
ডিগ্রী অনার্স মাস্টার্স পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে পেতে Whatsapp এ ম্যাসেজ করুন। Whatsapp 01979786079
একাদশ অধ্যায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল, ১৯৭২-১৯৭৫
ক-বিভাগ
বাংলাদেশের স্থপতির নাম কী?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বাঙালি জাতির জনকের পুরো নাম কী?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
বি. বি. সির জরিপে সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : বি.বি.সির জরিপে সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বলা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর শাসনকাল উল্লেখ কর।
বঙ্গবন্ধুর শাসনকাল ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত (৩ বছর ৭ মাস ৩ দিন)।
কত সালের, কত তারিখে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি।
কখন, কোন পথে বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তান- লন্ডন-ভারত হয়ে বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।
কত তারিখে বঙ্গবন্ধু স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন?
উত্তর : ১০ জানুয়ারি ১৯৭২।
বঙ্গবন্ধু কী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন?
উত্তর : স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে।
কার কাছে বঙ্গবন্ধু শপথ গ্রহণ করেন?
উত্তর : প্রধান বিচারপতির কাছে।
কখন শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার প্রধানমন্ত্রী হন?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি।
বঙ্গবন্ধুর শাসন সংক্রান্ত কী স্বপ্ন ছিল?
উত্তর : সংসদীয় গণতন্ত্র ।
কত তারিখে বাংলাদেশে সংসদীয় পদ্ধতি চালু করা হয়?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি।
কীসের মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতি চালু করা হয়?
উত্তর : অস্থায়ী সংবিধান আদেশের মাধ্যমে।
বঙ্গবন্ধু যখন দেশের শাসনভার গ্রহণ করেন তখন দেশের অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তর : যুদ্ধবিধ্বস্ত এক জনপদ ।
নব স্বাধীন বাংলাদেশে কত টন খাদ্য মজুদ ছিল?
উত্তর : মাত্র ৪ লাখ টন।
যুদ্ধের সময় কতগুলো বসতবাড়ি ধ্বংস হয়?
উত্তর : প্রায় ৪৩ লক্ষ।
পাকবাহিনী কতকগুলো কলেজ ভবন ধ্বংস করে?
উত্তর : প্রায় ৯ শত।
যুদ্ধের সময় কতটি সড়ক সেতু ধ্বংস করা হয়?
উত্তর : প্রায় ২৭৪টি।
কতটি রেল সেতু ধ্বংস করা হয়?
উত্তর : প্রায় ৩০০টি।
ভারতে কত লোক শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় পায়?
উত্তর : প্রায় ১ কোটি ।
কে অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
কখন শেখ মুজিবুর রহমান অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন?
উত্তর : ১৯৭২ সালে ১১ জানুয়ারি।
কখন বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন।
বাংলাদেশের সংবিধান কীভাবে রচনা করা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের সংবিধান আইনসভায় আলাপ আলোচনার মাধ্যমে রচিত হয়।
উত্তর : সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে অস্থায়ী সংবিধান আদেশ বলে কয়টা অধ্যাদেশ জারি করা হয়?
উত্তর : ২টা।
বাংলাদেশের গণপরিষদের সদস্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর : বাংলাদেশের গণপরিষদের সদস্য সংখ্যা ছিল ৪৩০ জন।
অস্থায়ী সংবিধান আদেশের আওতায় কোন দুটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়?
উত্তর : ১. গণপরিষদ আদেশ, ২. বাংলাদেশ গণপরিষদ সদস্য আদেশ।
গণপরিষদের নেতা কে ছিলেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
কখন গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন আহ্বান করা হয়?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন আহ্বান করা হয়।
গণপরিষদ আদেশ কখন দেওয়া হয়?
উত্তর : ১৯৭২ সালে ২৩ মার্চ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রথম মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রথম মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা ছিল ১২ জন।
বাংলাদেশের গণপরিষদের প্রথম স্পিকার কে ছিলেন?
উত্তর : বাংলাদেশের গণপরিষদের প্রথম স্পিকার ছিলেন শাহ আবদুল হামিদ।
গণপরিষদের সহকারী নেতা কে ছিলেন?
উত্তর : সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
বাংলাদেশের গণপরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার কে ছিলেন?
উত্তর : বাংলাদেশের গণপরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার ছিলেন মোহাম্মদউল্লাহ।
সংবিধান প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি কয়টি ও কী কী?
উত্তর : চারটি। যথা : ১. ক্রমবিবর্তনের মাধ্যমে, ২. বিপ্লবের মাধ্যমে, ৩. আলাপ আলোচনা বা আইনসভার মাধ্যমে, ৪.
