
ডিগ্রী অনার্স মাস্টার্স পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে পেতে Whatsapp এ ম্যাসেজ করুন। Whatsapp 01979786079
পরিমাণবাচক গবেষণা বৈশিষ্ট্য লিখ
admin
- 0
অথবা, পরিমাণবাচক গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ কর।
অথবা, সংখ্যাত্মক গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখ।
উত্তর : পরিমাণবাচক বা সংখ্যাত্মক গবেষণা পরিমাণের পরিমাপের উপর নির্ভরশীল। এটি সংখ্যার ভিত্তিতে কোনো প্রপঞ্চের ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সংখ্যাত্মক গবেষণায় সংখ্যাত্মক উপাত্ত নিয়ে কাজ করা হয়। এ ধরনের উপাত্ত সংখ্যায় ব্যক্ত থাকে অথবা ব্যক্ত করা হয়। পরিগণনা ও পরিমাণনের মাধ্যমে এ ধরনের উপাত্ত পাওয়া যায়।
পরিমাণবাচক গবেষণার বৈশিষ্ট্য : পরিমাণবাচক গবেষণার নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার ভিত্তিতে একে অন্য গবেষণা থেকে পৃথক করেছে। এ বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ :
১.এটি সামাজিক জীবনকে ব্যাখ্যা প্রদান করে।
২.এটি চলকের উপর গুরুত্বারোপ করে।
৩. এটি নির্বিচার নমুনায়ন কৌশল ব্যবহার করে।
৪. এটি সংখ্যাত্মক চলক বা পরিমাপক ব্যবহার করে।
৫. এটি অবরোহণমূলক বিশ্লেষণ।
৬. এটি কেন্দ্রীয় প্রত্যয় বা ধারণাকে সঠিকভাবে ব্যক্ত করে না।
৭. এখানে বিশ্লেষণের একক উল্লেখ থাকে না।
৮. এটি সংগৃহীত উপাত্তকে বিস্তারিত ও সম্পূর্ণভাবে সংখ্যার মাধ্যমে পরিবেশন করে ।
উপসংহার : সংখ্যাত্মক গবেষণায় উপাত্ত প্রস্তুতকরণ ও পরিবেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রস্তুতকরণের ক্ষেত্রে কোডিং (Coding), বর্গীকরণ (Categorization), সম্পাদনা, সমীক্ষণ, সারণিবন্ধকরণসহ কম্পিউটারে ব্যবহার উপযোগিতাদানের যাবতীয় কর্মকাণ্ড প্রয়োজনীয় হতে পারে।