
ডিগ্রী অনার্স মাস্টার্স পরীক্ষার রকেট স্পেশাল সাজেশন পেতে পেতে Whatsapp এ ম্যাসেজ করুন। Whatsapp 01979786079
দ্বিতীয় অধ্যায়, দেশ ও জনগোষ্ঠীর পরিচয়
ক-বিভাগ
ভূ-প্রকৃতি কী?
উত্তর : ভূ-প্রকৃতি হলো কোনো অঞ্চলের অবস্থান, আকার, আয়তন, আবহাওয়া, জলবায়ু ইত্যাদির সমষ্টি।
বঙ্গ নামের উল্লেখ সর্বপ্রথম কোন গ্রন্থে পাওয়া যায়?
উত্তর : ‘ঐতরেয় আরণ্যক’ গ্রন্থে সর্বপ্রথম বঙ্গ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।
‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থের প্রণেতা কে?
উত্তর : ‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থের প্রণেতা ঐতিহাসিক আবুল ফজল।
জনপদ কী?
উত্তর : প্রাচীনকালে বাংলায় যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভৌগোলিক এলাকায় জনগণ বসবাস করতো তাদের সমষ্টিকে জনপদ বলে ।
প্রাচীন বাংলার কয়েকটি জনপদের নাম লিখ।
উত্তর : গৌড়, পুণ্ড্র, বরেন্দ্র, বঙ্গ, সমতট প্রভৃতি।
বঙ্গ জনপদটি বর্তমান বাংলাদেশের কোন কোন অংশ নিয়ে গঠিত ছিল?
উত্তর : বিক্রমপুর, ঢাকা, ফরিদপুর, বরিশাল, কুমিল্লা, নোয়াখালি, ময়মনসিংহ প্রভৃতি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ছিল ।
বরেন্দ্রভূমি কোন এলাকা নিয়ে গঠিত?
উত্তর : রাজমহল, গঙ্গা, ভাগীরথী, করতোয়া অর্থাৎ সমস্ত উত্তর বঙ্গ পুণ্ড্রবর্ধনের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক থেকে কোন অঞ্চল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ ছিল?
উত্তর : প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক থেকে পুণ্ড্রই ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ ।
কোন স্থানটি প্রাচীন সমতটের রাজধানী ছিল?
উত্তর : কুমিল্লা শহরের ১২ মাইল পশ্চিমে ‘বড় কামতা’ স্থানটি প্রাচীন সমতটের রাজধানী ছিল।
বরেন্দ্র অঞ্চল কোথায় বিস্তৃত ছিল?
উত্তর : গঙ্গা ও করতোয়া নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল তথা বগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী অঞ্চল জুড়ে বরেন্দ্র অঞ্চল বিস্তৃত ছিল। চন্দ্রদ্বীপের প্রাণকেন্দ্র কোথায় ছিল?
উত্তর : বরিশাল।
বগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী ও পাবনা এলাকা নিয়ে গঠিত।
মহাস্থানগড়ের পূর্ব নাম কী ছিল?
উত্তর : মহাস্থানগড়ের পূর্ব নাম ছিল পুণ্ড্রনগর।
কোন কোন অঞ্চল পুণ্ড্রবর্ধনের অন্তর্ভুক্ত ছিল?
বাংলা বলতে কোন অঞ্চলকে বুঝানো হয়?
উত্তর : বর্তমান বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ।
বাংলার উত্তরের জনপদকে কী বলে?
উত্তর : পুণ্ড্রনগর।
বাংলার পশ্চিমের জনপদকে কী বলে।
উত্তর : বাংলার পশ্চিমের জনপদকে রাঢ় বলে
প্রাচীনকালে পূর্ব বাংলার আলাদা রাজনৈতিক সত্তা ছিল কি না?
উত্তর: হ্যাঁ, ছিল।
পূর্ব বাংলার কয়েকটা রাজবংশের নাম লিখ।
উত্তর: খড়গ, দেব, বর্মণ, চন্দ্ৰ ইত্যাদি।
প্রাচীন বাংলার প্রধান ৪টি জনপদের নাম লিখ।
উত্তর: ১. বঙ্গ, ২. পুণ্ড্র, ৩. রাঢ় ও ৪. সমতট।
বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদ কোনটি?
উত্তর: বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদ হলো পুণ্ড্র।
বাংলাদেশের উপর দিয়ে কোন ভৌগোলিক রেখা চলে গিয়েছে?
উত্তর: কর্কটক্রান্তি রেখা।
অবস্থানগত দিক থেকে বাংলাদেশের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ কত?
উত্তর: বাংলাদেশের বিস্তৃতি ২০°৩৪′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°৩৮′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°০১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২°৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত।
ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলাদেশকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলাদেশকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা : ১. পাহাড়ি অঞ্চল, ২. সোপান অঞ্চল ও ৩. সমভূমি বা প্লাবন ভূমি।
বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ কোন যুগে গঠিত হয়?
উত্তর: বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ টারশিয়ারী যুগে গঠিত হয়।
গঙ্গানদীর উৎপত্তি কোথায়?
উত্তর: গঙ্গানদীর উৎপত্তি হিমালয় পর্বতমালার গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
পদ্মা নদী কোথায় মেঘনা নদীর সাথে মিশেছে?
উত্তর: পদ্মা নদী চাঁদপুরের নিকট মেঘনা নদীর সাথে মিশেছে।
ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্ব নাম কী?
