• May 31, 2023

দ্বিতীয় অধ্যায় সামাজিক গবেষণার প্রকারভেদ

গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় ।
গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে কোন তিন ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : গবেষণার প্রকারভেদ আলোচনাকে নিম্নোক্ত তিন ভাগে ভাগ করা যায় : ক. গবেষণার ব্যবহৃত পদ্ধতির বিভিন্নত। অনুযায়ী হতে পারে। খ, গবেষণার অভীষ্টের বিভিন্নতা অনুযায়ী হতে পারে এবং গ. গবেষণা নকশায় উল্লিখিত গবেষণা প্রশ্নের প্রকৃতির বিভিন্নতা অনুযায়ী হতে পারে ।
গবেষণায় ব্যবহৃত পদ্ধতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণার শ্রেণিবিভাজন কর।
উত্তর; গবেষণায় ব্যবহৃত পদ্ধতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণার শ্রেণিবিভাজন রূপা গবেষণা, জরিপ গবেষণা, ন, আর্কাইভাল গবেষণা, ঘ, ঐতিহাসিক গবেষণা গবেষণার অভীষ্টের

বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে ক্যাটি দলে ভাগ করা যায়?
উত্তর; গবেষণার অতীরে বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে দুটি দলে ভাগ করা যায়। যথা। ক. প্রথম দলে থাকে মৌলিক গবেষণা ও খ. দ্বিতীয় দলে থাকে ফলিত গবেষণা।

মৌলিক গবেষণা দলে কী রয়েছে।
উত্তর; মৌলিক গবেষণা দলে রয়েছে- ক. বিশুদ্ধ গবেষণা, খ. তাত্ত্বিক গবেষণা, গ. বিষয়কেন্দ্রিক গবেষণা।

ফলিত গবেষণার দলে কী রয়েছে?
উত্তর: ফলিত গবেষণার দলে রয়েছে- ক. প্রয়োগকেন্দ্রিক গবেষণা, খ. সক্রিয় গবেষণা, গ. নীর্তি গবেষণা, ঘ,
মূল্যায়ন গবেষণা, ৬. কর্ম গবেষণা, চ, মাঠ গবেষণা।


গবেষণা সকশায় উল্লিখিত গবেষণা প্রশ্নের প্রকৃতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: গবেষণা নকশায় উল্লিখিত গবেষণা প্রশ্নের প্রকৃতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।


গবেষণা নকশায় উল্লিখিত গবেষণা প্রশ্নের প্রকৃতির বিভিন্নতা অনুযায়ী গবেষণাকে কোন তিন ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: গবেষণা নকশায় উল্লিখিত গবেষণা প্রশ্নের প্রকৃতির বিভিন্নতা

অনুযায়ী গবেষণাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
উত্তর ;যথা: ক. বর্ণনামূলক গবেষণা, খ. উদ্ঘাটনমূলক গবেষণা, গ. ব্যাখ্যামূলক গবেষণা।

ডব্লিউ. এল. নিউম্যান এর একটি গ্রন্থের নাম লিখ।
উত্তর: ডব্লিউ. এল. নিউম্যান এর একটি গ্রন্থের নাম হলো Social Research Method.

মৌশিক গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : পৃথিবী ও তার বিভিন্ন ঘটনাবলি সম্পর্কে শুধু জ্ঞান অর্জনের জন্য যে গবেষণা কর্ম পরিচালনা করা হয়, তাকে মৌলিক গবেষণা বলে।

মৌলিক গবেষণার প্রথম ও প্রধান প্রেরণা কী?
উত্তর : মৌলিক গবেষণার প্রথম ও প্রধান প্রেরণা হলো জ্ঞান আহরণ।

পশ্চিত গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর। যে গবেষণার বাস্তব কোন সমস্যার সমাধান বা কোন কর্মসূচি প্রণয়ন বা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয় তাকে ফলিত গবেষণা বলে।

ফলিত গবেষণাকে কি বলাই শ্রেয়?
উত্তর : ফলিত গবেষণাকে প্রায়োগিক গবেষণা বলাই শ্রেয়।