মঞ্জুরির মাধ্যমে।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয় কখন?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তর : তৎকালীন আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর : খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ছিল ৩৪ জন।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির একমাত্র বিরোধীদলীয় সদস্য কে ছিলেন?
উত্তর : বাবু সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির একমাত্র নারী সদস্য কে ছিলেন?
উত্তর : বেগম রাজিয়া বানু।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম বৈঠক বসে কখন?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১৭ এপ্রিল।
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি কয়টি বৈঠকে বসে?
উত্তর : খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি ৭৪টি বৈঠকে বসে।
“This constitution is written in martyr’s blood.”- এটি কার উক্তি?
উত্তর : এটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উক্তি।
কত তারিখের মধ্যে কমিটিকে সংবিধানের খসড়া তৈরি করতে বলা হয়?
উত্তর : ১০ জুন, ১৯৭২ এর মধ্যে।
সংবিধান প্রণয়ন কমিটি কখন সংবিধানের চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন করে?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১১ অক্টোবর।
খসড়া সংবিধানটি বিল আকারে গণপরিষদে পেশ করেন কে?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে তৎকালীন আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধানটি গণপরিষদে বিল আকারে পেশ করেন।
বাংলাদেশের সাংবিধানিক নামের ইংরেজি রূপ কী?
উত্তর : বাংলাদেশের সাংবিধানিক নামের ইংরেজি রূপ হলো “People’s Republic of Bangladesh”.
বাংলাদেশের সংবিধান কবে গণপরিষদে উত্থাপিত হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর (দ্বিতীয় অধিবেশনে) উত্থাপিত হয়।
সংবিধান প্রণয়নের তারিখ লিখ।
উত্তর : সংবিধান প্রণয়নের তারিখ হলো ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।
সংবিধান বিল কখন পাস করা হয়?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।
স্পিকার, প্রধানমন্ত্রী কখন সংবিধানে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে।
খ-বিভাগ
প্রশ্ন॥১।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন? সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥২॥১৯৭২ সালের গণপরিষদ আদেশ সম্পর্কে কী জান?
প্রশ্ন।৩।।সংবিধানের সংজ্ঞা দাও ।
প্রশ্ন॥৪॥১৯৭২ সালে প্রণীত বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান সম্পর্কে যা জান লিখ ।
প্রশ্ন॥৫॥গণপরিষদের ১ম অধিবেশন সম্পর্কে যা জান লিখ ।
প্রশ্ন॥৬॥গণপরিষদের ২য় অধিবেশন সম্পর্কে যা জান লিখ।
প্ৰশ্ন॥৭॥স্বল্প সময়ে বাংলাদেশের সংবিধান লাভের কারণ ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৮॥বঙ্গবন্ধু কর্তৃক গৃহীত অস্থায়ী সংবিধানের বৈশিষ্ট্য লিখ ।
প্রশ্ন॥৯॥সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর যৌক্তিকতা তুলে ধর।
প্ৰশ্ন৷১০৷৷বাংলাদেশের সংসদীয় গণতন্ত্রের ৫টি সমস্যা উল্লেখ কর।
প্রশ্ন॥১১।১৯৭২ সালের ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷১২।বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার নেপথ্য কাহিনি কী?
প্রশ্ন৷১৩৷যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধু সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ আলোচনা কর
প্ৰশ্ন৷১৪৷প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সুদৃঢ়করণে বঙ্গবন্ধুর পদক্ষেপ আলোচনা কর
প্ৰশ্ন।১৫।সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর পদক্ষেপগুলো আলোচনা কর ।
প্রশ্ন॥১৬৷বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকালে বাংলাদেশের যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে নেওয়া পদক্ষেপগুলো আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৭৷ষাটের দশকে বাঙালি জাতীয়তাবাদ সৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভূমিকা মূল্যায়ন কর।
প্রশ্ন।১৮৷ত্রিদলীয় গণ ঐক্যজোট কী? ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷১৯৷১৯৭৩ সালের নির্বাচন সম্পর্কে বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷২০৷৷১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের বিজয়ের কারণ কী?
প্রশ্ন৷২১৷৷বঙ্গবন্ধুর জাতীয়করণ কর্মসূচি সম্পর্কে যা জান লিখ ।
প্ৰশ্ন৷২২৷বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষা সংস্কার সম্পর্কে যা জান লিখ
প্ৰশ্ন৷২৩৷৷বঙ্গবন্ধুর কৃষি সংস্কার আলোচনা কর।
প্রশ্ন।২৪।বাকশাল কী?
