিরভাগ আমদানি রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পন্ন হয় বলে ডলারের মূল্যের সামান্য উত্থানপতন হলেও বাণিজ্য শর্তের উত্থানপতন সর্বাধিক হয় । বাংলাদেশ মুদ্রার মূল্য দিন দিন কমছে ।

[ad_2]