ফলিত গবেষণাকে অনেকে মাঠ গবেষণা বলে অভিহিত করেন কেন?
উত্তর : প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ ও মাঠ পর্যায়ে অনুসন্ধান, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণায় ব্যাপৃত থাকতে হয় বলে অনেকে ফলিত গবেষণাকে মাঠ গবেষণা হিসেবে অভিহিত করেন।
কে. ডি বেইলি (K.D. Bailey) এর মতে পলিত গবেষণা কী?
উত্তর : যে গবেষণার বাস্তব কোন সমস্যার সামাধান বা কোন কর্মসূচি প্রণয়ন বা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয় তাকে ফলিত গবেষণা
কোন দেশে ফলিত গবেষণার গুরুত্ব অত্যধিক?
উত্তর : উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশসমূহে ফলিত গবেষণার গুরুত্ব অত্যধিক।
কোনটি ফলিত গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে?
উত্তর : মৌলিক গবেষণা ফলিত গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
কিভাবে মৌলিক গবেষণার উদ্ভব হয়েছে?
উত্তর : মানব জ্ঞান বিকাশের ধারাবাহিকতায় জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধশীল করার মাধ্যমে মৌলিক গবেষণার উদ্ভব হয়েছে।
কিভাবে ফলিত গবেষণার বিস্তৃতি ঘটেছে?
উত্তর : সমাজ বিকাশের বিভিন্ন পর্যায়ে সামাজিক মানুষের প্রয়োজন বাস্তবতা থেকেই ফলিত গবেষণার ভিত্তি হিসেবে বর্ণনামূলক গবেষণা পরিচালনা কারা হয় ।
কি হিসেবে বর্ণনামূলক গবেষণা পরিচালনা করা হয়?
উত্তর : কোনো বিষয়ে সুনির্দিষ্ট গবেষণার ভিত্তি হিসেবে, বর্ণনামূলক গবেষণার ভিত্তি হিসেবে, বর্ণনামূলক গবেষণা পরিচালনা করা হয় ।
কোনটি উন্নত গবেষণা কাজের ভিত্তিস্বরূপ?
উত্তর : বর্ণনামূলক গবেষণা উন্নত গবেষণা কাজের ভিত্তিস্বরূপ ।
বর্ণনামূলক গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : যে গবেষণায় কোন বিষয় যথা : গ্রাম, সংগঠন, প্রকল্প ইত্যাদিকে বর্ণনা করা হয় তাকে বর্ণনামূলক গবেষণা বলে।
নিউম্যানের মতানুযায়ী বর্ণনামূলক গবেষণা কী?
উত্তর : নিউম্যানের মতানুযায়ী বর্ণনামূলক গবেষণা হলো বিস্তৃত এবং সঠিক চিত্র পাওয়া যায়, এটি নতুন উপাত্তকে
নির্দেশ করে বা পুরাতন উপাত্তের সাথে বিসদৃশ ।
উদ্ঘাটনমূলক গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : যে গবেষণায় নতুন বিষয় উদ্ঘাটন বা আবিষ্কার করা হয়, তাকে উদ্ঘাটনমূলক গবেষণা বলা হয় ।
উদাটনমূলক গবেষণা কেমন হয়?
উত্তর : উদ্ঘাটনমূলক গবেষণা সৃষ্টিশীল, মুক্ত মনের এবং নমনীয় হয় ।
এইডস (AIDS) এর উপর গবেষণা কী ধরনের গবেষণা?
উত্তর : এইডস এর উপর গবেষণা উদ্ঘাটনমূলক গবেষণা।
কত সালে এইডস প্রথম দেখা যায়?
উত্তর : ১৯৮০ সালের দিকে এইডস প্রথম দেখা যায় ।
ব্যাখ্যামূলক গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : যে গবেষণায় বিভিন্ন চলকের মধ্যে কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ধারণ করা হয় তাকে ব্যাখ্যামূলক গবেষণা বলে।
ব্যাখ্যামূলক গবেষণার মূল লক্ষ্য কী?
উত্তর : ব্যাখ্যামূলক গবেষণা ‘কেন’ (Why) প্রশ্নের উপর বেশি আলোকপাত করে ।
পরীক্ষামূলক গবেষণা কাকে বলে?
পরীক্ষামূলক গবেষণা বলে ।
উত্তর : যখন কতিপয় উপাদান যত্নসহকারে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে যথার্থতা যাচাই বা অনুসন্ধান করা হয় তাকে।
পরীক্ষামূলক গবেষণা মূলত কোথায় বেশি ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : পরীক্ষামূলক গবেষণা মূলত প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে বেশি ব্যবহৃত হয় ।
পরীক্ষণের বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর : পরীক্ষণের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গবেষকের ইচ্ছানুযায়ী এক বা একাধিক স্বাধীন চলকের নিয়ন্ত্রণকরণ এবং
যার ফলে অধীন চলকের পরিবর্তন সূচিত হয়।