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্ব নাম লৌহিত্য।
ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতের কৈলাসশৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ।
বাংলার ২টি প্রাচীন জনপদের নাম লিখ।
উত্তর: বাংলার ২টি প্রাচীন জনপদের নাম হলো পুণ্ড্র ও গৌড়।
দেশবাচক ‘বাংলা’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় কোন গ্রন্থে?
উত্তর: দেশবাচক ‘বাংলা’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় আবুল ফজলের ‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থে।
বাঙ্গালা শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেছেন?
উত্তর: বাঙ্গালা শব্দটি সর্বপ্রথম আবুল ফজল ব্যবহার করেছেন।
প্রাচীন বাংলার কোন জনপদের নামে ‘বাংলাদেশ’ নাম হয়েছে?
উত্তর: প্রাচীন বাংলার বঙ্গ জনপদের নামে ‘বাংলাদেশ’ নাম হয়েছে।
রাজশাহী কোন জনপদের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর: রাজশাহী বরেন্দ্র জনপদের অন্তর্ভুক্ত।
বর্তমান উত্তর বঙ্গ প্রাচীনকালে কোন জনপদের অধীনে ছিল?
উত্তর: বর্তমান উত্তর বঙ্গ প্রাচীনকালে গৌড় জনপদের অধীনে ছিল।
প্রাচীন পুণ্ড্রনগরের বর্তমান অবস্থান কোথায়?
উত্তর: প্রাচীন পুণ্ড্রনগরের বর্তমান অবস্থান বগুড়া জেলার মহাস্থানগড়ে।
খ-বিভাগ
প্রশ্ন॥১॥বাংলাদেশের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
প্ৰশ্ন৷৷২৷৷বাংলার ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যগুলো সংক্ষেপে লিপিবদ্ধ কর।
প্ৰশ্ন৷৩৷৷বাংলার ভূপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য কোন কোন ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করেছে?
প্ৰশ্ন৷॥৪॥বাংলাদেশের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য কী?
প্রশ্ন॥৫॥বাংলাদেশের ইতিহাসে ভৌগোলিক প্রভাব আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৬॥জনপদ বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন॥৭॥বঙ্গ জনপদের বর্ণনা দাও।
প্ৰশ্ন॥৮॥প্রাচীন বাংলার পুণ্ড্র জনপদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
প্রশ্ন॥৯॥বরেন্দ্র জনপদ সম্পর্কে লিখ ।
প্ৰশ্ন৷১০৷৷প্রাচীন রাঢ় জনপদের পরিচয় দাও।
প্ৰশ্ন৷১১৷৷প্রাচীন বাংলার গৌড় জনপদ সম্পর্কে সংক্ষেপে বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷১২৷৷প্রাচীন সমতট সম্পর্কে যা জান লিখ।
প্রশ্ন॥১৩৷৷প্রাচীন হরিকেল জনপদের পরিচয় দাও।
প্ৰশ্ন৷৷১৪৷৷মাৎস্যনায় বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷১৫৷৷বাঙালির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় দাও।
প্ৰশ্ন৷৷১৬৷৷বাঙালির নৃগোষ্ঠী গঠনে কোন জাতি গোষ্ঠীর সমন্বয় ছিল? সংক্ষেপে লিখ।
প্রশ্ন।১৭।বাঙালি সংকর জাতি”- ব্যাখ্যা কর।
প্ৰশ্ন৷১৮৷৷ভাষা বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷১৯৷৷বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা কিভাবে ঘটে? আলোচনা কর ।
প্ৰশ্ন৷৷২০৷৷চর্যাপদ কী?
প্ৰশ্ন৷৷২১৷৷সংস্কৃতির সংজ্ঞা দাও।
প্ৰশ্ন৷৷২২৷৷বাঙালি সংস্কৃতি বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷২৩৷৷সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা বলতে কী বুঝ?
প্রশ॥১৪।ধর্মীয় সহনশীলতা বলতে কী বুঝ?
প্ৰশ্ন৷৷২৫৷৷প্রাচীনকাল থেকে বাংলার মানুষ ধর্মীয়ভাবে সহনশীল ছিল- ব্যাখ্যা কর।
গ-বিভাগ
প্ৰশ্ন৷॥১॥ভৌগোলিক অবস্থানের আলোকে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷২৷৷বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতির বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
প্রশ্ন।৩।বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূপ্রকৃতির প্রভাব আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন॥৪॥বাংলার ভূপ্রকৃতির প্রভাবসমূহ বর্ণনা কর।
প্ৰশ্ন৷॥৫॥বাংলার প্রাচীন জনপদগুলোর বিবরণ দাও।
প্রশ্ন॥৬॥বাংলাদেশের জনগণের নৃতাত্ত্বিক পরিচয় দাও।
প্ৰশ্ন॥৭॥বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্রশ্ন॥৮॥বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও বিবর্তন ধারা উল্লেখ কর।
প্ৰশ্ন॥৯॥স্বাধীনতা অর্জনে বাংলা ভাষার ভূমিকা আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১০৷সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা ও ধর্মীয় সহনশীলতা সম্পর্কে আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷১১৷৷বাঙালি সংস্কৃতির উৎসসমূহ আলোচনা কর।
প্ৰশ্ন৷৷১২৷৷প্রাচীনকাল থেকে পূর্ব বাংলা রাজনৈতিকভাবে আলাদা বা স্বকীয় সত্তার অধিকারী ছিল-ব্যাখ্যা কর।