প্রশ্ন।২৫।বাকশাল গঠনের উদ্দেশ্যাবলি উল্লেখ কর।
প্রশ্ন৷২৬।বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে পরিত্যক্ত সম্পত্তি দখলীকরণ আইন সম্পর্কে আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷২৭।১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর বিশেষ ক্ষমতা আইন সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন৷২৮৷ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ কী?
প্রশ্ন৷২৯৷স্বাধীনতা যুদ্ধে আওয়ামী লীগের সাফল্য বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷৩০৷বঙ্গবন্ধু সরকারের পাঁচটি সাফল্য উল্লেখ কর।
প্ৰশ্ন৷৩১৷আওয়ামী লীগের সফলকৃত কর্মসূচি উল্লেখ কর।
প্রশ্ন।৩২।সম্মোহনী নেতৃত্ব বা ক্যারিসমা কী?
প্রশ্ন।৩৩।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্যারিসম্যাটিক নেতৃত্বের বিবরণ দাও।
প্ৰশ্ন৷৩৪॥সফল স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে আলোচনা কর।
প্রশ্ন।৩৫।রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫টি সাফল্য তুলে ধর।
প্ৰশ্ন।৩৬।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লিখে রাখা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সম্পর্কে একটি টীকা লিখ ।
প্ৰশ্ন৷৩৭৷১৫ আগস্টের পর ঘটে যাওয়া ৪টি আদর্শিক পটপরিবর্তনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
প্ৰশ্ন৷৩৮৷বেসামরিকীকরণ কী?
গ-বিভাগ
প্রশ্ন॥১॥বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর প্রদত্ত ভাষণের (১০ জানুয়ারি) তাৎপর্য বর্ণনা কর।
প্রশ্ন॥২॥গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের চূড়ান্ত সংবিধান প্রণয়ন কীভাবে হয়? ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন॥৩॥১৯৭২ সালের সংবিধানের বৈশিষ্ট্যসমূহ বর্ণনা কর।
প্রশ্ন॥৪॥বাংলাদেশ সংবিধানে (১৯৭২) উল্লিখিত রাষ্ট্রপরিচালনার মূলনীতিসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৫॥বাংলাদেশ সংবিধানে প্রদত্ত মৌলিক অধিকারের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
প্রশ্ন॥৬॥১৯৭২ সালে প্রণীত বাংলাদেশ সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো কী? আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৭।বাংলাদেশের সংবিধানের উল্লেখযোগ্য সংশোধনীসমূহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৮॥বাংলাদেশ সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৯॥১৯৭২ সালের সংবিধানকে কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সংবিধানগুলোর মধ্যে একটি গণ্য করা হয়? আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১০।১৯৭৫ সালে গৃহীত সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর বিষয়বস্তু আলোচনা কর।
প্রশ্ন।১১।ষাটের দশকে বাঙালি জাতীয়তাবাদকে সুসংহত করার ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন মধ্যমণি”- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন৷১২৷বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে উল্লেখযোগ্য ঘটনাপ্রবাহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥১৩৷৷বঙ্গবন্ধুর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন সংক্রান্ত উদ্যোগ বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷১৪॥যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ও অর্থনৈতিক সংস্কার সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন।১৫।বঙ্গবন্ধুর সরকারের শাসনভার গ্রহণের সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের চিত্র তুলে ধর।
প্রশ্ন॥১৬।বাকশাল কী? বাকশাল গঠনের প্রেক্ষাপট ও এর গঠনতন্ত্র আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১৭৷বাংলাদেশের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্যারিসমা ভিত্তিক নেতৃত্বের ভূমিকা আলোচনা কর।
প্রশ্ন।১৮।রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের সাফল্যের বিবরণ দাও।
প্রশ্ন॥১৯৷অসাম্প্রদায়িক বাঙালি জাতীয়তাবাদ বিকাশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা মূল্যায়ন কর।
প্রশ্ন৷২০।১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা আলোচনা কর।
প্রশ্ন।২১।বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদান আলোচনা কর।
প্রশ্ন।২২।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতির সাফল্য মূল্যায়ন কর।
প্ৰশ্ন৷২৩৷জনগণের নেতা বলতে কী বুঝায়? বিশ্বের দুইজন নেতার সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জননেতা এবং সফল স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন।২৪৷১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের কারণ বর্ণনা কর।
প্রশ্ন৷২৫।বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে কত সালে ‘হত্যা’ করা হয়? এ হত্যাকাণ্ডের সুদূরপ্রসারী ফল আলোচনা কর।