পরীক্ষণ দলের জন্য বিষয়সমূহকে কিভাবে চয়ন করা হয়?
উত্তর : পরীক্ষণ দলের জন্য বিষয়সমূহ দৈবভাবে চয়ন করা হয়।
পরীক্ষামূলক গবেষণা কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : পরীক্ষণমূলক গবেষণা দু’ভাবে হতে পারে। যথা: ক. গবেষণাগারে পরীক্ষণ এবং খ. কর্মক্ষেত্রে পরীক্ষণ।
t. গবেষণারের চেয়ে কর্মক্ষেত্রে পরীক্ষণের সবচেয়ে বড় সুবিধা কী?
উত্তর : গবেষণাগারের চেয়ে কর্মক্ষেত্রে পরীক্ষণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো কর্মক্ষেত্র হচ্ছে একটা বাস্তব জীবনের
প্রতিচ্ছবি। যার ফলে এ প্রকার গবেষণার মাধ্যমে বাস্তব জগতে ব্যবহারযোগ্য ফলাফল লাভে সম্ভাবনা বেশি।
মূল্যায়ন গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : কেনো সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত বা কার্যক্রমের মূল্যায়নকে মূল্যায়ন গবেষণা বলে।
মূল্যায়ন গবেষণা কী উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়?
উত্তর : মূল্যায়ন গবেষণা কোনো কার্যক্রমের মূল্যায়নের জন্য পরিচালিত হয় ।
ডি. হল এর পূর্ণনাম কী?
উত্তর : ডি. হল (Hall) এর পূর্ণনাম David Hall.
আই. হল (Hall) এর পূর্ণনাম লিখ।
উত্তর : আই হল (I. Hall) এর পূর্ণনাম Iren Hall
ডি. হল এবং আই, হল এর মতে মূল্যায়ন গবেষণা কী?
উত্তর : ডি. হল এবং আই হল এর মতে, “মূল্যায়ন গবেষণা হচ্ছে এক ধরনের ফলিত গবেষণা-যাতে কোনো কার্যক্রম কর্মসূচির উন্নয়ন কিংবা ধারাবাহিকতা সম্পর্কিত পরবর্তী সিদ্ধান্তের সাথে তথ্যের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক বিদ্যমান।”
কিডার (Kedder) মূল্যায়ন গবেষণার কয় ধরনের কথা বলেছেন ও কী কী?
উত্তর : কিডার (Kedder) মূল্যায়ন গবেষণার দুই ধরনের কথা বলেছেন। যথা : ক. ফলাফল এবং খ. গাঠনিক।
কার্যক্রম গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : কোন সমস্যার কার্যকরী সমাধানের লক্ষ্যে সঠিক কর্মপন্থা গ্রহণের জন্য যে গবেষণা পরিচালিত হয় তাকে
কার্যক্রম গবেষণা বলে।
কার্যক্রম গবেষণার মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : কোনো সমস্যা কীভাবে সমাধান করা যায় এবং গৃহীত পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তা জানাই
কার্যক্রম গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।
কার্যক্রম গবেষণার মুখ্য বিষয় কী?
উত্তর : কার্যক্রম গবেষণার মুখ্য বিষয় হলো কোনো গৃহীত কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন, সমস্যা সুষ্ঠু সমাধানের উপায়
আবিষ্কার এবং তার প্রয়োজনীয় সংশোধন সম্পর্কে শিক্ষা গ্রহণ।
মাঠ পর্যায়ে গবেষণাকে কী হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে?
উত্তর : মাঠ পর্যায়ে গবেষণাকে মাঠ গবেষণা হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে।
মাঠ গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : গবেষক যখন বাস্তব পরিস্থিতিতে কোন গ্রহণযোগ্য অবস্থায় এক বা একাধিক নিরপেক্ষ চলকে স্বীয় উদ্দেশ্য
সাধানের জন্য ব্যবহার করেন তখন তাকে মাঠ গবেষণা বলে।
মাঠ গবেষণা কিসের উপর নির্ভর করে?
উত্তর : মাঠ গবেষণা পর্যায়ের গবেষণা বাস্তব ঘটনা ও গবেষকের সরেজমিনে উপস্থিতির মধ্যকার কার্যকারণের উপর
পুরোটাই নির্ভর করে ।
মাঠ গবেষণার দুটি অসুবিধা লিখ।
উত্তর : মাঠ গবেষণার দুটি অসুবিধা হলো : ক. মাঠ গবেষণা অত্যন্ত বাস্তব পরিস্থিতিতে করা হয়। খ. এ গবেষণায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলের গতিময়তা সফলভাবে অনুসন্ধান করা যায়।
মাঠ গবেষণার দুটি সুবিধা লিখ।
উত্তর : মাঠ গবেষণার দুটি সুবিধা নিম্নরূপ : ক. মাঠ গবেষণা অত্যন্ত বাস্তব পরিস্থিতিতে করা হয়। খ. এ গবেষণায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলের গতিময়তা সফলভাবে অনুসন্ধান করা যায়।

খ-বিভাগের প্রশ্নসমূহ :
প্রশ্ন০১। সমাজকর্ম গবেষণার প্রকৃতি লিখ;
প্রশ্ন ০২। গবেষণার শ্রেণিবিভাগ উল্লেখ কর
প্রশ্ন।০৩। প্রকৃতিভেদে গবেষণা কত প্রকার ও কী কী?
প্রশ্ন ০৪৷ পদ্ধতির ভিত্তিতে গবেষণার ধরন উল্লেখ কর।
প্রশ্ন॥০৫॥ মৌলিক গবেষণা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন॥০৬॥ ফলিত গবেষণা কাকে বলে?
প্রশ্ন৷০৭। মৌলিক ও ফলিত গবেষণার মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷০৮ ॥ কার্য গবেষণা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন০৯। উদ্ঘাটমূলক গবেষণা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন।।১০।। ব্যাখ্যামূলক গবেষণা বলতে কী বুঝ?
প্রশ্ন।১১। বর্ণনামূলক গবেষণার বৈশিষ্ট্য লিখ।
প্রশ্ন১২। সমাজকর্ম গবেষণা কাকে বলে?
প্রশ্ন॥১৩। মাঠ গবেষণার সুবিধা ও অসুবিধা আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷১৪। গুণবাচক গবেষণা কাকে বলে? গুণবাচক গবেষণার বৈশিষ্ট্য লিখ।
প্ৰশ্ন৷১৫। পরিমাণবাচক গবেষণা বৈশিষ্ট্য লিখ ।
প্ৰশ্ন৷১৬। পরিমাণবাচক ও গুণবাচক গবেষণার মধ্যে পার্থক্য লিখ।
প্ৰশ্ন৷১৭। সামাজিক গবেষণার শ্রেণিভেদগুলো লেখ।
প্ৰশ্ন॥১৮৷ সামাজিক গবেষণা ও সমাজকর্ম গবেষণা কী?

গ-বিভাগের প্রশ্নসমূহ :
প্রশ্ন।০১।।গবেষণা একটি চক্রাকার প্রক্রিয়া’-এই প্রেক্ষিতে সামাজিক গবেষণার স্তরসমূহ উদাহরণসহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন ॥০২॥গবেষণাকে প্রকৃতিভেদে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? আলোচনা কর ।
প্রশ্ন।০৩।মৌলিক ও ফলিত গবেষণার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।
প্রশ্নঃ০৪। বাংলাদেশের সমাজ গবেষণায় নৃতাত্ত্বিক পদ্ধতির গুরুত্ব আলোচনা কর ।
প্রশ্ন৷০৫ ॥ সামাজিক গবেষণা কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ আলোচনা কর।
প্রশ্ন ০৬। সামাজিক গবেষণাকে সামাজিক সমস্যা বিশ্লেষণের হাতিয়ার বলা হয় কেন?
প্রশ্ন।০৭। সামাজিক গবেষণায় মূল্যবোধ কী?বাংলাদেশে সামাজিক গবেষণার সীমাবদ্ধতা আলোচনা কর ।

হ্যান্ডনোট থেকে সংগ্রহীত
পরবর্তী পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে হোয়াটস্যাপ করুন: 01979786079

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!